জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও সম্পূরক বৃত্তি কার্যকরসহ তিন দফা দাবিতে অনশন শুরু করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ-বাগছাস ও ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতারা।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের নিচে এই অনশন শুরু করেন দুই সংগঠনের নেতারা।
অনশনরত নেতারা হলেন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব, বাগছাসের সভাপতি ফয়সাল মুরাদ, ছাত্র অধিকারের সাংগঠনিক সম্পাদক অপু মুন্সী, বাগছাসের সদস্য সচিব শাহিন মিয়া এবং মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ।
এবিষয়ে ছাত্র অধিকার পরিষদের জবি শাখার সভাপতি একেএম রাকিব বলেন, “আমরা এতদিন অবস্থানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছি। কিন্তু প্রশাসন কর্ণপাত করেনি। তাই বাধ্য হয়ে অনশন করছি। নখদন্তহীন প্রশাসন হয়তো এখন আমাদের দাবি মেনে নেবে, নয়তো তাদের নিজেদের রাস্তা মাপতে হবে।”
বাগছাস জবি শাখার আহ্বায়ক ফয়সাল মুরাদ বলেন, “আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত, সিদ্ধান্ত এখন প্রশাসনের হাতে। সম্পূরক বৃত্তি নিয়ে যে নাটক চলছে, সেটির দ্রুত সমাধান চাই। জকসু ১৮ হাজার শিক্ষার্থীর অধিকার, কিন্তু প্রশাসনের সদিচ্ছার অভাবে নির্বাচন হচ্ছে না। পাশাপাশি ক্যাফেটেরিয়ায় ভর্তুকি ও লাইব্রেরির আধুনিকায়নের দাবি বহুদিন ধরে জানালেও কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি।”
শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি হলো—১. শিক্ষার্থীদের সম্পূরক বৃত্তি কবে থেকে কার্যকর হবে তা স্পষ্ট করতে হবে। ২. বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ(জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। ৩. ক্যাফেটেরিয়ায় ভুর্তকি প্রদান এবং স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করা ও কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে হবে।
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও সম্পূরক বৃত্তি কার্যকরসহ তিন দফা দাবিতে অনশন শুরু করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ-বাগছাস ও ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতারা।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের নিচে এই অনশন শুরু করেন দুই সংগঠনের নেতারা।
অনশনরত নেতারা হলেন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব, বাগছাসের সভাপতি ফয়সাল মুরাদ, ছাত্র অধিকারের সাংগঠনিক সম্পাদক অপু মুন্সী, বাগছাসের সদস্য সচিব শাহিন মিয়া এবং মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ।
এবিষয়ে ছাত্র অধিকার পরিষদের জবি শাখার সভাপতি একেএম রাকিব বলেন, “আমরা এতদিন অবস্থানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছি। কিন্তু প্রশাসন কর্ণপাত করেনি। তাই বাধ্য হয়ে অনশন করছি। নখদন্তহীন প্রশাসন হয়তো এখন আমাদের দাবি মেনে নেবে, নয়তো তাদের নিজেদের রাস্তা মাপতে হবে।”
বাগছাস জবি শাখার আহ্বায়ক ফয়সাল মুরাদ বলেন, “আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত, সিদ্ধান্ত এখন প্রশাসনের হাতে। সম্পূরক বৃত্তি নিয়ে যে নাটক চলছে, সেটির দ্রুত সমাধান চাই। জকসু ১৮ হাজার শিক্ষার্থীর অধিকার, কিন্তু প্রশাসনের সদিচ্ছার অভাবে নির্বাচন হচ্ছে না। পাশাপাশি ক্যাফেটেরিয়ায় ভর্তুকি ও লাইব্রেরির আধুনিকায়নের দাবি বহুদিন ধরে জানালেও কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি।”
শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি হলো—১. শিক্ষার্থীদের সম্পূরক বৃত্তি কবে থেকে কার্যকর হবে তা স্পষ্ট করতে হবে। ২. বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ(জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। ৩. ক্যাফেটেরিয়ায় ভুর্তকি প্রদান এবং স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করা ও কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে হবে।