১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মৌখিক অংশে অংশ নেওয়া সবাইকে সনদ দেওয়ার দাবিতে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নেওয়া আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। পুলিশ জলকামান ব্যবহার করে এবং সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আন্দোলনকারীরা প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হয়ে সড়ক অবরোধ করেন। এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে তারা স্লোগান দিতে থাকেন। এতে পল্টন ও আশপাশের এলাকায় তীব্র যানজট তৈরি হয়।
রমনা জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) জিসানুল হক বলেন, "আন্দোলনকারীদের শান্তভাবে সরে যেতে বলার পরও তারা রাস্তা ছাড়েননি। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করতে হয়। তবে কাউকে লাঠিপেটা বা শারীরিকভাবে আঘাত করা হয়নি।"
পুলিশ জানায়, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় ৮৩ হাজারের মতো পরীক্ষার্থী মৌখিক অংশে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে প্রায় ২৩ হাজার পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হননি। এসব পরীক্ষার্থী দাবি করছেন, তাঁদের ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করানো হয়েছে। তাই সবাইকে উত্তীর্ণের সনদ দিতে হবে—এই দাবিতেই তারা রাস্তায় নেমেছেন।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, ন্যায্যতা ও স্বচ্ছতার দাবিতে তারা আন্দোলন করছেন এবং এ ধরনের দমনমূলক আচরণে তাঁরা হতাশ।
পরে পুলিশি অ্যাকশনের মুখে আন্দোলনকারীরা সড়ক ছেড়ে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। যান চলাচল কিছু সময় পর স্বাভাবিক হয়।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মৌখিক অংশে অংশ নেওয়া সবাইকে সনদ দেওয়ার দাবিতে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নেওয়া আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। পুলিশ জলকামান ব্যবহার করে এবং সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আন্দোলনকারীরা প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হয়ে সড়ক অবরোধ করেন। এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে তারা স্লোগান দিতে থাকেন। এতে পল্টন ও আশপাশের এলাকায় তীব্র যানজট তৈরি হয়।
রমনা জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) জিসানুল হক বলেন, "আন্দোলনকারীদের শান্তভাবে সরে যেতে বলার পরও তারা রাস্তা ছাড়েননি। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করতে হয়। তবে কাউকে লাঠিপেটা বা শারীরিকভাবে আঘাত করা হয়নি।"
পুলিশ জানায়, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় ৮৩ হাজারের মতো পরীক্ষার্থী মৌখিক অংশে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে প্রায় ২৩ হাজার পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হননি। এসব পরীক্ষার্থী দাবি করছেন, তাঁদের ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করানো হয়েছে। তাই সবাইকে উত্তীর্ণের সনদ দিতে হবে—এই দাবিতেই তারা রাস্তায় নেমেছেন।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, ন্যায্যতা ও স্বচ্ছতার দাবিতে তারা আন্দোলন করছেন এবং এ ধরনের দমনমূলক আচরণে তাঁরা হতাশ।
পরে পুলিশি অ্যাকশনের মুখে আন্দোলনকারীরা সড়ক ছেড়ে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। যান চলাচল কিছু সময় পর স্বাভাবিক হয়।