রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা পুনর্বহালের আন্দোলনের সময় উপ-উপাচার্যসহ কয়েকজন শিক্ষকের শারীরিক লাঞ্ছনার প্রতিবাদে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একাংশ রবিবার থেকে কর্মবিরতি শুরু করেছে। বুদ্ধিজীবী চত্বরে সকাল থেকে অবস্থান করে তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন।
জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি ও অধ্যাপক আব্দুল আলিম শনিবার এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার্স সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, “উপ-উপাচার্যকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে; তাকে বাসায় ঢুকতে দিলেও না। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের চিহ্নিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।”
অবস্থানকারীরা জানিয়েছেন যে তারা রুটিন শিক্ষা কার্যক্রমে যোগ দেবেন না এবং দাবি না মেনে পর্যন্ত বুদ্ধিজীবী চত্বরে অবস্থান বজায় রাখবেন। রাকসু (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নির্বাচনের ওপর এ কর্মসূচি কোনো প্রভাব ফেলবে কি না জানতে চাইলে তারা জানিয়েছে, রাকসুকে কর্মসূচির বাইরে রাখা হয়েছে এবং নির্বাচনে হস্তক্ষেপের পরিকল্পনা নেই।
ঘটনা সংক্রান্ত প্রশাসনিক তদন্ত ও পরবর্তী সিদ্ধান্ত সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অফিসিয়াল প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি; প্রয়োজনীয় তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে আন্দোলনকারীরা।
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা পুনর্বহালের আন্দোলনের সময় উপ-উপাচার্যসহ কয়েকজন শিক্ষকের শারীরিক লাঞ্ছনার প্রতিবাদে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একাংশ রবিবার থেকে কর্মবিরতি শুরু করেছে। বুদ্ধিজীবী চত্বরে সকাল থেকে অবস্থান করে তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন।
জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি ও অধ্যাপক আব্দুল আলিম শনিবার এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার্স সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, “উপ-উপাচার্যকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে; তাকে বাসায় ঢুকতে দিলেও না। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের চিহ্নিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।”
অবস্থানকারীরা জানিয়েছেন যে তারা রুটিন শিক্ষা কার্যক্রমে যোগ দেবেন না এবং দাবি না মেনে পর্যন্ত বুদ্ধিজীবী চত্বরে অবস্থান বজায় রাখবেন। রাকসু (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নির্বাচনের ওপর এ কর্মসূচি কোনো প্রভাব ফেলবে কি না জানতে চাইলে তারা জানিয়েছে, রাকসুকে কর্মসূচির বাইরে রাখা হয়েছে এবং নির্বাচনে হস্তক্ষেপের পরিকল্পনা নেই।
ঘটনা সংক্রান্ত প্রশাসনিক তদন্ত ও পরবর্তী সিদ্ধান্ত সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অফিসিয়াল প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি; প্রয়োজনীয় তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে আন্দোলনকারীরা।