চীন ও বাংলাদেশের হাজার বছরের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং ঐতিহ্য-নির্ভর সাংস্কৃতিক সহযোগিতাকে আরও দৃঢ় করতে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্ট গ্যালারিতে শুরু হয়েছে ‘চীনা বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সপ্তাহ’। এটি ‘মিলেনিয়াম কালচারাল বন্ডস’ চীন-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক বিনিময় মাসের অংশ হিসেবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
আজ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করা হয় এক সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার। আরও বক্তব্য শিল্পকলা একাডেমির ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ওয়ারেস হোসেন, চীনের মনোনীত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বাহক মি. হান ঝিকিয়াং এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা দূতাবাসের সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা লি শাওপেং।
বক্তারা বলেন, ‘চীন ও বাংলাদেশের সম্পর্ক শুধু কূটনৈতিক নয়, এটি এক হাজার বছরের পুরনো সাংস্কৃতিক বন্ধনের সোপান। এই ঐতিহ্য মানবিকতায় গাঁথা, ভাষা ও সংস্কৃতিতে মিলিত। বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য দুই জাতির মাঝে সময়ের সেতু রচনা করেছে যেখানে অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ একসূত্রে আবদ্ধ।’
অনুষ্ঠানে উপস্থাপিত পরিবেশনাগুলোর মধ্যে ছিল গুচেং (চীনা তারের বাদ্যযন্ত্র) পরিবেশনা, যা পরিবেশন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের একজন শিক্ষক; এরহু (চীনা দুই তারের বাদ্যযন্ত্র) পরিবেশনা, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট থেকে; শান্ত-মারিয়াম রেড রিভার কলেজের কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের পক্ষ থেকে চমৎকার মার্শাল আর্ট প্রদর্শনী; এই পরিবেশনাগুলোতে বিমূর্ত ঐতিহ্যের শৈল্পিক ও দার্শনিক গভীরতা দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে যায় এবং চীনা শিল্পের ছন্দ, বর্ণ ও ভাব ভাষার সীমা পেরিয়ে এক মুগ্ধতার আবহ তৈরি করে।
এই আয়োজন শুধু দুই দেশের সাংস্কৃতিক সম্পর্কের প্রতিফলন নয়, বরং এক মানবিক ঐক্যের রূপক, যেখানে সংস্কৃতি হয়ে উঠেছে পারস্পরিক বোঝাপড়া ও মৈত্রীর সেতু। প্রদর্শনী শেষ হবে ২৬ জুন।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
চীন ও বাংলাদেশের হাজার বছরের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং ঐতিহ্য-নির্ভর সাংস্কৃতিক সহযোগিতাকে আরও দৃঢ় করতে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্ট গ্যালারিতে শুরু হয়েছে ‘চীনা বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সপ্তাহ’। এটি ‘মিলেনিয়াম কালচারাল বন্ডস’ চীন-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক বিনিময় মাসের অংশ হিসেবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
আজ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করা হয় এক সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার। আরও বক্তব্য শিল্পকলা একাডেমির ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ওয়ারেস হোসেন, চীনের মনোনীত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বাহক মি. হান ঝিকিয়াং এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা দূতাবাসের সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা লি শাওপেং।
বক্তারা বলেন, ‘চীন ও বাংলাদেশের সম্পর্ক শুধু কূটনৈতিক নয়, এটি এক হাজার বছরের পুরনো সাংস্কৃতিক বন্ধনের সোপান। এই ঐতিহ্য মানবিকতায় গাঁথা, ভাষা ও সংস্কৃতিতে মিলিত। বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য দুই জাতির মাঝে সময়ের সেতু রচনা করেছে যেখানে অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ একসূত্রে আবদ্ধ।’
অনুষ্ঠানে উপস্থাপিত পরিবেশনাগুলোর মধ্যে ছিল গুচেং (চীনা তারের বাদ্যযন্ত্র) পরিবেশনা, যা পরিবেশন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের একজন শিক্ষক; এরহু (চীনা দুই তারের বাদ্যযন্ত্র) পরিবেশনা, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট থেকে; শান্ত-মারিয়াম রেড রিভার কলেজের কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের পক্ষ থেকে চমৎকার মার্শাল আর্ট প্রদর্শনী; এই পরিবেশনাগুলোতে বিমূর্ত ঐতিহ্যের শৈল্পিক ও দার্শনিক গভীরতা দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে যায় এবং চীনা শিল্পের ছন্দ, বর্ণ ও ভাব ভাষার সীমা পেরিয়ে এক মুগ্ধতার আবহ তৈরি করে।
এই আয়োজন শুধু দুই দেশের সাংস্কৃতিক সম্পর্কের প্রতিফলন নয়, বরং এক মানবিক ঐক্যের রূপক, যেখানে সংস্কৃতি হয়ে উঠেছে পারস্পরিক বোঝাপড়া ও মৈত্রীর সেতু। প্রদর্শনী শেষ হবে ২৬ জুন।