ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় গৃহিত কর্মসূচি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।
বৃহস্পতিবার (২ জুন) বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস লিখিত বক্তব্য পাঠকালে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সহায়তায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত কর্মসূচি উল্লেখ করেন।
ঢাবি ছাত্রলীগ কর্তৃক গৃহিত কর্মসূচি নিম্নরূপ:
১. বিভিন্ন পয়েন্টে স্থায়ী ‘শিক্ষার্থী সহায়তা ও তথ্যকেন্দ্র থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করা হবে। ২. শিক্ষার্থীদের পরিবহনের সুবিধার্থে বিনামূল্যে ‘জয় বাংলা বাইক সার্ভিস’ চলমান থাকবে। ৩. ‘অভিভাবক ছাউনি’র মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সাথে আগত অভিভাবকদের বিশ্রামের সুব্যবস্থা করা হবে। ৪. সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হবে। ৫. পরীক্ষা কেন্দ্র পরিচিতির জন্য ক্যাম্পাসে দিক নির্দেশত চিহ্ন ও সার্বক্ষণিক স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত থাকবে। ৬. শিক্ষার্থীদের ব্যবহৃত অথচ পরীক্ষা কেন্দ্রে নেয়ার অনুপযোগী জিনিসপত্র রাখার ব্যবস্থা করা হবে। ৭. শিক্ষার্থী ও তাদের সাথে আগত অভিভাবকের ব্যবহারের জন্য ‘মোবাইল টয়লেটের’ ব্যবস্থা করা হবে। ৮. প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য হুইলচেয়ার ও প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সরবরাহ করা হবে। ৯. তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য ‘প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ গঠন করা হবে। ১০. মাস্ক, কলম ও আনুষঙ্গিক শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হবে। ১১. প্রয়োজন সাপেক্ষে হল ছাত্রলীগ পরীক্ষার পূর্ব রাতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের থাকার সুব্যবস্থা করবে।
লিখিত বক্তব্যে সঞ্জিত বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে সত্য-সুন্দর-ন্যায়ের প্রতি দায়বদ্ধ এই ক্যাম্পাসে মেধাভিত্তিক প্রতিযোগিতার অসাধারণ আবহ তৈরি হয়। তারুণ্যের এই উৎসবকে মুখরিত, নান্দনিক, সহজ ও সুপরিকল্পিত করতে বদ্ধ পরিকর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ। বাংলাদেশের সাহসী অভিযাত্রার অবিকল্প সারথি, বঙ্গবন্ধুতনয়া দেশরত্ন শেখ হাসিনার রুপকল্প উপযোগী, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে পাল্লা দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠাই আমাদের লক্ষ্য। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়াই আমাদের প্রত্যয়।
তিনি আরো বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষা শতভাগ মেধাভিত্তিক, প্রশ্নফাঁস ও জালিয়াতিমুক্তভাবে অনুষ্ঠিত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সর্বোচ্চ তৎপরতা বজায় রাখার আহ্বান জানাচ্ছে। একইসাথে পরীক্ষার দিনগুলোতে সুন্দর-স্বাভাবিক-আতিথেয়তাপূর্ণ একাডেমিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্যও সকলের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে। সহযোগীতার সার্বিক রূপকল্প নিয়ে ভালোবাসার বরণমালাসহ যে কোন প্রয়োজন ও পরিস্থিতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের স্বেচ্ছাসেবকরা শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার অঙ্গিকার করছে।’
অন্য কোনো ছাত্রসংগঠন এধরণের কার্যক্রম করতে পারবে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি গণতান্ত্রিক বিশ্ববিদ্যালয়। সকল ছাত্র সংগঠন কাজ করবে এটিই স্বাভাবিক। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার যে সার্বিক পরিস্থিতি সেটিকে কেউ ব্যহত করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ তাদের প্রতিহত করবে। এক্ষেত্রে ছাত্রলীগ শান্তিপূর্ণভাবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য নেবে।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য ক্যাম্পাসে আসলে ছাত্রলীগের আচরণ কেমন হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে সনজিত বলেন, ‘যারা “৭৫ এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার” স্লোগান দেয়, যারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কটাক্ষ করে, যারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেয়, এধরণের ছাত্রসংগঠনকে সারা বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ বর্জন করেছে। শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বাংলাদেশের পথে-ঘাটে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল গণপিটুনি খেয়েছে। যদি তারা তাদের এমন কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখে তাহলে তাদের চণ্ডীরূপ তাদের প্রদর্শন করতে হবে। সে ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র ছাড় দিতে আমরা প্রস্তুত নই।’
ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন ছাত্রদল কোনো কর্মসূচি দিয়ে আসতে পারবে কি না জানতে চাওয়া হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘বিগত কয়েকদিনের ঘটনা ছাত্রদলের একপাক্ষিক সন্ত্রাস। সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। তবে ভর্তি পরীক্ষার দিন কোনো স্বাভাবিক দিন নয়। শিক্ষার্থীরা-অভিবভাবকরা আসবেন। তাই সকল ছাত্রসংগঠনের কাছে আহ্বান থাকবে যাতে সকলে দায়িত্বশীল আচরণ করেন।’
ছাত্রদল অনেকদিন নিষ্ক্রিয় ছিল, ছাত্রলীগের কারণেই তারা আবার আলেচনায় এসেছে এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘বর্তমান সরকারের মেগাপ্রজেক্টগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে মেগা বিজয়ের যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে বিএনপি এবং সন্ত্রাসের গডফাডার, জঙ্গিবাদের মাস্টারমাইন্ড, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামী তারেক জিয়ার নির্দেশনায় আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা (ছাত্রদল) লাশ ফেলানোর পরিকল্পনা করছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চালনায় পরিচালিত সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ও বিভিন্ন হল ইউনিট ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ০২ জুন ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় গৃহিত কর্মসূচি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।
বৃহস্পতিবার (২ জুন) বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস লিখিত বক্তব্য পাঠকালে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সহায়তায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত কর্মসূচি উল্লেখ করেন।
ঢাবি ছাত্রলীগ কর্তৃক গৃহিত কর্মসূচি নিম্নরূপ:
১. বিভিন্ন পয়েন্টে স্থায়ী ‘শিক্ষার্থী সহায়তা ও তথ্যকেন্দ্র থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করা হবে। ২. শিক্ষার্থীদের পরিবহনের সুবিধার্থে বিনামূল্যে ‘জয় বাংলা বাইক সার্ভিস’ চলমান থাকবে। ৩. ‘অভিভাবক ছাউনি’র মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সাথে আগত অভিভাবকদের বিশ্রামের সুব্যবস্থা করা হবে। ৪. সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হবে। ৫. পরীক্ষা কেন্দ্র পরিচিতির জন্য ক্যাম্পাসে দিক নির্দেশত চিহ্ন ও সার্বক্ষণিক স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত থাকবে। ৬. শিক্ষার্থীদের ব্যবহৃত অথচ পরীক্ষা কেন্দ্রে নেয়ার অনুপযোগী জিনিসপত্র রাখার ব্যবস্থা করা হবে। ৭. শিক্ষার্থী ও তাদের সাথে আগত অভিভাবকের ব্যবহারের জন্য ‘মোবাইল টয়লেটের’ ব্যবস্থা করা হবে। ৮. প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য হুইলচেয়ার ও প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সরবরাহ করা হবে। ৯. তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য ‘প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ গঠন করা হবে। ১০. মাস্ক, কলম ও আনুষঙ্গিক শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হবে। ১১. প্রয়োজন সাপেক্ষে হল ছাত্রলীগ পরীক্ষার পূর্ব রাতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের থাকার সুব্যবস্থা করবে।
লিখিত বক্তব্যে সঞ্জিত বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে সত্য-সুন্দর-ন্যায়ের প্রতি দায়বদ্ধ এই ক্যাম্পাসে মেধাভিত্তিক প্রতিযোগিতার অসাধারণ আবহ তৈরি হয়। তারুণ্যের এই উৎসবকে মুখরিত, নান্দনিক, সহজ ও সুপরিকল্পিত করতে বদ্ধ পরিকর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ। বাংলাদেশের সাহসী অভিযাত্রার অবিকল্প সারথি, বঙ্গবন্ধুতনয়া দেশরত্ন শেখ হাসিনার রুপকল্প উপযোগী, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে পাল্লা দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠাই আমাদের লক্ষ্য। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়াই আমাদের প্রত্যয়।
তিনি আরো বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষা শতভাগ মেধাভিত্তিক, প্রশ্নফাঁস ও জালিয়াতিমুক্তভাবে অনুষ্ঠিত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সর্বোচ্চ তৎপরতা বজায় রাখার আহ্বান জানাচ্ছে। একইসাথে পরীক্ষার দিনগুলোতে সুন্দর-স্বাভাবিক-আতিথেয়তাপূর্ণ একাডেমিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্যও সকলের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে। সহযোগীতার সার্বিক রূপকল্প নিয়ে ভালোবাসার বরণমালাসহ যে কোন প্রয়োজন ও পরিস্থিতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের স্বেচ্ছাসেবকরা শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার অঙ্গিকার করছে।’
অন্য কোনো ছাত্রসংগঠন এধরণের কার্যক্রম করতে পারবে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি গণতান্ত্রিক বিশ্ববিদ্যালয়। সকল ছাত্র সংগঠন কাজ করবে এটিই স্বাভাবিক। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার যে সার্বিক পরিস্থিতি সেটিকে কেউ ব্যহত করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ তাদের প্রতিহত করবে। এক্ষেত্রে ছাত্রলীগ শান্তিপূর্ণভাবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য নেবে।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য ক্যাম্পাসে আসলে ছাত্রলীগের আচরণ কেমন হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে সনজিত বলেন, ‘যারা “৭৫ এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার” স্লোগান দেয়, যারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কটাক্ষ করে, যারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেয়, এধরণের ছাত্রসংগঠনকে সারা বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ বর্জন করেছে। শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বাংলাদেশের পথে-ঘাটে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল গণপিটুনি খেয়েছে। যদি তারা তাদের এমন কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখে তাহলে তাদের চণ্ডীরূপ তাদের প্রদর্শন করতে হবে। সে ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র ছাড় দিতে আমরা প্রস্তুত নই।’
ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন ছাত্রদল কোনো কর্মসূচি দিয়ে আসতে পারবে কি না জানতে চাওয়া হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘বিগত কয়েকদিনের ঘটনা ছাত্রদলের একপাক্ষিক সন্ত্রাস। সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। তবে ভর্তি পরীক্ষার দিন কোনো স্বাভাবিক দিন নয়। শিক্ষার্থীরা-অভিবভাবকরা আসবেন। তাই সকল ছাত্রসংগঠনের কাছে আহ্বান থাকবে যাতে সকলে দায়িত্বশীল আচরণ করেন।’
ছাত্রদল অনেকদিন নিষ্ক্রিয় ছিল, ছাত্রলীগের কারণেই তারা আবার আলেচনায় এসেছে এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘বর্তমান সরকারের মেগাপ্রজেক্টগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে মেগা বিজয়ের যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে বিএনপি এবং সন্ত্রাসের গডফাডার, জঙ্গিবাদের মাস্টারমাইন্ড, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামী তারেক জিয়ার নির্দেশনায় আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা (ছাত্রদল) লাশ ফেলানোর পরিকল্পনা করছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চালনায় পরিচালিত সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ও বিভিন্ন হল ইউনিট ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।