ঈদের ছুটির পর টানা আন্দোলনের মধ্যে ‘ভালো খবরের আশায়’ এক দিনের জন্য কর্মসূচিতে বিরতি দিয়েছে সচিবালয়ে আন্দোলনরত কর্মচারীরা।
সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরিতে দুই ঘণ্টার কর্মবিরতির পর এই ঘোষণা দেন সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বাদিউল কবীর।
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে কোরবানির ঈদের ছুটির পর ১৫ জুন থেকে টানা মিছিল, অবরোধ, বিক্ষোভসহ নানা কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন কর্মচারীরা।
এ সময়ের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদের গঠিত একটি পর্যালোচনা কমিটি সংশ্লিষ্ট অধ্যাদেশে কিছু পরিবর্তনের সুপারিশ করতে পারে বলে ইঙ্গিত দিলেও কর্মসূচি থামেনি। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এই কমিটিতে রয়েছেন।
সোমবার সকাল ১১টার পর থেকেই কর্মচারী ইউনিয়নের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরিতে জড়ো হন। সেখানে দুই ঘণ্টার বক্তৃতা, মতবিনিময় ও পর্যালোচনা শেষে তারা নামাজের জন্য বিরতি নেন এবং কর্মসূচি সাময়িক স্থগিতের ঘোষণা দেন।
কর্মচারী নেতা বাদিউল কবীর বলেন, “আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে অন্যান্য মন্ত্রণালয়েও কর্মবিরতি চলছে। আমি ঘুরে ঘুরে সেটা দেখেছি। আগামীকাল ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে গণসংযোগ করব। আপনারাও চলমান কর্মসূচিতে বিরতি দিয়ে গণসংযোগে অংশ নিন। বৃহত্তর আন্দোলনের আগে বিশ্রামের প্রয়োজন রয়েছে।”
এর আগে আরেক কো-চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বলেন, “গতকাল একজন সাবেক সরকারি আমলাকে জনগণ যেভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তা আপনারা সবাই দেখেছেন। কাজ করলে তার ফল ভোগ করতে হবে, তাই এখনই অধ্যাদেশ প্রত্যাহার করা উচিত।”
বাদিউল কবীর আরও বলেন, “সরকার আমাদের কথা একেবারেই শুনছে না, তা কিন্তু নয়। কিছু তথ্য সবার সঙ্গে ভাগ করি, কিছু কৌশলগত কারণে করি না। আজও একজন গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টার সঙ্গে জরুরি বৈঠক রয়েছে। আমরা ভালো খবর আশা করছি।”
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
ঈদের ছুটির পর টানা আন্দোলনের মধ্যে ‘ভালো খবরের আশায়’ এক দিনের জন্য কর্মসূচিতে বিরতি দিয়েছে সচিবালয়ে আন্দোলনরত কর্মচারীরা।
সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরিতে দুই ঘণ্টার কর্মবিরতির পর এই ঘোষণা দেন সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বাদিউল কবীর।
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে কোরবানির ঈদের ছুটির পর ১৫ জুন থেকে টানা মিছিল, অবরোধ, বিক্ষোভসহ নানা কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন কর্মচারীরা।
এ সময়ের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদের গঠিত একটি পর্যালোচনা কমিটি সংশ্লিষ্ট অধ্যাদেশে কিছু পরিবর্তনের সুপারিশ করতে পারে বলে ইঙ্গিত দিলেও কর্মসূচি থামেনি। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এই কমিটিতে রয়েছেন।
সোমবার সকাল ১১টার পর থেকেই কর্মচারী ইউনিয়নের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরিতে জড়ো হন। সেখানে দুই ঘণ্টার বক্তৃতা, মতবিনিময় ও পর্যালোচনা শেষে তারা নামাজের জন্য বিরতি নেন এবং কর্মসূচি সাময়িক স্থগিতের ঘোষণা দেন।
কর্মচারী নেতা বাদিউল কবীর বলেন, “আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে অন্যান্য মন্ত্রণালয়েও কর্মবিরতি চলছে। আমি ঘুরে ঘুরে সেটা দেখেছি। আগামীকাল ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে গণসংযোগ করব। আপনারাও চলমান কর্মসূচিতে বিরতি দিয়ে গণসংযোগে অংশ নিন। বৃহত্তর আন্দোলনের আগে বিশ্রামের প্রয়োজন রয়েছে।”
এর আগে আরেক কো-চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বলেন, “গতকাল একজন সাবেক সরকারি আমলাকে জনগণ যেভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তা আপনারা সবাই দেখেছেন। কাজ করলে তার ফল ভোগ করতে হবে, তাই এখনই অধ্যাদেশ প্রত্যাহার করা উচিত।”
বাদিউল কবীর আরও বলেন, “সরকার আমাদের কথা একেবারেই শুনছে না, তা কিন্তু নয়। কিছু তথ্য সবার সঙ্গে ভাগ করি, কিছু কৌশলগত কারণে করি না। আজও একজন গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টার সঙ্গে জরুরি বৈঠক রয়েছে। আমরা ভালো খবর আশা করছি।”