আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে পিএইচডি ও এমফিল শিক্ষার্থীদের ভোটার ও প্রার্থী হওয়ার সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদকসহ ৯টি নতুন পদ সংযোজন এবং অর্থ সম্পাদক পদ বিলোপ করে নীতিমালা সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে তারা।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সাবিনা শরমীন ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক শেখ গিয়াস উদ্দিনের কাছে দেওয়া লিখিত আবেদনে এসব দাবি জানায় শাখা ছাত্রদল। প্রস্তাবিত নতুন পদগুলো হলো—স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থী সম্পাদক, মিডিয়া ও যোগাযোগবিষয়ক সম্পাদক, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক, দক্ষতা উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক, আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক, পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক এবং মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক।
অর্থ সম্পাদক পদ বাতিলের যুক্তি হিসেবে ছাত্রদল নেতারা বলেন, কোষাধ্যক্ষ থাকা অবস্থায় আলাদা অর্থ সম্পাদক রাখার প্রয়োজন নেই। এটি পুনরাবৃত্তিমূলক এবং অনেক ক্ষেত্রে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। এতে মর্যাদার ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি দ্বিমতের ক্ষেত্রে পারস্পরিক দোষারোপের সংস্কৃতি জন্ম নিতে পারে।
শাখা ছাত্রদলের সদস্যসচিব শামসুল আরেফিন বলেন, শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষা এবং গণতান্ত্রিক চর্চা জোরদার করতে জকসুতে নতুন পদ সংযোজন অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে সংস্কৃতি, দক্ষতা উন্নয়ন, আইন ও মানবাধিকার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট সম্পাদকীয় পদ ছাড়া শক্তিশালী জকসু গঠন সম্ভব নয়।
প্রস্তাবনার বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহবায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেন, আমরা জকসু নিয়ে নতুন করে কয়েকটি প্রস্তাব দিয়েছি। এরআগেও জকসু নিয়ে আমরা বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছিলাম।
উল্লেখ্য, ১৭ সেপ্টেম্বর জকসু নির্বাচনের রূপরেখা প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আগামী ২৭ নভেম্বর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে পিএইচডি ও এমফিল শিক্ষার্থীদের ভোটার ও প্রার্থী হওয়ার সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদকসহ ৯টি নতুন পদ সংযোজন এবং অর্থ সম্পাদক পদ বিলোপ করে নীতিমালা সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে তারা।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সাবিনা শরমীন ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক শেখ গিয়াস উদ্দিনের কাছে দেওয়া লিখিত আবেদনে এসব দাবি জানায় শাখা ছাত্রদল। প্রস্তাবিত নতুন পদগুলো হলো—স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থী সম্পাদক, মিডিয়া ও যোগাযোগবিষয়ক সম্পাদক, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক, দক্ষতা উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক, আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক, পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক এবং মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক।
অর্থ সম্পাদক পদ বাতিলের যুক্তি হিসেবে ছাত্রদল নেতারা বলেন, কোষাধ্যক্ষ থাকা অবস্থায় আলাদা অর্থ সম্পাদক রাখার প্রয়োজন নেই। এটি পুনরাবৃত্তিমূলক এবং অনেক ক্ষেত্রে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। এতে মর্যাদার ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি দ্বিমতের ক্ষেত্রে পারস্পরিক দোষারোপের সংস্কৃতি জন্ম নিতে পারে।
শাখা ছাত্রদলের সদস্যসচিব শামসুল আরেফিন বলেন, শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষা এবং গণতান্ত্রিক চর্চা জোরদার করতে জকসুতে নতুন পদ সংযোজন অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে সংস্কৃতি, দক্ষতা উন্নয়ন, আইন ও মানবাধিকার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট সম্পাদকীয় পদ ছাড়া শক্তিশালী জকসু গঠন সম্ভব নয়।
প্রস্তাবনার বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহবায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেন, আমরা জকসু নিয়ে নতুন করে কয়েকটি প্রস্তাব দিয়েছি। এরআগেও জকসু নিয়ে আমরা বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছিলাম।
উল্লেখ্য, ১৭ সেপ্টেম্বর জকসু নির্বাচনের রূপরেখা প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আগামী ২৭ নভেম্বর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।