ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন বর্জন করলেও ছাত্রদলের প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে বিজয়ীদের অনেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করেছেন। তবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শপথ গ্রহণ না করার নির্দেশনা জারি করেছিল।
গত বৃহস্পতিবার জাকসু ও হল সংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের দিন বিকেলে ছাত্রদল জাকসু নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয়। যদিও জাকসুতে তারা কোনো পদে জয়ী হতে পারেনি, তবে বিভিন্ন হল সংসদে ছাত্রদলের প্যানেল ও তাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয়ী হয়েছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, হল সংসদে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ৩৫ জন প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। নির্বাচিতদের মধ্যে কেউ কেউ সংগঠনের নির্দেশনা মেনে শপথ গ্রহণ থেকে বিরত থাকলেও, ছাত্রদলের প্যানেল থেকে নির্বাচিত কিছু প্রার্থী শপথ নিয়েছেন।
শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর জানান, শপথ গ্রহণ না করার নির্দেশনা কেবল প্যানেল থেকে নির্বাচিতদের জন্য প্রযোজ্য ছিল।
ছাত্রদলের প্যানেল থেকে শহিদ সালাম বরকত হল সংসদের সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে নির্বাচিত আবরার আজিম ভূঞাঁ তাইফ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ভোটে নির্বাচিত হওয়ায় তাদের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে আমি শপথ নিয়েছি।’
অন্যদিকে, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী সামিন ইয়াসার লাবিব বলেন, ‘কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগে আমরা নির্বাচন বর্জন করেছি। তাই শপথ গ্রহণে অংশ নিইনি। তবে ভোটারদের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠন থেকে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসতে পারে।’
এ বিষয়ে আহ্বায়ক জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর বলেন, ‘নির্বাচন বর্জনের কারণে আপাতত শপথ গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। তবে কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচিতরা তাদের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।’
তিনি আরও স্পষ্ট করেন, সংগঠনের নির্দেশনা অমান্য করে শপথ গ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে কোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে না।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন বর্জন করলেও ছাত্রদলের প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে বিজয়ীদের অনেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করেছেন। তবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শপথ গ্রহণ না করার নির্দেশনা জারি করেছিল।
গত বৃহস্পতিবার জাকসু ও হল সংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের দিন বিকেলে ছাত্রদল জাকসু নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয়। যদিও জাকসুতে তারা কোনো পদে জয়ী হতে পারেনি, তবে বিভিন্ন হল সংসদে ছাত্রদলের প্যানেল ও তাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয়ী হয়েছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, হল সংসদে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ৩৫ জন প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। নির্বাচিতদের মধ্যে কেউ কেউ সংগঠনের নির্দেশনা মেনে শপথ গ্রহণ থেকে বিরত থাকলেও, ছাত্রদলের প্যানেল থেকে নির্বাচিত কিছু প্রার্থী শপথ নিয়েছেন।
শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর জানান, শপথ গ্রহণ না করার নির্দেশনা কেবল প্যানেল থেকে নির্বাচিতদের জন্য প্রযোজ্য ছিল।
ছাত্রদলের প্যানেল থেকে শহিদ সালাম বরকত হল সংসদের সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে নির্বাচিত আবরার আজিম ভূঞাঁ তাইফ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ভোটে নির্বাচিত হওয়ায় তাদের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে আমি শপথ নিয়েছি।’
অন্যদিকে, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী সামিন ইয়াসার লাবিব বলেন, ‘কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগে আমরা নির্বাচন বর্জন করেছি। তাই শপথ গ্রহণে অংশ নিইনি। তবে ভোটারদের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠন থেকে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসতে পারে।’
এ বিষয়ে আহ্বায়ক জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর বলেন, ‘নির্বাচন বর্জনের কারণে আপাতত শপথ গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। তবে কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচিতরা তাদের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।’
তিনি আরও স্পষ্ট করেন, সংগঠনের নির্দেশনা অমান্য করে শপথ গ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে কোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে না।