ঢাকার মহাখালী এলাকায় বৈশাখী পরিবহনের একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার রাত ৯টার দিকে বটতলা এলাকায় দুর্যোগ ও ত্রাণ অধিদপ্তরের সামনের সড়কে চলন্ত অবস্থায় হঠাৎ বাসটির পেছনের অংশে আগুন ধরে যায়।
আগুন লাগার সময় বাসটি বীরউত্তম একে খন্দকার সড়কে—যেটি গুলশান-মহাখালী লিংক রোড নামেও পরিচিত—মহাখালী অভিমুখী লেনে ছিল। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ বা হতাহতের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
বাসটির যাত্রী দাবি করা দুই ব্যক্তি জানান, বটতলার একটু আগে বাসটি চলমান অবস্থাতেই পেছনের দিকে আগুন দেখা যায়। পরে বাসটি কিছু দূর গিয়ে খাজা টাওয়ারের সামনে থামলে যাত্রীরা দ্রুত নেমে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে যান।
ঘটনার সময় সড়কের পাশে থাকা বিল্লাল হোসেন বলেন, “হঠাৎ করে বাসটিতে আগুন দেখতে পাই।”
বনানী থানার ওসি রাসেল সরোয়ার জানান, বাসটি গাবতলী যাচ্ছিল। কয়েকজন যাত্রী থাকলেও তারা সবাই নিরাপদে নামতে সক্ষম হন। ফলে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেন তিনি। আগুন লাগার পেছনে কেউ ইন্ধন জড়িত কিনা—তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলেও জানান ওসি।
স্থানীয় কয়েকজনের ভাষ্য, ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই আশপাশের ভবনের নিরাপত্তাকর্মীরা পানি ছিটিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ ও যানবাহনে আগুনের ধারাবাহিক ঘটনার মধ্যে এই বাসে আগুনের ঘটনা ঘটল।
এর আগে বুধবার রাত ১০টার দিকে রামপুরায় বিটিভি ভবনের সামনে ‘ভিক্টর’ পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। বাসটি পুড়ে গেলেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। একই রাতে, প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর ধানমন্ডি ৫ নম্বর সড়কে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালের বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ওইদিনই পল্লবীতেও ককটেল বিস্ফোরণে একজন পুলিশ সদস্য আহত হন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫
ঢাকার মহাখালী এলাকায় বৈশাখী পরিবহনের একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার রাত ৯টার দিকে বটতলা এলাকায় দুর্যোগ ও ত্রাণ অধিদপ্তরের সামনের সড়কে চলন্ত অবস্থায় হঠাৎ বাসটির পেছনের অংশে আগুন ধরে যায়।
আগুন লাগার সময় বাসটি বীরউত্তম একে খন্দকার সড়কে—যেটি গুলশান-মহাখালী লিংক রোড নামেও পরিচিত—মহাখালী অভিমুখী লেনে ছিল। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ বা হতাহতের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
বাসটির যাত্রী দাবি করা দুই ব্যক্তি জানান, বটতলার একটু আগে বাসটি চলমান অবস্থাতেই পেছনের দিকে আগুন দেখা যায়। পরে বাসটি কিছু দূর গিয়ে খাজা টাওয়ারের সামনে থামলে যাত্রীরা দ্রুত নেমে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে যান।
ঘটনার সময় সড়কের পাশে থাকা বিল্লাল হোসেন বলেন, “হঠাৎ করে বাসটিতে আগুন দেখতে পাই।”
বনানী থানার ওসি রাসেল সরোয়ার জানান, বাসটি গাবতলী যাচ্ছিল। কয়েকজন যাত্রী থাকলেও তারা সবাই নিরাপদে নামতে সক্ষম হন। ফলে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেন তিনি। আগুন লাগার পেছনে কেউ ইন্ধন জড়িত কিনা—তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলেও জানান ওসি।
স্থানীয় কয়েকজনের ভাষ্য, ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই আশপাশের ভবনের নিরাপত্তাকর্মীরা পানি ছিটিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ ও যানবাহনে আগুনের ধারাবাহিক ঘটনার মধ্যে এই বাসে আগুনের ঘটনা ঘটল।
এর আগে বুধবার রাত ১০টার দিকে রামপুরায় বিটিভি ভবনের সামনে ‘ভিক্টর’ পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। বাসটি পুড়ে গেলেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। একই রাতে, প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর ধানমন্ডি ৫ নম্বর সড়কে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালের বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ওইদিনই পল্লবীতেও ককটেল বিস্ফোরণে একজন পুলিশ সদস্য আহত হন।