ঢাকার তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তায় ছয় দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন পলিটেকনিক ও টেকনিক্যাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা। এতে ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
বুধবার সকাল ১০টার পর থেকে শিক্ষার্থীরা সাতরাস্তা মোড়ে অবস্থান নেন।
বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (টিএসসি) এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবির মধ্যে রয়েছে: জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ প্রমোশন কোটা বাতিল এবং বিতর্কিত নিয়োগ সম্পূর্ণভাবে বাতিল। ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে যেকোনো বয়সে ভর্তির সুযোগ বাতিল, মানসম্পন্ন চার বছর মেয়াদি কারিকুলাম চালু এবং একাডেমিক কার্যক্রম ইংরেজি মাধ্যমে রূপান্তর।ডিপ্লোমা পাস শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত পদে নিয়োগ না দিলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ। কারিগরি সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ পদে কারিগরি শিক্ষাবহির্ভূত জনবল নিয়োগ নিষিদ্ধ এবং দক্ষ শিক্ষক ও ল্যাব সহকারী নিয়োগ নিশ্চিত। স্বতন্ত্র ‘কারিগরি ও উচ্চশিক্ষা’ মন্ত্রণালয় ও ‘কারিগরি শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠন। উচ্চশিক্ষার সুযোগ তৈরিতে টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও নির্মাণাধীন চারটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পলিটেকনিক পাস শিক্ষার্থীদের শতভাগ ভর্তি নিশ্চিত।
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মেকানিক্যাল বিভাগের সপ্তম পর্বের শিক্ষার্থী মিঝদাহুল ইসলাম রিফাত বলেন, আমরা পূর্বে উত্থাপিত ছয় দফা দাবির সঙ্গে আরও একটি নতুন দাবি যুক্ত করে আন্দোলনে নেমেছি। আমাদের সর্বশেষ দাবি হলো—ল্যাব এসিস্টেন্টদের ১৬তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে পদোন্নতির সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে। কারণ, আমরা চাই না, কেউ পিয়ন হিসেবে যোগ দিয়ে পরবর্তীতে আমাদের শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করুন।
তিনি আরও বলেন, আমাদের এই ন্যায্য আন্দোলনের সঙ্গে আমাদের অনেক শিক্ষকও একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।
ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার ইবনে মিজান বলেন, সকাল দশটায় পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা তাদের পূর্বের ছয় দফা দাবি নিয়ে আবারো রাস্তা অবরোধ করেছে। তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
তিনি বলেন, তাদের বুঝিয়ে রাস্তা থেকে নিচে দেওয়া আছে চেষ্টা চলছে। এদিকে যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাড়তি আইনশৃঙ্খা বাহিনী সদস্য মোতায়ন করা হয়েছে। তাদের দাবি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা ছাড়া তারা রাস্তা ছাড়বে না।
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকার তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তায় ছয় দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন পলিটেকনিক ও টেকনিক্যাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা। এতে ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
বুধবার সকাল ১০টার পর থেকে শিক্ষার্থীরা সাতরাস্তা মোড়ে অবস্থান নেন।
বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (টিএসসি) এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবির মধ্যে রয়েছে: জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ প্রমোশন কোটা বাতিল এবং বিতর্কিত নিয়োগ সম্পূর্ণভাবে বাতিল। ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে যেকোনো বয়সে ভর্তির সুযোগ বাতিল, মানসম্পন্ন চার বছর মেয়াদি কারিকুলাম চালু এবং একাডেমিক কার্যক্রম ইংরেজি মাধ্যমে রূপান্তর।ডিপ্লোমা পাস শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত পদে নিয়োগ না দিলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ। কারিগরি সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ পদে কারিগরি শিক্ষাবহির্ভূত জনবল নিয়োগ নিষিদ্ধ এবং দক্ষ শিক্ষক ও ল্যাব সহকারী নিয়োগ নিশ্চিত। স্বতন্ত্র ‘কারিগরি ও উচ্চশিক্ষা’ মন্ত্রণালয় ও ‘কারিগরি শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠন। উচ্চশিক্ষার সুযোগ তৈরিতে টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও নির্মাণাধীন চারটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পলিটেকনিক পাস শিক্ষার্থীদের শতভাগ ভর্তি নিশ্চিত।
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মেকানিক্যাল বিভাগের সপ্তম পর্বের শিক্ষার্থী মিঝদাহুল ইসলাম রিফাত বলেন, আমরা পূর্বে উত্থাপিত ছয় দফা দাবির সঙ্গে আরও একটি নতুন দাবি যুক্ত করে আন্দোলনে নেমেছি। আমাদের সর্বশেষ দাবি হলো—ল্যাব এসিস্টেন্টদের ১৬তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে পদোন্নতির সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে। কারণ, আমরা চাই না, কেউ পিয়ন হিসেবে যোগ দিয়ে পরবর্তীতে আমাদের শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করুন।
তিনি আরও বলেন, আমাদের এই ন্যায্য আন্দোলনের সঙ্গে আমাদের অনেক শিক্ষকও একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।
ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার ইবনে মিজান বলেন, সকাল দশটায় পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা তাদের পূর্বের ছয় দফা দাবি নিয়ে আবারো রাস্তা অবরোধ করেছে। তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
তিনি বলেন, তাদের বুঝিয়ে রাস্তা থেকে নিচে দেওয়া আছে চেষ্টা চলছে। এদিকে যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাড়তি আইনশৃঙ্খা বাহিনী সদস্য মোতায়ন করা হয়েছে। তাদের দাবি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা ছাড়া তারা রাস্তা ছাড়বে না।