alt

নগর-মহানগর

বিডিআর বিদ্রোহ: চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালসহ ছয় দফা দাবিতে আন্দোলন

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পিলখানায় ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় চাকরিচ্যুত হওয়া সদস্যরা চাকরি ফিরে পাওয়াসহ ছয় দফা দাবিতে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।

মঙ্গলবার সকালে ‘বিডিআর কল্যাণ পরিষদ’-এর ব্যানারে শুরু হওয়া এ কর্মসূচিতে চাকরিচ্যুত সাবেক বিডিআর সদস্যদের সঙ্গে তাদের স্বজনরাও অংশ নিয়েছেন। তারা তাদের আন্দোলনকে ‘জাস্টিজ ফর বিডিআর’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। এই কর্মসূচিতে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর সদস্যরাও একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।

দুপুর পৌনে দুইটায় আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য ও সাবেক সমন্বয়ক মাহিন সরকার।

অবস্থান কর্মসূচি থেকে মাহিন সরকার বলেন, “পিলখানার ভেতরে ও বাইরে ১৮টি বিশেষ আদালত ও অধিনায়কের সামারি কোর্টের মাধ্যমে যেসব বিডিআর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাদের সবাইকে পুনর্বহাল করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ ও রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “জেলবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দিতে হবে এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিস্ফোরক মামলা বাতিল করতে হবে। একইসঙ্গে স্বাধীন তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে অন্যায়ভাবে দণ্ডিতদের মুক্তি দিতে হবে এবং বিদ্রোহের মূল ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।”

জেলের ভেতরে মারা যাওয়া বিডিআর সদস্যদের মৃত্যুর সঠিক কারণ উদঘাটন এবং দায়ীদের বিচারের আওতায় আনা।

বাহিনীর নাম পরিবর্তন করে বিজিবি করা হলেও বিডিআর পুনরায় ফিরিয়ে আনা।

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহতদের স্মরণে জাতীয় দিবস ঘোষণা এবং শহীদ পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য মো. সাইফুর ইসলাম খান বলেন, “আমরা সরকারকে ২৪ ঘণ্টার সময় দিয়েছি। বুধবার দুপুরের মধ্যে দাবি না মানলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।”

এদিকে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, “চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই।” আন্দোলনকারীরা এই বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছেন।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের সদর দপ্তরে বিদ্রোহ হয়, যাতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ঘটনাটি দেশজুড়ে আলোড়ন তোলে এবং আন্তর্জাতিকভাবেও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।

এই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষে ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর রায় ঘোষণা করা হয়।

তাতে: ১৫২ জনের মৃত্যুদণ্ড,১৬০ জনের যাবজ্জীবন, ২৫৬ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও ২৭৮ জনের খালাস।

২০১৭ সালে হাই কোর্টে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল নিষ্পত্তি হয়, যেখানে ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়, ১৮৫ জনের যাবজ্জীবন হয় এবং আরও ২২৮ জনের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। হাই কোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ মোট ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন।

এছাড়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ জনের বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরু হলেও হত্যা মামলার কার্যক্রম শেষ না হওয়ায় এটি ঝুলে যায়।

ক্ষমতার পালাবদলের পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা পুনঃতদন্তের দাবি ওঠে। শহীদ পরিবারের সদস্যরা গত ১৯ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ নিয়ে যান।

সরকার গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে নতুন কমিশন গঠন করে, যার ৯০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা।

এদিকে, বিস্ফোরক মামলায় আটক ১৭৮ জন বিডিআর সদস্যের জামিন গত ২১ জানুয়ারি মঞ্জুর হলে তারা মুক্তি পান।

এখন আন্দোলনকারীরা বিদ্রোহের ঘটনায় দোষী সাব্যস্তদের শাস্তি বহাল রেখে নিরপরাধদের মুক্তি, চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল এবং রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছেন। সরকার তাদের দাবির বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়, তা নিয়ে সকলের দৃষ্টি এখন পরিস্থিতির ওপর।

পৃথক মামলায় সাবেক মন্ত্রী ও আইজিপির রিমান্ড মঞ্জুর

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক এমপি গোলাপের ৯টি বাড়ির ‘সন্ধান পেয়েছে’ দুদক, মামলা

ছবি

খিলক্ষেতে ধর্ষণ অভিযুক্ত কিশোরকে জনতার পিটুনি, পুলিশের ওপর হামলা

ছবি

তরুণদের জলবায়ু নেতৃত্ব ও অ্যাডভোকেসির সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কর্মশালা

ছবি

নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ না করার দাবিতে ঢাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ছবি

সরকার পতন আন্দোলনে জড়িত দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত

ছবি

ডিবি হেফাজতে যুবকের মৃত্যুতে এমএসএফের উদ্বেগ

ছবি

সালমান এফ রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কোভিড টিকা কেনায় অনিয়মের অভিযোগ

ছবি

বকেয়া বেতনের আশ্বাসে রেলভবন ঘেরাও কর্মসূচি প্রত্যাহার

ছবি

শব্দচয়ন বিতর্কে সমালোচনার মুখে দুঃখপ্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

ছবি

রফিকুল ইসলাম হত্যা মামলায় শাজাহান খানের চার দিনের রিমান্ড

ছবি

কেরানীগঞ্জে ৪ বছরের শিশুকে নির্যাতন চেষ্টার অভিযোগ, ১১ বছরের শিশু আটক

ছবি

ডিএমপি কমিশনারের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের

ছবি

কড়া নিরাপত্তার মধ্যেও বারিধারা ডিওএইচএস থেকে গাড়ি চুরি

ছবি

গণমাধ্যমকে ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহারে সতর্ক থাকার অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের

ছবি

সিপিবি কার্যালয় ঘিরে পুলিশ, পিনাকীর ‘দখলের’ ঘোষণায় উত্তেজনা

ছবি

অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের দাফন সম্পন্ন

ছবি

ধর্ষণবিরোধী পদযাত্রাঃ ১২ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আরও ৭০-৮০ জন আসামি

ছবি

ঢাকায় রাস্তা খোঁড়াখুঁড়িতে ডিএমপির অনুমতি বাধ্যতামূলক

ছবি

চিকিৎসকদের : চার দফা দাবিতে লংমার্চে পুলিশের বাধা

ছবি

বৃহস্পতিবার ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আশকোনা-উত্তরখান এলাকায়

ছবি

মহাখালীতে গভীর রাতে পুড়ল সাত তলা বস্তি

ছবি

উপাধ্যক্ষ সাইফুর হত্যা: রহস্য ঘনীভূত, সন্দেহভাজন দম্পতি গ্রেপ্তার

ছবি

সাগর-রুনি হত্যা মামলা: শিগগিরই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে ফারজানা রূপাকে

ছবি

সাবেক উপাচার্য আব্দুস সোবহানের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

ছবি

পঙ্গু হাসপাতালে কর্মীদের সঙ্গে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সংঘর্ষ

ছবি

বনানী সড়কে শ্রমিকদের অবরোধ প্রত্যাহার

ছবি

বনানীতে দুর্ঘটনার জেরে সড়ক অবরোধ, রাজধানীতে তীব্র যানজট

ছবি

ভোরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার থানা পরিদর্শন: আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর নির্দেশ

ছবি

গাড়ি দেখার নাম করে ছিনতাই, হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা ছিনতাইকারীদের

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় চোর ও ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, আহত ৮

ছবি

যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদে ঢাবি শিক্ষার্থীদের লাঠি মিছিল

ছবি

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে অন্তঃসত্ত্বা নারীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২ অটোরিকশাচালক

ছবি

মোহাম্মদপুরে ‘প্রবর্তনা’য় পেট্রলবোমা হামলা

ছবি

আহত জুলাই বিপ্লবের যোদ্ধাদের জন্য চক্ষু চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন যুক্তরাজ্যের দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

ছবি

পুলিশের অভিযানে মধ্যরাতে হিযবুত তাহরীরের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

tab

নগর-মহানগর

বিডিআর বিদ্রোহ: চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালসহ ছয় দফা দাবিতে আন্দোলন

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পিলখানায় ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় চাকরিচ্যুত হওয়া সদস্যরা চাকরি ফিরে পাওয়াসহ ছয় দফা দাবিতে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।

মঙ্গলবার সকালে ‘বিডিআর কল্যাণ পরিষদ’-এর ব্যানারে শুরু হওয়া এ কর্মসূচিতে চাকরিচ্যুত সাবেক বিডিআর সদস্যদের সঙ্গে তাদের স্বজনরাও অংশ নিয়েছেন। তারা তাদের আন্দোলনকে ‘জাস্টিজ ফর বিডিআর’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। এই কর্মসূচিতে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর সদস্যরাও একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।

দুপুর পৌনে দুইটায় আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য ও সাবেক সমন্বয়ক মাহিন সরকার।

অবস্থান কর্মসূচি থেকে মাহিন সরকার বলেন, “পিলখানার ভেতরে ও বাইরে ১৮টি বিশেষ আদালত ও অধিনায়কের সামারি কোর্টের মাধ্যমে যেসব বিডিআর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাদের সবাইকে পুনর্বহাল করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ ও রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “জেলবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দিতে হবে এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিস্ফোরক মামলা বাতিল করতে হবে। একইসঙ্গে স্বাধীন তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে অন্যায়ভাবে দণ্ডিতদের মুক্তি দিতে হবে এবং বিদ্রোহের মূল ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।”

জেলের ভেতরে মারা যাওয়া বিডিআর সদস্যদের মৃত্যুর সঠিক কারণ উদঘাটন এবং দায়ীদের বিচারের আওতায় আনা।

বাহিনীর নাম পরিবর্তন করে বিজিবি করা হলেও বিডিআর পুনরায় ফিরিয়ে আনা।

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহতদের স্মরণে জাতীয় দিবস ঘোষণা এবং শহীদ পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য মো. সাইফুর ইসলাম খান বলেন, “আমরা সরকারকে ২৪ ঘণ্টার সময় দিয়েছি। বুধবার দুপুরের মধ্যে দাবি না মানলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।”

এদিকে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, “চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই।” আন্দোলনকারীরা এই বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছেন।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের সদর দপ্তরে বিদ্রোহ হয়, যাতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ঘটনাটি দেশজুড়ে আলোড়ন তোলে এবং আন্তর্জাতিকভাবেও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।

এই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষে ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর রায় ঘোষণা করা হয়।

তাতে: ১৫২ জনের মৃত্যুদণ্ড,১৬০ জনের যাবজ্জীবন, ২৫৬ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও ২৭৮ জনের খালাস।

২০১৭ সালে হাই কোর্টে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল নিষ্পত্তি হয়, যেখানে ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়, ১৮৫ জনের যাবজ্জীবন হয় এবং আরও ২২৮ জনের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। হাই কোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ মোট ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন।

এছাড়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ জনের বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরু হলেও হত্যা মামলার কার্যক্রম শেষ না হওয়ায় এটি ঝুলে যায়।

ক্ষমতার পালাবদলের পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা পুনঃতদন্তের দাবি ওঠে। শহীদ পরিবারের সদস্যরা গত ১৯ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ নিয়ে যান।

সরকার গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে নতুন কমিশন গঠন করে, যার ৯০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা।

এদিকে, বিস্ফোরক মামলায় আটক ১৭৮ জন বিডিআর সদস্যের জামিন গত ২১ জানুয়ারি মঞ্জুর হলে তারা মুক্তি পান।

এখন আন্দোলনকারীরা বিদ্রোহের ঘটনায় দোষী সাব্যস্তদের শাস্তি বহাল রেখে নিরপরাধদের মুক্তি, চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল এবং রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছেন। সরকার তাদের দাবির বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়, তা নিয়ে সকলের দৃষ্টি এখন পরিস্থিতির ওপর।

back to top