শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) বাংলা বিভাগের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় অনিয়মের ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. মুজিবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কমিটিতে সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ আহবায়ক ও প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক মো. ইশরাত ইবনে ইসমাইল সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন।
এছাড়া সদস্য হিসেবে আছেন- শাহপরান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান খান, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. সাইফুল আলম আমিন ও অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হাকিম।
উল্লেখ্য, গত জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত বাংলা বিভাগের তৃতীয় বর্ষ প্রথম সেমিস্টার (২০১৮-১৯ সেশন) পরীক্ষায় একই শিক্ষার্থীর তিনটি কোর্সে অনিয়মের অভিযোগ উঠে। তিনটি কোর্সের পরীক্ষায় শিক্ষার্থী সালমা আক্তার বিথী চারটি অতিরিক্ত উত্তরপত্র (লুজশিট) ব্যবহার করেন।
এর দুইটিতে অধ্যাপক ড. ফারজানা সিদ্দিকা, একটিতে করে সহকারী অধ্যাপক মো. মনিরুল ইসলাম ও মো. আবু বকর সিদ্দিকের স্বাক্ষর রয়েছে। কিন্তু পরীক্ষার দিন ওই তিন শিক্ষকের কারও ডিউটি ছিল না। এছাড়া একটি কোর্সে নিয়মবহির্ভূতভাবে উত্তরপত্র মূল্যায়নেরও অভিযোগ আবু বকর সিদ্দিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ক্যাম্পাসে চাঞ্চল্যকর পরিবেশ সৃষ্টির হয়।
বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) বাংলা বিভাগের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় অনিয়মের ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. মুজিবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কমিটিতে সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ আহবায়ক ও প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক মো. ইশরাত ইবনে ইসমাইল সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন।
এছাড়া সদস্য হিসেবে আছেন- শাহপরান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান খান, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. সাইফুল আলম আমিন ও অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হাকিম।
উল্লেখ্য, গত জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত বাংলা বিভাগের তৃতীয় বর্ষ প্রথম সেমিস্টার (২০১৮-১৯ সেশন) পরীক্ষায় একই শিক্ষার্থীর তিনটি কোর্সে অনিয়মের অভিযোগ উঠে। তিনটি কোর্সের পরীক্ষায় শিক্ষার্থী সালমা আক্তার বিথী চারটি অতিরিক্ত উত্তরপত্র (লুজশিট) ব্যবহার করেন।
এর দুইটিতে অধ্যাপক ড. ফারজানা সিদ্দিকা, একটিতে করে সহকারী অধ্যাপক মো. মনিরুল ইসলাম ও মো. আবু বকর সিদ্দিকের স্বাক্ষর রয়েছে। কিন্তু পরীক্ষার দিন ওই তিন শিক্ষকের কারও ডিউটি ছিল না। এছাড়া একটি কোর্সে নিয়মবহির্ভূতভাবে উত্তরপত্র মূল্যায়নেরও অভিযোগ আবু বকর সিদ্দিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ক্যাম্পাসে চাঞ্চল্যকর পরিবেশ সৃষ্টির হয়।