রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ৯ টি ভবনে ১৭ টি কেন্দ্রে ৯৯০ বুথে ভোট গ্রহণ হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম।
আর নির্বাচনের নিরাপত্তার জন্য তিন স্তরে ব্যবস্থা নেয়া হবে এবং ক্যাম্পাসে কমপক্ষে দুই হাজার পুলিশ নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এবং রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার।
ভোট শেষে রাকসু কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ে গণনা হবে। আর কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ভোট গণনার পুরো সময় সিসি টিভি ক্যামেরার আওতাভুক্ত থাকবে।’
নিরাপত্তার বিষয়ে রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. আবু সুফিয়ান বলেন, ‘নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তায় আমাদের গোয়েন্দা দল কাজ করছে। যেহেতু ক্যাম্পাসের আয়তন অনেক বেশি। আমরা সেন্ট্রাল কেন্দ্রিক একটি নিরাপত্তা বলয় তৈরি করবো। ভোট গণনার জায়গাগুলো আমরা দেখতেছি এবং কোন জায়গায় কি ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে সেটি পর্যবেক্ষণ করছি। নির্বাচনের দিনে আমাদের প্রায় দুই হাজার সদস্য ক্যাম্পাসে কাজ করবে।’
নিরাপত্তার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে তিন স্তরের। প্রথমত, ভোট কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা দেওয়া, দ্বিতীয়ত ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা দেওয়া এবং সবশেষে পুরো ক্যাম্পাস একদম সিল করে দেওয়া। আমরা ইতিমধ্যে জানিয়েছি ওইদিন সকলকে পরিচয়পত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে হবে।’
এদিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সালেহ হাসান নকীব কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনের সামনে একটি প্রেস কর্নারের উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের উদ্দেশে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকিব বলেন, ‘রাকসু নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নির্বাচন নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন এবং নির্বাচনী পরিবেশ সম্পর্কে দেশবাসীর প্রবল কৌতূহল রয়েছে। এ কৌতূহল মেটাতে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীদের মাধ্যমেই সারা দেশ জানতে পারবে নির্বাচন কীভাবে হচ্ছে এবং নির্বাচনের পরিবেশ সম্পর্কে। মিডিয়া সেন্টারে ইন্টারনেট সংযোগসহ সকল প্রয়োজনীয় সুবিধা রাখা হয়েছে।’
সংশোধিত তফসিল অনুযায়ী সোমবার থেকে শুরু করে ২৩ সেপ্টেম্বর রাত দশটা পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচারণা চলবে। আর ভোট হবে ২৫ সেপ্টেম্বর।
যে ১৭টি কেন্দ্রে ভোট নেয়া হবে সেগুলো হলো: মমতাজউদ্দিন একাডেমিক ভবন, ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ কলা ভবন, ইসমাইল হোসেন সিরাজী একাডেমিক ভবন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবন, জাবির ইবনে হাইয়ান একাডেমিক ভবন, জামাল নজরুল একাডেমিক ভবন, সত্যেন্দ্রনাথ বসু একাডেমিক ভবন, জগদীশ চন্দ্র একাডেমিক ভবন। এই আটটি ভবনে ২টি করে কেন্দ্র থাকবে। আর জুবেরী ভবনে ১টি কেন্দ্রে ভোট হবে।
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ৯ টি ভবনে ১৭ টি কেন্দ্রে ৯৯০ বুথে ভোট গ্রহণ হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম।
আর নির্বাচনের নিরাপত্তার জন্য তিন স্তরে ব্যবস্থা নেয়া হবে এবং ক্যাম্পাসে কমপক্ষে দুই হাজার পুলিশ নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এবং রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার।
ভোট শেষে রাকসু কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ে গণনা হবে। আর কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ভোট গণনার পুরো সময় সিসি টিভি ক্যামেরার আওতাভুক্ত থাকবে।’
নিরাপত্তার বিষয়ে রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. আবু সুফিয়ান বলেন, ‘নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তায় আমাদের গোয়েন্দা দল কাজ করছে। যেহেতু ক্যাম্পাসের আয়তন অনেক বেশি। আমরা সেন্ট্রাল কেন্দ্রিক একটি নিরাপত্তা বলয় তৈরি করবো। ভোট গণনার জায়গাগুলো আমরা দেখতেছি এবং কোন জায়গায় কি ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে সেটি পর্যবেক্ষণ করছি। নির্বাচনের দিনে আমাদের প্রায় দুই হাজার সদস্য ক্যাম্পাসে কাজ করবে।’
নিরাপত্তার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে তিন স্তরের। প্রথমত, ভোট কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা দেওয়া, দ্বিতীয়ত ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা দেওয়া এবং সবশেষে পুরো ক্যাম্পাস একদম সিল করে দেওয়া। আমরা ইতিমধ্যে জানিয়েছি ওইদিন সকলকে পরিচয়পত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে হবে।’
এদিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সালেহ হাসান নকীব কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনের সামনে একটি প্রেস কর্নারের উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের উদ্দেশে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকিব বলেন, ‘রাকসু নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নির্বাচন নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন এবং নির্বাচনী পরিবেশ সম্পর্কে দেশবাসীর প্রবল কৌতূহল রয়েছে। এ কৌতূহল মেটাতে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীদের মাধ্যমেই সারা দেশ জানতে পারবে নির্বাচন কীভাবে হচ্ছে এবং নির্বাচনের পরিবেশ সম্পর্কে। মিডিয়া সেন্টারে ইন্টারনেট সংযোগসহ সকল প্রয়োজনীয় সুবিধা রাখা হয়েছে।’
সংশোধিত তফসিল অনুযায়ী সোমবার থেকে শুরু করে ২৩ সেপ্টেম্বর রাত দশটা পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচারণা চলবে। আর ভোট হবে ২৫ সেপ্টেম্বর।
যে ১৭টি কেন্দ্রে ভোট নেয়া হবে সেগুলো হলো: মমতাজউদ্দিন একাডেমিক ভবন, ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ কলা ভবন, ইসমাইল হোসেন সিরাজী একাডেমিক ভবন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবন, জাবির ইবনে হাইয়ান একাডেমিক ভবন, জামাল নজরুল একাডেমিক ভবন, সত্যেন্দ্রনাথ বসু একাডেমিক ভবন, জগদীশ চন্দ্র একাডেমিক ভবন। এই আটটি ভবনে ২টি করে কেন্দ্র থাকবে। আর জুবেরী ভবনে ১টি কেন্দ্রে ভোট হবে।