এক সপ্তাহের মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রূপরেখা প্রকাশ ও ভোটার তালিকা প্রণয়নের কাজ শুরু এবং শিক্ষার্থীদের সম্পূরক বৃত্তিসহ পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস)।
আজ সোমবার দুপুরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়।
অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও মন্ত্রণালয় কর্তৃক জকসুর সংবিধি অনুমোদন; বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজের অগ্রগতি দ্রুত দৃশ্যমান করা এবং সাত একরে চলমান অস্থায়ী আবাসন প্রকল্প দ্রুত সম্পন্ন করে শিক্ষার্থীদের আবাসন নিশ্চিত করা।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক ফয়সাল মুরাদ।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ১৪ মে থেকে যমুনার সামনে টানা তিন দিন অবস্থান কর্মসূচি শেষে সাত একর জমিতে অস্থায়ী আবাসন নির্মাণ এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সম্পূরক বৃত্তি অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সরকারের আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিত করে ক্যাম্পাসে ফিরে আসেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি জানা গেছে, সম্পূরক বৃত্তি বাজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়নি এবং ইউজিসি এখনো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য সম্পূরক বৃত্তির অর্থ সংগ্রহ করতে পারেনি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, কেরানীগঞ্জে সাত একরের অস্থায়ী আবাসন প্রকল্পে এখনো মাটি ভরাট শেষ হয়নি। সেই সঙ্গে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসেরও দৃশ্যমান কোনো কাজ সেনাবাহিনী শুরু করেনি। ৫ আগস্টের পর বাগছাস তিনবার এবং অন্যান্য ছাত্রসংগঠন মিলে জকসু নির্বাচনের দাবিতে ২০ বারেরও বেশি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। বারবার অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। কিন্তু একটি সংবিধি প্রণয়ন করে সিন্ডিকেটে তুলতেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এক বছরের বেশি সময় নিয়েছে।সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, জকসু সংবিধি ইউজিসিতে জমা দেওয়ার পরও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোনো খবর পাওয়া যায়নি। সিন্ডিকেটে অনুমোদনের ২০ দিন পার হলেও ইউজিসি থেকে এখনো মন্ত্রণালয়ে সংবিধি প্রেরণ করা হয়নি।
লিখিত বক্তব্যে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা পূর্বেই বলেছিলাম, সংবিধি অনুমোদনের আগেই ভোটার তালিকা প্রণয়নসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিক কাজ সম্পন্ন করা উচিত। কিন্তু প্রশাসন তা না করে আবার প্রহসন শুরু করেছে। কালক্ষেপণ করে জাতীয় নির্বাচন ও জকসু নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা চালাচ্ছে একটি পক্ষ।
সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এক সপ্তাহের মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রূপরেখা প্রকাশ ও ভোটার তালিকা প্রণয়নের কাজ শুরু এবং শিক্ষার্থীদের সম্পূরক বৃত্তিসহ পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস)।
আজ সোমবার দুপুরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়।
অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও মন্ত্রণালয় কর্তৃক জকসুর সংবিধি অনুমোদন; বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজের অগ্রগতি দ্রুত দৃশ্যমান করা এবং সাত একরে চলমান অস্থায়ী আবাসন প্রকল্প দ্রুত সম্পন্ন করে শিক্ষার্থীদের আবাসন নিশ্চিত করা।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক ফয়সাল মুরাদ।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ১৪ মে থেকে যমুনার সামনে টানা তিন দিন অবস্থান কর্মসূচি শেষে সাত একর জমিতে অস্থায়ী আবাসন নির্মাণ এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সম্পূরক বৃত্তি অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সরকারের আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিত করে ক্যাম্পাসে ফিরে আসেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি জানা গেছে, সম্পূরক বৃত্তি বাজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়নি এবং ইউজিসি এখনো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য সম্পূরক বৃত্তির অর্থ সংগ্রহ করতে পারেনি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, কেরানীগঞ্জে সাত একরের অস্থায়ী আবাসন প্রকল্পে এখনো মাটি ভরাট শেষ হয়নি। সেই সঙ্গে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসেরও দৃশ্যমান কোনো কাজ সেনাবাহিনী শুরু করেনি। ৫ আগস্টের পর বাগছাস তিনবার এবং অন্যান্য ছাত্রসংগঠন মিলে জকসু নির্বাচনের দাবিতে ২০ বারেরও বেশি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। বারবার অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। কিন্তু একটি সংবিধি প্রণয়ন করে সিন্ডিকেটে তুলতেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এক বছরের বেশি সময় নিয়েছে।সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, জকসু সংবিধি ইউজিসিতে জমা দেওয়ার পরও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোনো খবর পাওয়া যায়নি। সিন্ডিকেটে অনুমোদনের ২০ দিন পার হলেও ইউজিসি থেকে এখনো মন্ত্রণালয়ে সংবিধি প্রেরণ করা হয়নি।
লিখিত বক্তব্যে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা পূর্বেই বলেছিলাম, সংবিধি অনুমোদনের আগেই ভোটার তালিকা প্রণয়নসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিক কাজ সম্পন্ন করা উচিত। কিন্তু প্রশাসন তা না করে আবার প্রহসন শুরু করেছে। কালক্ষেপণ করে জাতীয় নির্বাচন ও জকসু নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা চালাচ্ছে একটি পক্ষ।