ঢাকার মোহাম্মদপুরের জেনিভা ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে জাহিদ (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
মোহাম্মদপুর থানার ওসি কাজী রফিক আহমেদ জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং গুরুতর আহত অবস্থায় একজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকরা জাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, “ভোরে জাহিদকে হাসপাতালে আনা হয়, চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।”
নিহত জাহিদ পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। তাঁর বন্ধু আফতাব হোসেন জানান, বন্ধুরা মিলে ঘুরতে বেরিয়ে রাস্তা পার হওয়ার সময় জাহিদ সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান। তখন গায়ে পড়া একটি ককটেল বিস্ফোরিত হলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে ভোর ৪টা ৫০ মিনিটে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালে রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় জেনিভা ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের দখল নিয়ে কয়েক দফা সংঘাত ও হত্যাকাণ্ড ঘটে। সে সময় সাঁড়াশি অভিযানে অনেক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। পরে জামিনে বেরিয়ে এসে তারা আবার পুরনো দখল নিতে সংঘাতে জড়াচ্ছে বলে ধারণা পুলিশের।
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
ঢাকার মোহাম্মদপুরের জেনিভা ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে জাহিদ (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
মোহাম্মদপুর থানার ওসি কাজী রফিক আহমেদ জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং গুরুতর আহত অবস্থায় একজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকরা জাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, “ভোরে জাহিদকে হাসপাতালে আনা হয়, চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।”
নিহত জাহিদ পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। তাঁর বন্ধু আফতাব হোসেন জানান, বন্ধুরা মিলে ঘুরতে বেরিয়ে রাস্তা পার হওয়ার সময় জাহিদ সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান। তখন গায়ে পড়া একটি ককটেল বিস্ফোরিত হলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে ভোর ৪টা ৫০ মিনিটে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালে রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় জেনিভা ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের দখল নিয়ে কয়েক দফা সংঘাত ও হত্যাকাণ্ড ঘটে। সে সময় সাঁড়াশি অভিযানে অনেক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। পরে জামিনে বেরিয়ে এসে তারা আবার পুরনো দখল নিতে সংঘাতে জড়াচ্ছে বলে ধারণা পুলিশের।