চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ১১ জন এবং হল সংসদে নয় জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন বুধবার এ তথ্য জানিয়েছেন চাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব অধ্যাপক এ কে এম আরিফুল হক সিদ্দিকী। এদিন মনোনয়ন ফরম প্রাথমিক বাছাইয়ে বাদ পড়াদের আপিল শুনানিও অনুষ্ঠিত হয়। আপিলে প্রাথমিক বাছাইয়ে বাদ পড়া ১৯ জনের মধ্যে ১৫ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন এবং চারজনের প্রার্থিতা চূড়ান্তভাবে বাতিল করা হয়েছে বলে জানান আরিফুল হক সিদ্দিকী।
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া চাকসু নির্বাচনে লড়তে মোট ৫২৯ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিলেন। এর মধ্যে জমা পড়েছিল ৪২৯টি। প্রাথমিক বাছাই শেষে সোমবার চাকসুর ওয়েবসাইটে ৪১০ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়।
চাকসু নির্বাচন কমিশন জানায়, বুধবার মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে চাকসু ভিপি, এজিএস, আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক, গবেষণা ও উদ্ভাবন বিষয়ক সম্পাদক, সহ খেলাধুলা ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং সহ সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে একজন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। এ ছাড়া যোগাযোগ ও আবাসন সম্পাদক এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে দুইজন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এদিকে হল ও হোস্টেল সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন হল থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারকারীদের মধ্যে রয়েছেন—শিল্পী আবদুর রশিদ চৌধুরী হোস্টেলে এজিএস, অতীশ দীপঙ্কর হলে নির্বাহী সদস্য, বিজয়-২৪ হলে স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হলে সমাজসেবা পরিবেশ ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক, শহীদ ফরহাদ হোসেন হলে ভিপি এবং সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, শাহজালাল হলে এজিএস এবং বিজ্ঞান, গবেষণা ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদে একজন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
তফসিল অনুযায়ী, ২৫ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এরপর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১৫ অক্টোবর।
সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনবিহীন এ নির্বাচনে ছাত্রদল একক প্যানেল দিয়েছে এবং ইসলামী ছাত্রশিবির ‘সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট’ নামে প্যানেল দিয়েছে।
‘দ্রোহ পর্ষদ’ নামে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ নামে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, বিভিন্ন বাম ছাত্র সংগঠন ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ সম্মিলিতভাবে ‘বৈচিত্র্যের ঐক্যসহ’ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলো মোট ১২টি প্যানেল ঘোষণা করেছে।
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ১১ জন এবং হল সংসদে নয় জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন বুধবার এ তথ্য জানিয়েছেন চাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব অধ্যাপক এ কে এম আরিফুল হক সিদ্দিকী। এদিন মনোনয়ন ফরম প্রাথমিক বাছাইয়ে বাদ পড়াদের আপিল শুনানিও অনুষ্ঠিত হয়। আপিলে প্রাথমিক বাছাইয়ে বাদ পড়া ১৯ জনের মধ্যে ১৫ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন এবং চারজনের প্রার্থিতা চূড়ান্তভাবে বাতিল করা হয়েছে বলে জানান আরিফুল হক সিদ্দিকী।
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া চাকসু নির্বাচনে লড়তে মোট ৫২৯ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিলেন। এর মধ্যে জমা পড়েছিল ৪২৯টি। প্রাথমিক বাছাই শেষে সোমবার চাকসুর ওয়েবসাইটে ৪১০ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়।
চাকসু নির্বাচন কমিশন জানায়, বুধবার মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে চাকসু ভিপি, এজিএস, আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক, গবেষণা ও উদ্ভাবন বিষয়ক সম্পাদক, সহ খেলাধুলা ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং সহ সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে একজন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। এ ছাড়া যোগাযোগ ও আবাসন সম্পাদক এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে দুইজন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এদিকে হল ও হোস্টেল সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন হল থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারকারীদের মধ্যে রয়েছেন—শিল্পী আবদুর রশিদ চৌধুরী হোস্টেলে এজিএস, অতীশ দীপঙ্কর হলে নির্বাহী সদস্য, বিজয়-২৪ হলে স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হলে সমাজসেবা পরিবেশ ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক, শহীদ ফরহাদ হোসেন হলে ভিপি এবং সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, শাহজালাল হলে এজিএস এবং বিজ্ঞান, গবেষণা ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদে একজন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
তফসিল অনুযায়ী, ২৫ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এরপর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১৫ অক্টোবর।
সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনবিহীন এ নির্বাচনে ছাত্রদল একক প্যানেল দিয়েছে এবং ইসলামী ছাত্রশিবির ‘সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট’ নামে প্যানেল দিয়েছে।
‘দ্রোহ পর্ষদ’ নামে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ নামে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, বিভিন্ন বাম ছাত্র সংগঠন ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ সম্মিলিতভাবে ‘বৈচিত্র্যের ঐক্যসহ’ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলো মোট ১২টি প্যানেল ঘোষণা করেছে।