ওরিয়ন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ওবায়দুল করিম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব ৩০ দিনের জন্য অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। এ নির্দেশনার আওতায় ব্যাংকগুলোকে তাঁদের পরিচালিত সব ধরনের হিসাবের লেনদেন বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা জানান, বিএফআইইউর সাম্প্রতিক এ নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংকগুলো ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। চিঠিতে ওবায়দুল করিম, তাঁর স্ত্রী আরজুদা করিম, ছেলে ওরিয়ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমান ওবায়দুল করিম, মেয়ে জারিন করিমের জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া মেহেদি হাসান ও রেজাউল করিমের নামও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যারা ওবায়দুল করিমের আত্মীয় বলে জানা গেছে।
বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়, এই ব্যক্তিদের এবং তাঁদের ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের কোনো হিসাব থাকলে সেটির লেনদেন মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর আওতায় ৩০ দিনের জন্য স্থগিত থাকবে। একইসঙ্গে, তাদের নামে কোনো লকার সুবিধা থাকলেও সেটিও ৩০ দিনের জন্য বন্ধ থাকবে।
এর আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) ওরিয়ন গ্রুপের মালিকদের বিরুদ্ধে কর ফাঁকির অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করে। সিআইসি ২২ অগাস্ট ওরিয়নসহ দেশের শীর্ষ পাঁচটি শিল্প গ্রুপের মালিকদের বিষয়ে অনুসন্ধান চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়, যার মধ্যে সামিট, নাসা, বেক্সিমকো এবং বসুন্ধরার মালিকেরাও অন্তর্ভুক্ত।
সিআইসি বিভিন্ন ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি পাঠিয়ে ওরিয়ন গ্রুপের মালিকদের লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য চেয়েছে। এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ এ মু’মেন জানান, অবৈধ সম্পদ অর্জনকারী সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কর ফাঁকির তদন্ত চলছে এবং কর ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ওরিয়নসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বিরুদ্ধে তদন্ত ও কর আদায়ের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ওরিয়ন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ওবায়দুল করিম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব ৩০ দিনের জন্য অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। এ নির্দেশনার আওতায় ব্যাংকগুলোকে তাঁদের পরিচালিত সব ধরনের হিসাবের লেনদেন বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা জানান, বিএফআইইউর সাম্প্রতিক এ নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংকগুলো ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। চিঠিতে ওবায়দুল করিম, তাঁর স্ত্রী আরজুদা করিম, ছেলে ওরিয়ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমান ওবায়দুল করিম, মেয়ে জারিন করিমের জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া মেহেদি হাসান ও রেজাউল করিমের নামও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যারা ওবায়দুল করিমের আত্মীয় বলে জানা গেছে।
বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়, এই ব্যক্তিদের এবং তাঁদের ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের কোনো হিসাব থাকলে সেটির লেনদেন মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর আওতায় ৩০ দিনের জন্য স্থগিত থাকবে। একইসঙ্গে, তাদের নামে কোনো লকার সুবিধা থাকলেও সেটিও ৩০ দিনের জন্য বন্ধ থাকবে।
এর আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) ওরিয়ন গ্রুপের মালিকদের বিরুদ্ধে কর ফাঁকির অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করে। সিআইসি ২২ অগাস্ট ওরিয়নসহ দেশের শীর্ষ পাঁচটি শিল্প গ্রুপের মালিকদের বিষয়ে অনুসন্ধান চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়, যার মধ্যে সামিট, নাসা, বেক্সিমকো এবং বসুন্ধরার মালিকেরাও অন্তর্ভুক্ত।
সিআইসি বিভিন্ন ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি পাঠিয়ে ওরিয়ন গ্রুপের মালিকদের লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য চেয়েছে। এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ এ মু’মেন জানান, অবৈধ সম্পদ অর্জনকারী সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কর ফাঁকির তদন্ত চলছে এবং কর ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ওরিয়নসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বিরুদ্ধে তদন্ত ও কর আদায়ের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।