ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনকে ঘিরে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভোট নিশ্চিত করতে পৃথক দাবিপত্র দিয়েছে ইসলামী ছাত্র শিবির সমর্থিত প্যানেল ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ এবং ছাত্রদল মনোনীত প্যানেল। শিবির সমর্থিত প্যানেল ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা ও ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের দাবি জানায়, আর ছাত্রদল প্যানেল স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনার দাবি তোলে।
উভয়পক্ষই বুধবার,(১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) পৃথকভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি জমা দেয়।
ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার, ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ, ম্যানুয়াল ভোট গণনা, ভোটকেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে অনাকাক্সিক্ষত প্রবেশ নিষিদ্ধ করা, কালো টাকার প্রভাব প্রতিরোধ করে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা এবং নির্বাচনী আচরণবিধি মনিটরিংয়ের আওতায় আনা।
স্মারকলিপি দেয়ার পর প্যানেলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবির সাংবাদিকদের বলেন, ‘অনেকেই নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে কিন্তু প্রশাসন কিংবা নির্বাচন কমিশনের কোনো কার্যকর ব্যবস্থা দেখা যাচ্ছে না।
আমরা চাই কমিশন যেন তাদের সতর্ক করে। ফলাফল যেটাই হোক আমরা তা মেনে নেবো, কিন্তু চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন।’
এদিকে, শিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ যে সাতটি দাবি জানিয়েছে সেগুলো হলো- পোলিং এজেন্টদের প্রবেশাধিকার ও দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা নিশ্চিত করা; সাংবাদিকদের জন্য পৃথক আইডি কার্ড প্রদান এবং কেবল অনুমোদিত সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার; ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা এবং বিশেষজ্ঞ টিম নিয়োগ; প্রযুক্তিগত ত্রুটি নিয়ে আপত্তি এলে ম্যানুয়ালি ভোট গণনার সুযোগ রাখা; প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা; ভোটের দিন ক্যাম্পাসে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ রাখা এবং নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা বজায় রাখা।
স্মারকলিপি দেয়ার পর প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ‘জাকসু নির্বাচনে ফলাফল আসতে তিন দিন সময় লেগেছে। আমাদের এখানে ভোট সংখ্যা আরও বেশি। ফলে ফলাফল পেতে এক সপ্তাহ সময় লেগে যাবে। তাই ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা করতে হবে। কোনো প্রার্থী আপত্তি করলে ম্যানুয়ালি যাচাই করতে হবে।’রাকসু নির্বাচনকে ঘিরে শিবির ও ছাত্রদলের ভিন্ন ভিন্ন দাবি
প্রতিনিধি, রাবি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনকে ঘিরে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভোট নিশ্চিত করতে পৃথক দাবিপত্র দিয়েছে ইসলামী ছাত্র শিবির সমর্থিত প্যানেল ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ এবং ছাত্রদল মনোনীত প্যানেল। শিবির সমর্থিত প্যানেল ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা ও ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের দাবি জানায়, আর ছাত্রদল প্যানেল স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনার দাবি তোলে।
উভয়পক্ষই বুধবার পৃথকভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি জমা দেয়।
ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার, ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ, ম্যানুয়াল ভোট গণনা, ভোটকেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে অনাকাক্সিক্ষত প্রবেশ নিষিদ্ধ করা, কালো টাকার প্রভাব প্রতিরোধ করে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা এবং নির্বাচনী আচরণবিধি মনিটরিংয়ের আওতায় আনা।
স্মারকলিপি দেয়ার পর প্যানেলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবির সাংবাদিকদের বলেন, ‘অনেকেই নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে কিন্তু প্রশাসন কিংবা নির্বাচন কমিশনের কোনো কার্যকর ব্যবস্থা দেখা যাচ্ছে না।
আমরা চাই কমিশন যেন তাদের সতর্ক করে। ফলাফল যেটাই হোক আমরা তা মেনে নেবো, কিন্তু চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন।’
এদিকে, শিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ যে সাতটি দাবি জানিয়েছে সেগুলো হলো- পোলিং এজেন্টদের প্রবেশাধিকার ও দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা নিশ্চিত করা; সাংবাদিকদের জন্য পৃথক আইডি কার্ড প্রদান এবং কেবল অনুমোদিত সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার; ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা এবং বিশেষজ্ঞ টিম নিয়োগ; প্রযুক্তিগত ত্রুটি নিয়ে আপত্তি এলে ম্যানুয়ালি ভোট গণনার সুযোগ রাখা; প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা; ভোটের দিন ক্যাম্পাসে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ রাখা এবং নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা বজায় রাখা।
স্মারকলিপি দেয়ার পর প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ‘জাকসু নির্বাচনে ফলাফল আসতে তিন দিন সময় লেগেছে। আমাদের এখানে ভোট সংখ্যা আরও বেশি। ফলে ফলাফল পেতে এক সপ্তাহ সময় লেগে যাবে। তাই ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা করতে হবে। কোনো প্রার্থী আপত্তি করলে ম্যানুয়ালি যাচাই করতে হবে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনকে ঘিরে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভোট নিশ্চিত করতে পৃথক দাবিপত্র দিয়েছে ইসলামী ছাত্র শিবির সমর্থিত প্যানেল ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ এবং ছাত্রদল মনোনীত প্যানেল। শিবির সমর্থিত প্যানেল ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা ও ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের দাবি জানায়, আর ছাত্রদল প্যানেল স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনার দাবি তোলে।
উভয়পক্ষই বুধবার,(১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) পৃথকভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি জমা দেয়।
ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার, ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ, ম্যানুয়াল ভোট গণনা, ভোটকেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে অনাকাক্সিক্ষত প্রবেশ নিষিদ্ধ করা, কালো টাকার প্রভাব প্রতিরোধ করে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা এবং নির্বাচনী আচরণবিধি মনিটরিংয়ের আওতায় আনা।
স্মারকলিপি দেয়ার পর প্যানেলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবির সাংবাদিকদের বলেন, ‘অনেকেই নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে কিন্তু প্রশাসন কিংবা নির্বাচন কমিশনের কোনো কার্যকর ব্যবস্থা দেখা যাচ্ছে না।
আমরা চাই কমিশন যেন তাদের সতর্ক করে। ফলাফল যেটাই হোক আমরা তা মেনে নেবো, কিন্তু চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন।’
এদিকে, শিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ যে সাতটি দাবি জানিয়েছে সেগুলো হলো- পোলিং এজেন্টদের প্রবেশাধিকার ও দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা নিশ্চিত করা; সাংবাদিকদের জন্য পৃথক আইডি কার্ড প্রদান এবং কেবল অনুমোদিত সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার; ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা এবং বিশেষজ্ঞ টিম নিয়োগ; প্রযুক্তিগত ত্রুটি নিয়ে আপত্তি এলে ম্যানুয়ালি ভোট গণনার সুযোগ রাখা; প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা; ভোটের দিন ক্যাম্পাসে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ রাখা এবং নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা বজায় রাখা।
স্মারকলিপি দেয়ার পর প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ‘জাকসু নির্বাচনে ফলাফল আসতে তিন দিন সময় লেগেছে। আমাদের এখানে ভোট সংখ্যা আরও বেশি। ফলে ফলাফল পেতে এক সপ্তাহ সময় লেগে যাবে। তাই ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা করতে হবে। কোনো প্রার্থী আপত্তি করলে ম্যানুয়ালি যাচাই করতে হবে।’রাকসু নির্বাচনকে ঘিরে শিবির ও ছাত্রদলের ভিন্ন ভিন্ন দাবি
প্রতিনিধি, রাবি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনকে ঘিরে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভোট নিশ্চিত করতে পৃথক দাবিপত্র দিয়েছে ইসলামী ছাত্র শিবির সমর্থিত প্যানেল ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ এবং ছাত্রদল মনোনীত প্যানেল। শিবির সমর্থিত প্যানেল ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা ও ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের দাবি জানায়, আর ছাত্রদল প্যানেল স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনার দাবি তোলে।
উভয়পক্ষই বুধবার পৃথকভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি জমা দেয়।
ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার, ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ, ম্যানুয়াল ভোট গণনা, ভোটকেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে অনাকাক্সিক্ষত প্রবেশ নিষিদ্ধ করা, কালো টাকার প্রভাব প্রতিরোধ করে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা এবং নির্বাচনী আচরণবিধি মনিটরিংয়ের আওতায় আনা।
স্মারকলিপি দেয়ার পর প্যানেলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবির সাংবাদিকদের বলেন, ‘অনেকেই নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে কিন্তু প্রশাসন কিংবা নির্বাচন কমিশনের কোনো কার্যকর ব্যবস্থা দেখা যাচ্ছে না।
আমরা চাই কমিশন যেন তাদের সতর্ক করে। ফলাফল যেটাই হোক আমরা তা মেনে নেবো, কিন্তু চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন।’
এদিকে, শিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ যে সাতটি দাবি জানিয়েছে সেগুলো হলো- পোলিং এজেন্টদের প্রবেশাধিকার ও দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা নিশ্চিত করা; সাংবাদিকদের জন্য পৃথক আইডি কার্ড প্রদান এবং কেবল অনুমোদিত সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার; ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা এবং বিশেষজ্ঞ টিম নিয়োগ; প্রযুক্তিগত ত্রুটি নিয়ে আপত্তি এলে ম্যানুয়ালি ভোট গণনার সুযোগ রাখা; প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা; ভোটের দিন ক্যাম্পাসে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ রাখা এবং নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা বজায় রাখা।
স্মারকলিপি দেয়ার পর প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ‘জাকসু নির্বাচনে ফলাফল আসতে তিন দিন সময় লেগেছে। আমাদের এখানে ভোট সংখ্যা আরও বেশি। ফলে ফলাফল পেতে এক সপ্তাহ সময় লেগে যাবে। তাই ত্রুটিমুক্ত ও এমআর মেশিনে ভোট গণনা করতে হবে। কোনো প্রার্থী আপত্তি করলে ম্যানুয়ালি যাচাই করতে হবে।’