গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় বিশ্ব ইজতেমার আখেরি মোনাজাতের পর ময়দান ত্যাগ করার সময় ঠেলাঠেলির কারণে চায়ের কেটলির গরম পানিতে চারজন দগ্ধ হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে রোববার বেলা পৌনে ১১টার দিকে ইজতেমার ৪ নম্বর গেইটে, যেখানে ময়দান থেকে বের হওয়ার সময় ঠেলাঠেলি শুরু হলে চায়ের দোকানের গরম পানির কেটলি এক ব্যক্তির ডান পায়ে পড়ে। এতে তার হাঁটুর নিচের অংশ ঝলসে যায়। এ সময় ওই ব্যক্তিসহ আরও তিনজন গরম পানিতে দগ্ধ হন।
দগ্ধদের মধ্যে বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার অলিদা বাগান গ্রামের আমজাদ সরকারের ছেলে জুয়েল (২৫), নাটোরের ফজলুর রহমানের ছেলে সোহেল (৩০), ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার জাবেদ আলীর ছেলে ফজল হক (৩৪), এবং জামালপুরের আব্বাস আলী সরকারের ছেলে মোজাফফর আলী সরকার (৪৪) রয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আখেরি মোনাজাতের পর ময়দান থেকে বের হওয়ার সময় ঠেলাঠেলি শুরু হয় এবং এই সময় চায়ের কেটলির গরম পানি কয়েকজনের শরীরে পড়ে যায়। দ্রুত তাদের টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাকিল বিন সিরাজ জানিয়েছেন, গুরুতর আহত জুয়েলকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে রেফার করা হয়েছে, আর বাকিদের চিকিৎসা টঙ্গী হাসপাতালে দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ফরিদ হোসেনও ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় বিশ্ব ইজতেমার আখেরি মোনাজাতের পর ময়দান ত্যাগ করার সময় ঠেলাঠেলির কারণে চায়ের কেটলির গরম পানিতে চারজন দগ্ধ হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে রোববার বেলা পৌনে ১১টার দিকে ইজতেমার ৪ নম্বর গেইটে, যেখানে ময়দান থেকে বের হওয়ার সময় ঠেলাঠেলি শুরু হলে চায়ের দোকানের গরম পানির কেটলি এক ব্যক্তির ডান পায়ে পড়ে। এতে তার হাঁটুর নিচের অংশ ঝলসে যায়। এ সময় ওই ব্যক্তিসহ আরও তিনজন গরম পানিতে দগ্ধ হন।
দগ্ধদের মধ্যে বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার অলিদা বাগান গ্রামের আমজাদ সরকারের ছেলে জুয়েল (২৫), নাটোরের ফজলুর রহমানের ছেলে সোহেল (৩০), ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার জাবেদ আলীর ছেলে ফজল হক (৩৪), এবং জামালপুরের আব্বাস আলী সরকারের ছেলে মোজাফফর আলী সরকার (৪৪) রয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আখেরি মোনাজাতের পর ময়দান থেকে বের হওয়ার সময় ঠেলাঠেলি শুরু হয় এবং এই সময় চায়ের কেটলির গরম পানি কয়েকজনের শরীরে পড়ে যায়। দ্রুত তাদের টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাকিল বিন সিরাজ জানিয়েছেন, গুরুতর আহত জুয়েলকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে রেফার করা হয়েছে, আর বাকিদের চিকিৎসা টঙ্গী হাসপাতালে দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ফরিদ হোসেনও ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।