সিনেট সদস্য হিসেবে ডাকসুর পাঁচ প্রতিনিধি হলেন: সাদিক কায়েম, এস এম ফরহাদ, মহিউদ্দিন খান, আসিফ আব্দুল্লাহ ও সাবিকুন্নাহার তামান্না
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচিত প্রতিনিধিরা আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নিয়েছেন। রোববার,(১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়সংলগ্ন লাউঞ্জে ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানসহ ডাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আনুষ্ঠানিক সভা শেষে সাংবাদিকেদের সঙ্গে কথা বলেন প্রতিনিধিরা। এ সময় ডাকসু থেকে সিনেট সদস্য হিসেবে পাঁচ প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেন নবনির্বাচিত জিএস এস এম ফরহাদ। তারা হলেন- ভিপি সাদিক কায়েম, জিএস এস এম ফরহাদ, এজিএস মহিউদ্দিন খান, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক আসিফ আব্দুল্লাহ ও সদস্য সাবিকুন্নাহার তামান্না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এস এম ফরহাদ বলেন, আমরা প্রথমে ভেবেছিলাম এটাকে গেজেট আকারে আপনাদের জানাবো। আমার সহকর্মীরা পরামর্শ দিয়েছেন এখানে সাংবাদিকরা রয়েছে এখানেই ক্লারিফিকেশনটা বলে ফেললে সবার জন্য ক্লিয়ার হয়।
তিনি বলেন, আমাদের মিটিংয়ে আলাপ হয়েছে সিনেটে পাঁচজন সদস্য পাঠানোর ক্ষেত্রে আগের অভিজ্ঞতা জানা। আগে কীভাবে হয়েছে। এক্ষেত্রে আগে যারা নির্বাচিত হয়েছেন তাদের সঙ্গে আলাপ করেছি। সবার আলাপ শুনে মনে হয়েছে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন একজন শিক্ষার্থী থাকেন তিনি কোন মতের, কোন দলের সেটা কখনও ফ্যাক্টর না। সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে নারী-পুরুষ একটা ফ্যাক্টর হয়ে কাজ করে। ছাত্রীদের হলে এক ধরনের নীতিমালা ফেইস করতে হয়, ছাত্রদের হলে এক ধরনের। ছাত্রীদের কমনরুমসহ এই কেন্দ্রীক কিছু বিষয় থাকে। আরেকটা ইস্যু হচ্ছে আবাসিক, অনাবাসিক। অনাবাসিকরা হল সংসদের সুযোগ-সুবিধাও পায় না।
এস এম ফরহাদ বলেন, এখানে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা আছে। পাঁচজন প্রতিনিধি আমরা পাঠাতে পারবো। এখানে টপ থ্রি থাকছেন ভিপি, জিএস ও এজিএস। তাহলে সিলেকশন করার দুইটা মাত্র অপশন থাকে। সেখানে আমরা আজকে একমত হয়েছি যে, যেহেতু সেক্রেটারিয়েট বডি আছে অর্ধেক। বাকিটা জেনারেল মেম্বার। তাহলে আমরা জেনারেল মেম্বার থেকে একজন নিবো, সেক্রেটারিয়েট বডি থেকে একজন নিবো।
তিনি বলেন, যেহেতু সবাই জেনারেল মেম্বার এখানে কমপিটিশন করা কঠিন। তো যিনি সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন তাকে আমরা প্রতিনিধি হিসেবে সিন্ডিকেটে পাঠাচ্ছি। তিনি হচ্ছেন সাবিকুন্নাহার তামান্না।
সিনেট সদস্য হিসেবে ডাকসুর পাঁচ প্রতিনিধি হলেন: সাদিক কায়েম, এস এম ফরহাদ, মহিউদ্দিন খান, আসিফ আব্দুল্লাহ ও সাবিকুন্নাহার তামান্না
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচিত প্রতিনিধিরা আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নিয়েছেন। রোববার,(১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়সংলগ্ন লাউঞ্জে ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানসহ ডাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আনুষ্ঠানিক সভা শেষে সাংবাদিকেদের সঙ্গে কথা বলেন প্রতিনিধিরা। এ সময় ডাকসু থেকে সিনেট সদস্য হিসেবে পাঁচ প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেন নবনির্বাচিত জিএস এস এম ফরহাদ। তারা হলেন- ভিপি সাদিক কায়েম, জিএস এস এম ফরহাদ, এজিএস মহিউদ্দিন খান, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক আসিফ আব্দুল্লাহ ও সদস্য সাবিকুন্নাহার তামান্না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এস এম ফরহাদ বলেন, আমরা প্রথমে ভেবেছিলাম এটাকে গেজেট আকারে আপনাদের জানাবো। আমার সহকর্মীরা পরামর্শ দিয়েছেন এখানে সাংবাদিকরা রয়েছে এখানেই ক্লারিফিকেশনটা বলে ফেললে সবার জন্য ক্লিয়ার হয়।
তিনি বলেন, আমাদের মিটিংয়ে আলাপ হয়েছে সিনেটে পাঁচজন সদস্য পাঠানোর ক্ষেত্রে আগের অভিজ্ঞতা জানা। আগে কীভাবে হয়েছে। এক্ষেত্রে আগে যারা নির্বাচিত হয়েছেন তাদের সঙ্গে আলাপ করেছি। সবার আলাপ শুনে মনে হয়েছে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন একজন শিক্ষার্থী থাকেন তিনি কোন মতের, কোন দলের সেটা কখনও ফ্যাক্টর না। সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে নারী-পুরুষ একটা ফ্যাক্টর হয়ে কাজ করে। ছাত্রীদের হলে এক ধরনের নীতিমালা ফেইস করতে হয়, ছাত্রদের হলে এক ধরনের। ছাত্রীদের কমনরুমসহ এই কেন্দ্রীক কিছু বিষয় থাকে। আরেকটা ইস্যু হচ্ছে আবাসিক, অনাবাসিক। অনাবাসিকরা হল সংসদের সুযোগ-সুবিধাও পায় না।
এস এম ফরহাদ বলেন, এখানে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা আছে। পাঁচজন প্রতিনিধি আমরা পাঠাতে পারবো। এখানে টপ থ্রি থাকছেন ভিপি, জিএস ও এজিএস। তাহলে সিলেকশন করার দুইটা মাত্র অপশন থাকে। সেখানে আমরা আজকে একমত হয়েছি যে, যেহেতু সেক্রেটারিয়েট বডি আছে অর্ধেক। বাকিটা জেনারেল মেম্বার। তাহলে আমরা জেনারেল মেম্বার থেকে একজন নিবো, সেক্রেটারিয়েট বডি থেকে একজন নিবো।
তিনি বলেন, যেহেতু সবাই জেনারেল মেম্বার এখানে কমপিটিশন করা কঠিন। তো যিনি সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন তাকে আমরা প্রতিনিধি হিসেবে সিন্ডিকেটে পাঠাচ্ছি। তিনি হচ্ছেন সাবিকুন্নাহার তামান্না।