ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সাত দফা দাবিতে অনশনে বসেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)-৯ শিক্ষার্থী। যাদের প্রত্যেকেই বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মী। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িতদের বিচারের আওতায় আনাসহ সাত দফা দাবিতে গতকাল বুধবার থেকে প্রক্টর অফিসের সামনে ‘অধিকার সচেতন শিক্ষার্থী’র ব্যানারে এ কর্মসূচি শুরু করেন তারা। বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রতিবেদন লেখাকালীন সময়ে তাদের কর্মসূচি চলমান ছিল।
অনশনকারীদের দাবিগুলো হলো- স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহতদের তালিকা প্রকাশ ও উন্নত চিকিৎসা, নিরাপত্তাহীন অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য মানসম্মত ভ্রাম্যমাণ আবাসন ব্যবস্থা, আবাসনচ্যুতদের মালামাল উদ্ধারে কার্যকর উদ্যোগ, চিহ্নিত শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা ও নিরপরাধ এলাকাবাসীদের হয়রানি বন্ধ, দ্বন্দ্ব নিরসনে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমন্বয় কমিটি গঠন ও তিন মাস পরপর বৈঠক করা, সিন্ডিকেট কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত এবং নিরাপদ ক্যাম্পাসের রোডম্যাপ প্রকাশ ও বাস্তবায়ন করা। শিক্ষার্থী আহত হওয়ার ঘটনায় প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ।
এদিকে বৃহস্পতিবার, অনশনে বসার দুই ঘণ্টা পর বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী চবি শাখার সভাপতি জশদ জাকিরকে একটি হোটেলে গিয়ে ভাত খেতে দেখা যায়। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচিত-সমালোচিত হয়।
অনশনরত বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর দপ্তর সম্পাদক নাঈম শাহজান বলেন, আমরা প্রশাসনের কাছে সাত দফা দাবি দিয়েছিলাম। কিন্তু কোনটাই পূরণ হয়নি। তাই আমরণ অনশনে বসেছি। ২২ ঘণ্টা পার হলেও প্রশাসন আমাদের সঙ্গে দেখা করেনি।
চবি’র ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, আমরা অ্যাকাডেমিক পরিবেশ ঠিক করার চেষ্টা করছি। অথচ তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইছে। যারা এমন বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে, তারা শিক্ষার্থীদের সমর্থন পাবে না।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সাত দফা দাবিতে অনশনে বসেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)-৯ শিক্ষার্থী। যাদের প্রত্যেকেই বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মী। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িতদের বিচারের আওতায় আনাসহ সাত দফা দাবিতে গতকাল বুধবার থেকে প্রক্টর অফিসের সামনে ‘অধিকার সচেতন শিক্ষার্থী’র ব্যানারে এ কর্মসূচি শুরু করেন তারা। বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রতিবেদন লেখাকালীন সময়ে তাদের কর্মসূচি চলমান ছিল।
অনশনকারীদের দাবিগুলো হলো- স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহতদের তালিকা প্রকাশ ও উন্নত চিকিৎসা, নিরাপত্তাহীন অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য মানসম্মত ভ্রাম্যমাণ আবাসন ব্যবস্থা, আবাসনচ্যুতদের মালামাল উদ্ধারে কার্যকর উদ্যোগ, চিহ্নিত শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা ও নিরপরাধ এলাকাবাসীদের হয়রানি বন্ধ, দ্বন্দ্ব নিরসনে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমন্বয় কমিটি গঠন ও তিন মাস পরপর বৈঠক করা, সিন্ডিকেট কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত এবং নিরাপদ ক্যাম্পাসের রোডম্যাপ প্রকাশ ও বাস্তবায়ন করা। শিক্ষার্থী আহত হওয়ার ঘটনায় প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ।
এদিকে বৃহস্পতিবার, অনশনে বসার দুই ঘণ্টা পর বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী চবি শাখার সভাপতি জশদ জাকিরকে একটি হোটেলে গিয়ে ভাত খেতে দেখা যায়। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচিত-সমালোচিত হয়।
অনশনরত বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর দপ্তর সম্পাদক নাঈম শাহজান বলেন, আমরা প্রশাসনের কাছে সাত দফা দাবি দিয়েছিলাম। কিন্তু কোনটাই পূরণ হয়নি। তাই আমরণ অনশনে বসেছি। ২২ ঘণ্টা পার হলেও প্রশাসন আমাদের সঙ্গে দেখা করেনি।
চবি’র ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, আমরা অ্যাকাডেমিক পরিবেশ ঠিক করার চেষ্টা করছি। অথচ তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইছে। যারা এমন বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে, তারা শিক্ষার্থীদের সমর্থন পাবে না।