জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে ছাত্রী সংস্থার নামে জাল ভোটের অভিযোগ করা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামীমা সুলতানাসহ তিন শিক্ষক নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনে নানা অনিয়ম ও অসঙ্গতির অভিযোগ এনে তারা এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো অন্য দুই শিক্ষক হলেন- বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা এবং গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম। এরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থি শিক্ষক হিসেবে পরিচিত এবং জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম, জাবি শাখার সদস্য।
এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে অধ্যাপক শামীমা সুলতানা বলেন, ‘ভোটারদের আঙুলে যে কালি ব্যবহার করা হচ্ছে তা স্থায়ী নয়, কয়েক মিনিটের মধ্যেই মুছে যাচ্ছে। নির্বাচনের দিন নতুন ভোটার বানানো হয়েছে। এছাড়া অতিরিক্ত ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি স্পষ্ট করে দিয়েছে যে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্য ছিল। আমাদের কাছে মনে হয়েছে নির্বাচন একটি সাজানো নাটক ছাড়া কিছুই নয়। তাই আমরা এই প্রহসন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে ছাত্রী সংস্থার নামে জাল ভোটের অভিযোগ করা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামীমা সুলতানাসহ তিন শিক্ষক নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনে নানা অনিয়ম ও অসঙ্গতির অভিযোগ এনে তারা এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো অন্য দুই শিক্ষক হলেন- বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা এবং গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম। এরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থি শিক্ষক হিসেবে পরিচিত এবং জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম, জাবি শাখার সদস্য।
এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে অধ্যাপক শামীমা সুলতানা বলেন, ‘ভোটারদের আঙুলে যে কালি ব্যবহার করা হচ্ছে তা স্থায়ী নয়, কয়েক মিনিটের মধ্যেই মুছে যাচ্ছে। নির্বাচনের দিন নতুন ভোটার বানানো হয়েছে। এছাড়া অতিরিক্ত ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি স্পষ্ট করে দিয়েছে যে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্য ছিল। আমাদের কাছে মনে হয়েছে নির্বাচন একটি সাজানো নাটক ছাড়া কিছুই নয়। তাই আমরা এই প্রহসন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’