রাজধানী ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুনের ঘটনায় বাংলাদেশ বিমানের কুয়েতগামী একটি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। আটটি ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণের পরিবর্তে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। এ ছাড়া একাধিক ফ্লাইট আকাশ থেকেই দেশ–বিদেশের অন্য বিমানবন্দরে অবতরণের জন্য পাঠানো হয়েছে।
শনিবার বিকেল পৌনে চারটার দিকে দেশের প্রধান এই বিমানবন্দরে সব ধরনের উড়োজাহাজ ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার পর উড়োজাহাজ ওঠানামা সাময়িক স্থগিত রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, বিকেল পৌনে চারটার দিকে ২৬৭ জন যাত্রী নিয়ে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট কুয়েতের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। যাত্রী, কেবিন ক্রু ও পাইলটরাও বিমানে উঠে বসেছিলেন। আগুনের কারণে ফ্লাইট ছাড়ার আগমুহূর্তে যাত্রীসহ সবাইকে নামিয়ে আনা হয়।
এ ছাড়া হিমালয় এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট ১৮০ জন যাত্রীসহ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকার বিমানবন্দরে অবতরণের কথা ছিল। পরে সেটিকে নেপালে ফেরত পাঠানো হয়েছে। দুবাই থেকে ছেড়ে আসা এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট করাচি বিমানবন্দরে পাঠানো হয়েছে। চেন্নাই থেকে ছেড়ে আসা ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইট কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণের জন্য পাঠানো হয়েছে। শারজাহ থেকে ছেড়ে আসা এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইট চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে অবতরণের জন্য পাঠানো হয়েছে।
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
রাজধানী ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুনের ঘটনায় বাংলাদেশ বিমানের কুয়েতগামী একটি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। আটটি ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণের পরিবর্তে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। এ ছাড়া একাধিক ফ্লাইট আকাশ থেকেই দেশ–বিদেশের অন্য বিমানবন্দরে অবতরণের জন্য পাঠানো হয়েছে।
শনিবার বিকেল পৌনে চারটার দিকে দেশের প্রধান এই বিমানবন্দরে সব ধরনের উড়োজাহাজ ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার পর উড়োজাহাজ ওঠানামা সাময়িক স্থগিত রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, বিকেল পৌনে চারটার দিকে ২৬৭ জন যাত্রী নিয়ে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট কুয়েতের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। যাত্রী, কেবিন ক্রু ও পাইলটরাও বিমানে উঠে বসেছিলেন। আগুনের কারণে ফ্লাইট ছাড়ার আগমুহূর্তে যাত্রীসহ সবাইকে নামিয়ে আনা হয়।
এ ছাড়া হিমালয় এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট ১৮০ জন যাত্রীসহ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকার বিমানবন্দরে অবতরণের কথা ছিল। পরে সেটিকে নেপালে ফেরত পাঠানো হয়েছে। দুবাই থেকে ছেড়ে আসা এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট করাচি বিমানবন্দরে পাঠানো হয়েছে। চেন্নাই থেকে ছেড়ে আসা ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইট কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণের জন্য পাঠানো হয়েছে। শারজাহ থেকে ছেড়ে আসা এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইট চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে অবতরণের জন্য পাঠানো হয়েছে।