ঢাকার গুলশানে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর ৩৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ জমি জব্দের আদেশ দিয়েছে আদালত।
বুধবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনে ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম আদালতে জমি জব্দের আবেদন করেন। গুলশানের ওই জমির মূল্য ২০০ কোটি টাকা বলে উল্লেখ করেছে দুদক।
আবেদনে বলা হয়, নসরুল হামিদ বিপুর নামে অর্জিত স্থাবর সম্পদ হস্তান্তর, স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। তদন্তের স্বার্থে এসব সম্পদ জব্দ করা প্রয়োজন।
গত ২০ এপ্রিল আদালত নসরুল হামিদের একটি ফ্ল্যাট, তিনটি অ্যাপার্টমেন্ট ও তিনটি গাড়ি জব্দের আদেশ দেয়। একইসঙ্গে তার নামে থাকা ৭০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়, যেগুলোতে ৩৭ কোটি ৯৬ লাখ ৪৯ হাজার ৭৪৭ টাকা রয়েছে বলে জানিয়েছে দুদক।
জব্দ করা ফ্ল্যাটটি রাজধানীর পরীবাগের প্রিয় প্রাঙ্গণে এবং অ্যাপার্টমেন্ট তিনটি বনানীর পিপি টাওয়ারে অবস্থিত। এসব সম্পদের মূল্য ধরা হয়েছে ৮৫ লাখ ৫ হাজার ৯৪৭ টাকা। তিনটি গাড়ির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে দুই কোটি ৪৭ লাখ ১১ হাজার ৫২৯ টাকা।
এর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারি আদালত নসরুল হামিদ ও তার স্ত্রী সীমা হামিদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা ২০টি হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেয়। ১৬ জানুয়ারি তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ২৬ ডিসেম্বর নসরুল হামিদের বিরুদ্ধে ‘অবৈধ’ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলার তথ্য দেয় দুদক। তার ছেলে জারিফ হামিদ ও স্ত্রী সীমা হামিদের নামেও আলাদা মামলা করেছে সংস্থাটি। সেসব মামলায়ও আসামি হিসেবে নসরুল হামিদের নাম রয়েছে।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকার গুলশানে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর ৩৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ জমি জব্দের আদেশ দিয়েছে আদালত।
বুধবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনে ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম আদালতে জমি জব্দের আবেদন করেন। গুলশানের ওই জমির মূল্য ২০০ কোটি টাকা বলে উল্লেখ করেছে দুদক।
আবেদনে বলা হয়, নসরুল হামিদ বিপুর নামে অর্জিত স্থাবর সম্পদ হস্তান্তর, স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। তদন্তের স্বার্থে এসব সম্পদ জব্দ করা প্রয়োজন।
গত ২০ এপ্রিল আদালত নসরুল হামিদের একটি ফ্ল্যাট, তিনটি অ্যাপার্টমেন্ট ও তিনটি গাড়ি জব্দের আদেশ দেয়। একইসঙ্গে তার নামে থাকা ৭০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়, যেগুলোতে ৩৭ কোটি ৯৬ লাখ ৪৯ হাজার ৭৪৭ টাকা রয়েছে বলে জানিয়েছে দুদক।
জব্দ করা ফ্ল্যাটটি রাজধানীর পরীবাগের প্রিয় প্রাঙ্গণে এবং অ্যাপার্টমেন্ট তিনটি বনানীর পিপি টাওয়ারে অবস্থিত। এসব সম্পদের মূল্য ধরা হয়েছে ৮৫ লাখ ৫ হাজার ৯৪৭ টাকা। তিনটি গাড়ির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে দুই কোটি ৪৭ লাখ ১১ হাজার ৫২৯ টাকা।
এর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারি আদালত নসরুল হামিদ ও তার স্ত্রী সীমা হামিদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা ২০টি হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেয়। ১৬ জানুয়ারি তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ২৬ ডিসেম্বর নসরুল হামিদের বিরুদ্ধে ‘অবৈধ’ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলার তথ্য দেয় দুদক। তার ছেলে জারিফ হামিদ ও স্ত্রী সীমা হামিদের নামেও আলাদা মামলা করেছে সংস্থাটি। সেসব মামলায়ও আসামি হিসেবে নসরুল হামিদের নাম রয়েছে।