অর্থ আত্মসাৎ, সম্পত্তি দখল ও অবৈধভাবে শেয়ার হস্তান্তরের অভিযোগে ট্রান্সকম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতার মেয়ে শাযরেহ হকের করা তিন মামলায় গ্রেপ্তার ওই গ্রুপের পাঁচ কর্মকর্তা জামিন পেয়েছেন।
শুক্রবার পুলিশের করা রিমান্ড আবেদন নাকচ করে ঢাকার মহনগর হাকিম শান্তা ইসলাম তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
এই পাঁচজন হলেন- ট্রান্সকম গ্রুপের আইন উপদেষ্টা ফখরুজ্জামান ভুইয়া, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) কামরুল হাসান ও আব্দুল্লাহ আল মামুন, ম্যানেজার আবু ইউসুফ মো. সিদ্দিক ও কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ মোসাদ্দেক।
ঢাকা বারের সভাপতি মিজানুর রহমান মামুন, শেখ বাহারুল ইসলাম বাহারসহ আরো কয়েকজন আইনজীবী তাদের পক্ষে শুনানি করেন।
আদালত পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কমর্কতা এস আই শাহ আলম বলেন, “রিমান্ড শুনানির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় এবং কারাগারে পাঠানোর মতো কোনো আইনি যুক্তি না থাকায় তাদের জামিন দেন বিচারক।”
ট্রান্সকম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত লতিফুর রহমানের মেয়ে শাযরেহ হক গত বৃহস্পতিবার গুলশান থানায় এই তিন মামলা দায়ের করেন। গ্রুপের ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, সম্পত্তি দখল এবং অবৈধভাবে কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর করার অভিযোগ আনা হয় সেসব মামলায়।
শাযরেহ হক তার বোন সিমিন রহমান, মা শাহনাজ রহমান এবং সিমিন রহমানের ছেলে যারেফ আয়াত হোসেনকেও আসামি করেছেন।
লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমান এখন ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান। তার বড় মেয়ে সিমিন রহমান গ্রুপের সিইও। আর নাতি যারেফ আয়াত ট্রান্সকমের হেড অব ট্রান্সফরমেশন। ছোট মেয়ে শাযরেহ হকও ট্রান্সকম গ্রুপের একজন পরিচালক।
মামলা হওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার ঢাকার গুলশান থেকে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন-পিবিআই। গতকাল শুক্রবার তাদের আদালতে হাজির করে দশ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। অন্যদিকে আসামিদের জামিনের আবেদন করেন তাদের আইনজীবীরা। শুনানিতে তারা বলেন, “একই বিষয়ে দেওয়ানি আদালতে মামলা রয়েছে, যা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় । এটা একটি কাউন্টার মামলা। ওই মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার আগে সম্পত্তি দখল, অর্থ আত্মসাত কোনো কিছুই প্রমাণ করা বা অভিযোগ আনা ঠিক না।”
শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
অর্থ আত্মসাৎ, সম্পত্তি দখল ও অবৈধভাবে শেয়ার হস্তান্তরের অভিযোগে ট্রান্সকম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতার মেয়ে শাযরেহ হকের করা তিন মামলায় গ্রেপ্তার ওই গ্রুপের পাঁচ কর্মকর্তা জামিন পেয়েছেন।
শুক্রবার পুলিশের করা রিমান্ড আবেদন নাকচ করে ঢাকার মহনগর হাকিম শান্তা ইসলাম তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
এই পাঁচজন হলেন- ট্রান্সকম গ্রুপের আইন উপদেষ্টা ফখরুজ্জামান ভুইয়া, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) কামরুল হাসান ও আব্দুল্লাহ আল মামুন, ম্যানেজার আবু ইউসুফ মো. সিদ্দিক ও কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ মোসাদ্দেক।
ঢাকা বারের সভাপতি মিজানুর রহমান মামুন, শেখ বাহারুল ইসলাম বাহারসহ আরো কয়েকজন আইনজীবী তাদের পক্ষে শুনানি করেন।
আদালত পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কমর্কতা এস আই শাহ আলম বলেন, “রিমান্ড শুনানির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় এবং কারাগারে পাঠানোর মতো কোনো আইনি যুক্তি না থাকায় তাদের জামিন দেন বিচারক।”
ট্রান্সকম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত লতিফুর রহমানের মেয়ে শাযরেহ হক গত বৃহস্পতিবার গুলশান থানায় এই তিন মামলা দায়ের করেন। গ্রুপের ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, সম্পত্তি দখল এবং অবৈধভাবে কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর করার অভিযোগ আনা হয় সেসব মামলায়।
শাযরেহ হক তার বোন সিমিন রহমান, মা শাহনাজ রহমান এবং সিমিন রহমানের ছেলে যারেফ আয়াত হোসেনকেও আসামি করেছেন।
লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমান এখন ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান। তার বড় মেয়ে সিমিন রহমান গ্রুপের সিইও। আর নাতি যারেফ আয়াত ট্রান্সকমের হেড অব ট্রান্সফরমেশন। ছোট মেয়ে শাযরেহ হকও ট্রান্সকম গ্রুপের একজন পরিচালক।
মামলা হওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার ঢাকার গুলশান থেকে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন-পিবিআই। গতকাল শুক্রবার তাদের আদালতে হাজির করে দশ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। অন্যদিকে আসামিদের জামিনের আবেদন করেন তাদের আইনজীবীরা। শুনানিতে তারা বলেন, “একই বিষয়ে দেওয়ানি আদালতে মামলা রয়েছে, যা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় । এটা একটি কাউন্টার মামলা। ওই মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার আগে সম্পত্তি দখল, অর্থ আত্মসাত কোনো কিছুই প্রমাণ করা বা অভিযোগ আনা ঠিক না।”