নীলফামারীর জলঢাকায় বালারপুকুর মহিলা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড বিজনেন্স ম্যানেজমেন্ট কলেজের(বিএমআই) অধ্যক্ষ আবুল কাসেমের বিরুদ্ধে জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে কলেজ এমপিও ভুক্তি করনের চেষ্টা, শিক্ষক নিয়োগ বানিজ্যসহ ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই কলেজের ভুক্তভোগী শিক্ষক কর্মচারীসহ স্থানীয়রা। জানা যায়, গত ৩০ এপ্রিল ২০১৯ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এমপিও ভুক্তির তালিকায় নাম আসে ওই প্রতিষ্ঠানের। অভিযোগের প্রক্ষিতে সরেজমিন গেলে কলেজ সংলগ্ন স্থানীয়রা জানান, এমপিও তালিকায় নাম আসার পর থেকে তড়িঘরি করে কলেজের অবকাঠামো নিমার্ণ,চেয়ার ব্রঞ্চ তৈরী,যাতায়তের রাস্তা তৈরীসহ যাবতীয় কাজ সম্পন করেন অধ্যক্ষ। তারা আরো জানান, এমপিও তালিকায় নাম আসার আগে একজন শিক্ষক কর্মচারীও ওই প্রতিষ্ঠান দেখা যায়নি। অভিযোগকারী ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী হাবিব মোস্তফা আনিছুজামান জানান, আমরা নিয়োগপ্রাপ্ত হলেও অধ্যক্ষ আমাদেরকে নিয়োগ সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র দেননি। এমনকি কলেজ এমপিওভুক্তির পর এক, দুইজন শিক্ষক কর্মচারী রেখে বাকী সকল শিক্ষক কর্মচারীদেরকে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে নতুন করে নিয়োগ দেন অধ্যক্ষ আবুল কাসেম। তিনি আরো জানান, অধ্যক্ষ আবুল কাসেম সীমাহীন দূর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে অন্য মাদ্রাসার এমপিওভূক্ত শিক্ষিকা নিজের স্ত্রীকে নিয়োগ দেখিয়ে জাল ও ভূয়া কাগজপত্র তৈরী করে কলেজটি এমপিও ভুক্তির চেষ্টা করছেন। অভিযাগ প্রাপ্তির কথা স্বীকার করে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার চঞ্চল কুমার ভৌমিক বলেন, উপজেলা নিবার্হী অফিসারের নির্দেশে আমি অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করছি। সেখানে বেশ কিছু সমস্যা আছে। উপজেলা নিবার্হী অফিসারকে লিখিত আকারে জানানো হবে। উপজেলা নিবার্হী অফিসার মাহবুব হাসান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনের আলাকে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অভিযোগের বিষয় জানতে ওই কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কাসেমের সাথে বিভিন্ন ভাবে যোগাযাগের চেষ্টা এমনকি তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন (০১৭৫৭৮৮৪৮৬৬) নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ফোন ধরেন নি।
শনিবার, ০৪ জুলাই ২০২০
নীলফামারীর জলঢাকায় বালারপুকুর মহিলা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড বিজনেন্স ম্যানেজমেন্ট কলেজের(বিএমআই) অধ্যক্ষ আবুল কাসেমের বিরুদ্ধে জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে কলেজ এমপিও ভুক্তি করনের চেষ্টা, শিক্ষক নিয়োগ বানিজ্যসহ ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই কলেজের ভুক্তভোগী শিক্ষক কর্মচারীসহ স্থানীয়রা। জানা যায়, গত ৩০ এপ্রিল ২০১৯ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এমপিও ভুক্তির তালিকায় নাম আসে ওই প্রতিষ্ঠানের। অভিযোগের প্রক্ষিতে সরেজমিন গেলে কলেজ সংলগ্ন স্থানীয়রা জানান, এমপিও তালিকায় নাম আসার পর থেকে তড়িঘরি করে কলেজের অবকাঠামো নিমার্ণ,চেয়ার ব্রঞ্চ তৈরী,যাতায়তের রাস্তা তৈরীসহ যাবতীয় কাজ সম্পন করেন অধ্যক্ষ। তারা আরো জানান, এমপিও তালিকায় নাম আসার আগে একজন শিক্ষক কর্মচারীও ওই প্রতিষ্ঠান দেখা যায়নি। অভিযোগকারী ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী হাবিব মোস্তফা আনিছুজামান জানান, আমরা নিয়োগপ্রাপ্ত হলেও অধ্যক্ষ আমাদেরকে নিয়োগ সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র দেননি। এমনকি কলেজ এমপিওভুক্তির পর এক, দুইজন শিক্ষক কর্মচারী রেখে বাকী সকল শিক্ষক কর্মচারীদেরকে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে নতুন করে নিয়োগ দেন অধ্যক্ষ আবুল কাসেম। তিনি আরো জানান, অধ্যক্ষ আবুল কাসেম সীমাহীন দূর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে অন্য মাদ্রাসার এমপিওভূক্ত শিক্ষিকা নিজের স্ত্রীকে নিয়োগ দেখিয়ে জাল ও ভূয়া কাগজপত্র তৈরী করে কলেজটি এমপিও ভুক্তির চেষ্টা করছেন। অভিযাগ প্রাপ্তির কথা স্বীকার করে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার চঞ্চল কুমার ভৌমিক বলেন, উপজেলা নিবার্হী অফিসারের নির্দেশে আমি অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করছি। সেখানে বেশ কিছু সমস্যা আছে। উপজেলা নিবার্হী অফিসারকে লিখিত আকারে জানানো হবে। উপজেলা নিবার্হী অফিসার মাহবুব হাসান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনের আলাকে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অভিযোগের বিষয় জানতে ওই কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কাসেমের সাথে বিভিন্ন ভাবে যোগাযাগের চেষ্টা এমনকি তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন (০১৭৫৭৮৮৪৮৬৬) নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ফোন ধরেন নি।