alt

সিটি করপোরেশনের তদারকির অভাবে যাত্রী ছাউনিগুলো মার্কেটে পরিণত হয়েছে

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০১৯

রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও ডিএমপির বাস স্টপেজ সংলগ্ন যাত্রী ছাউনির সামনে কোন বাস থামে না, কারণ বেশিরভাগ যাত্রী ছাউনির বসার চেয়ারের লোহার বিভিন্ন অংশ খুলে নিয়ে গেছে মাদকাসক্ত ও ভবঘুরেরা। এছাড়া বছরজুড়ে থাকে অপরিচ্ছন্ন। আবার অনেকগুলো দখল করে বানানো হয়েছে দোকান। তাই এসব যাত্রী ছাউনিতে কোন যাত্রীরও দেখা পাওয়া যায় না।

রাজধানীতে যাত্রীসেবা বৃদ্ধি ও গণপরিহনের নৈরাজ্য ঠেকাতে রাস্তার পাশে দুই সিটি করপোরেশন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় স্থানে ছাউনি নির্মাণ করা হচ্ছে। সরকারের ক্লিন এয়ার সাসটেইনেবল এনার্জি (কেস) প্রকল্পের অধীনে যাত্রী ছাউনি প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়। মহানগরীর ১৩০টি বাস স্টপেজে এসব যাত্রী ছাউনি করা হবে। এর মধ্যে অন্তত অর্ধেকেরও বেশি যাত্রী ছাউনি করা হয়েছে। তবে মেট্রোরেলের কাজ চলায় মিরপুর থেকে মতিঝিল এলাকার কিছু স্টপেজে এখনও যাত্রী ছাউনি তৈরি করা হয়নি।

২২ অক্টোবর মঙ্গলবার সরেজমিনে রাজধানীর বিমানবন্দর সড়ক, মিরপুর সড়কসহ বেশকিছু সড়কে দেখা গেছে, যাত্রী ছাউনিতে যাত্রীরা বসছে না। সেখানে হকার, ভবঘুরে মানুষ ঘুমাচ্ছে। এসব যাত্রী ছাউনির সামনে বাস স্টপেজ থাকলেও, সেখানে বাস থামে না। যাত্রী ছাউনির আগে বা পরে বাস দাঁড়ায়। এজন্য যাত্রীদেরও বাসের দিকে ছুটতে হয়। মিরপুর সড়কের দারুস সালামের যাত্রী ছাউনিতে কোন যাত্রী দেখা যায়নি। সেখানে বসে আছেন ফুটপাতে পান সিগারেটের দোকানের ক্রেতারা।

আসমা আক্তার নামে এক পোশাক শ্রমিক বলেন, বাস যেখানে থামবে দৌড়ে সেখানে গিয়ে বাসে উঠতে হয়। যাত্রী ছাউনিতে বসার সময় কোথায়। বাসে ওঠার চিন্তায় থাকি। যাত্রী ছাউনির চেয়ে বাস দরকার। নির্ধারিত যাত্রী ছাউনির সামনে বাস না থামানোর বিষয়ে আজিমপুর-মিরপুর রুটে চলাচলকারী ঢাকা লিংক বাসের চালক হাসান বলেন, যাত্রী ছাউনির সামনে যে বাস স্টপেজ করা হয়েছে, সেখানে জায়গা খুবই কম। দুটি বাস দাঁড়ালে আর জায়গা থাকে না। তাই সামনে পিছে করে দাঁড়াতে হয়।

এদিকে নতুন করে যেসব যাত্রী ছাউনি সিটি করপোরেশন তৈরি করেছে, সেগুলোর অনেকগুলোর লোহার বিভিন্ন অংশ খুলে নিয়ে গেছে মাদকাসক্তরা। ঢাকা ক্লাবের পাশের একটি যাত্রী ছাউনির অংশবিশেষ এভাবে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এছাড়া বংশাল, গুলিস্তানের কিছু যাত্রী ছাউনিরও লোহার পাইপ ও শেড খোলা দেখা গেছে। যাত্রী ছাউনির প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে পরিবহন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক সামছুল হক বলেন, সড়কের পাশে যাত্রী ছাউনি গুরুত্বপূর্ণ। যাত্রী ছাউনিতে রোদ-বৃষ্টিতে পথচারী ও যাত্রীদের আশ্রয় হয়। তবে ছাউনি অনুযায়ী বাস সার্ভিস নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য নজরদারি থাকা প্রয়োজন। যেসব পরিবহন যাত্রী ছাউনি থেকে যাত্রী তুলবে না, তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তাহলে ধীরে ধীরে এসব ঠিক হবে।

তিনি বলেন, যাত্রীসেবার মান বাড়াতে ছাউনিগুলোকে যাত্রীবান্ধব করতে হবে। যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, যাত্রী ছাউনিগুলো যাত্রীরা ব্যবহার করতে পারছে না। এগুলো মার্কেটে পরিণত হয়েছে। সিটি করপোরেশনের তদারকির অভাবে দিন দিন এগুলো নষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, যেভাবে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের পর ফেলে রাখা হয়, মনে হয় এগুলো দেখার কোন লোক নেই। যাত্রী ছাউনির অনেকগুলোতে লাইট থাকলেও সেগুলো জ্বলে না, কোনটিতে আবার লাইট নেই। এসব খেয়াল রাখতে হবে।

এ বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসির) প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ এবং নির্মল বায়ু ও টেকসই পরিবেশ (কেস) প্রকল্পের পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, পুলিশের চাহিদা অনুযায়ী আমরা অনেক দৃষ্টিনন্দন যাত্রী ছাউনি করে দিয়েছি। এগুলো দেখাশোনা করার দায়িত্বও তাদের। কারণ সড়কের শৃঙ্খলাসহ অন্য সব বিষয় তারাই দেখে। এগুলো দেখার মতো আমাদের জনবল নেই। তিনি আরও বলেন, মানুষের মধ্যে এখনও সচেতনতা আসেনি। মাদকাসক্তরা যাত্রী ছাউনির মালামাল খুলে নিয়ে যায়। এতে মানুষকেও সচেতন হতে হবে। মাদকাসক্তদের কারণেই আমরা যাত্রী ছাউনিগুলো সুন্দর ও ব্যবহার উপযোগী রাখতে পারছি না।

ছবি

দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা বিএফআইইউর সাবেক প্রধান শাহীনুল ইসলাম ও তার স্ত্রীর

বাড়ি ভাতা বাড়ানোর দাবিতে শাহবাগ অবরোধ শেষে শহীদ মিনারে অবস্থান, বৃহস্পতিবার পদযাত্রার ঘোষণা

ছবি

শাহবাগ মোড় ব্লকেডের ঘোষণা দিয়েছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

ছবি

মিরপুরের আগুনে মৃত্যু অন্তত ১৬

ছবি

জিজ্ঞাসাবাদের নামে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে মারধরের অভিযোগে মামলা

ছবি

মিরপুরের আগুনে মৃত্যু বেড়ে ১৬

ছবি

পুলিশের বাধায় থমকে গেল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সচিবালয় অভিমুখী পদযাত্রা

ছবি

মিরপুরে পোশাক কারখানায় ভয়াবহ আগুনে ৯ জনের মৃত্যু

ছবি

মিরপুরে পোশাক কারখানা ও রাসায়নিক গুদামে আগুন

ছবি

সায়েন্স ল্যাব মোড়ে ঢাকা কলেজ ও বদরুন্নেসা কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ছবি

কলাবাগানে ফ্রিজের ভেতর থেকে নারীর লাশ উদ্ধার

ছবি

ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের অবস্থান

ছবি

চায়ের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে মধ্যরাতে ঢাবি ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

ছবি

বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের অবস্থানে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান ব্যবহার

ছবি

পুলিশ এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদুনে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে

ছবি

ঢাকায় প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনের ডাক

ছবি

বাধা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পর গেন্ডারিয়ায়ও ক‌রা যায়নি ‘শরৎ উৎসব’

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভেঙে ফেললেন লন্ডন থেকে সিলেট যাওয়া যাত্রী

ছবি

এফডিসি মোড়ে যাত্রীবাহী বাসে ‘অজ্ঞানপার্টি’ সন্দেহে পাঁচজনকে গণপিটুনি

ছবি

মৌচাকে দোকান থে‌কে ৫০০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরির অ‌ভি‌যোগ

ছবি

ভেন্টিলেশন ছাড়াই স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নিচ্ছেন অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি আংশিক প্রত্যাহার

ছবি

ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ, প্রতিবাদে বঞ্চিতদের বিক্ষোভ

ছবি

কোরআন অবমাননার অভিযোগে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গণপিটুনি, পুলিশ হেফাজতে হাসপাতালে

সিলেট নগরের যানজট নিরসনে এনসিপির ২৭ প্রস্তাব

ছবি

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত, আহত ৩

ছবি

রাজধানীর মিরপুরে বাসে আগুন

ছবি

বুড়িগঙ্গায় প্রতিমা বিসর্জন শুরু, সদরঘাটে কঠোর নিরাপত্তা

ছবি

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবলো রাজধানী, জলাবদ্ধতায় ভোগান্তি

ছবি

ঢাকায় ৬ ঘণ্টায় ১৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি, জলাবদ্ধতার সতর্কতা

ছবি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনই পুলিশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: আইজিপি

ছবি

মহাঅষ্টমীতে রামকৃষ্ণ মিশনে মহা আয়োজনে হলো কুমারী পূজা

ছবি

কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আহমেদ মজুমদার ৫ দিনের রিমান্ডে

হাইকোর্টে স্থগিতাদেশ, বিসিবি নির্বাচনে আপাতত বাধা নেই

ছবি

বিদেশযাত্রায় বাধা পেয়ে বিস্মিত সোহেল তাজ

tab

সিটি করপোরেশনের তদারকির অভাবে যাত্রী ছাউনিগুলো মার্কেটে পরিণত হয়েছে

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০১৯

রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও ডিএমপির বাস স্টপেজ সংলগ্ন যাত্রী ছাউনির সামনে কোন বাস থামে না, কারণ বেশিরভাগ যাত্রী ছাউনির বসার চেয়ারের লোহার বিভিন্ন অংশ খুলে নিয়ে গেছে মাদকাসক্ত ও ভবঘুরেরা। এছাড়া বছরজুড়ে থাকে অপরিচ্ছন্ন। আবার অনেকগুলো দখল করে বানানো হয়েছে দোকান। তাই এসব যাত্রী ছাউনিতে কোন যাত্রীরও দেখা পাওয়া যায় না।

রাজধানীতে যাত্রীসেবা বৃদ্ধি ও গণপরিহনের নৈরাজ্য ঠেকাতে রাস্তার পাশে দুই সিটি করপোরেশন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় স্থানে ছাউনি নির্মাণ করা হচ্ছে। সরকারের ক্লিন এয়ার সাসটেইনেবল এনার্জি (কেস) প্রকল্পের অধীনে যাত্রী ছাউনি প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়। মহানগরীর ১৩০টি বাস স্টপেজে এসব যাত্রী ছাউনি করা হবে। এর মধ্যে অন্তত অর্ধেকেরও বেশি যাত্রী ছাউনি করা হয়েছে। তবে মেট্রোরেলের কাজ চলায় মিরপুর থেকে মতিঝিল এলাকার কিছু স্টপেজে এখনও যাত্রী ছাউনি তৈরি করা হয়নি।

২২ অক্টোবর মঙ্গলবার সরেজমিনে রাজধানীর বিমানবন্দর সড়ক, মিরপুর সড়কসহ বেশকিছু সড়কে দেখা গেছে, যাত্রী ছাউনিতে যাত্রীরা বসছে না। সেখানে হকার, ভবঘুরে মানুষ ঘুমাচ্ছে। এসব যাত্রী ছাউনির সামনে বাস স্টপেজ থাকলেও, সেখানে বাস থামে না। যাত্রী ছাউনির আগে বা পরে বাস দাঁড়ায়। এজন্য যাত্রীদেরও বাসের দিকে ছুটতে হয়। মিরপুর সড়কের দারুস সালামের যাত্রী ছাউনিতে কোন যাত্রী দেখা যায়নি। সেখানে বসে আছেন ফুটপাতে পান সিগারেটের দোকানের ক্রেতারা।

আসমা আক্তার নামে এক পোশাক শ্রমিক বলেন, বাস যেখানে থামবে দৌড়ে সেখানে গিয়ে বাসে উঠতে হয়। যাত্রী ছাউনিতে বসার সময় কোথায়। বাসে ওঠার চিন্তায় থাকি। যাত্রী ছাউনির চেয়ে বাস দরকার। নির্ধারিত যাত্রী ছাউনির সামনে বাস না থামানোর বিষয়ে আজিমপুর-মিরপুর রুটে চলাচলকারী ঢাকা লিংক বাসের চালক হাসান বলেন, যাত্রী ছাউনির সামনে যে বাস স্টপেজ করা হয়েছে, সেখানে জায়গা খুবই কম। দুটি বাস দাঁড়ালে আর জায়গা থাকে না। তাই সামনে পিছে করে দাঁড়াতে হয়।

এদিকে নতুন করে যেসব যাত্রী ছাউনি সিটি করপোরেশন তৈরি করেছে, সেগুলোর অনেকগুলোর লোহার বিভিন্ন অংশ খুলে নিয়ে গেছে মাদকাসক্তরা। ঢাকা ক্লাবের পাশের একটি যাত্রী ছাউনির অংশবিশেষ এভাবে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এছাড়া বংশাল, গুলিস্তানের কিছু যাত্রী ছাউনিরও লোহার পাইপ ও শেড খোলা দেখা গেছে। যাত্রী ছাউনির প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে পরিবহন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক সামছুল হক বলেন, সড়কের পাশে যাত্রী ছাউনি গুরুত্বপূর্ণ। যাত্রী ছাউনিতে রোদ-বৃষ্টিতে পথচারী ও যাত্রীদের আশ্রয় হয়। তবে ছাউনি অনুযায়ী বাস সার্ভিস নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য নজরদারি থাকা প্রয়োজন। যেসব পরিবহন যাত্রী ছাউনি থেকে যাত্রী তুলবে না, তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তাহলে ধীরে ধীরে এসব ঠিক হবে।

তিনি বলেন, যাত্রীসেবার মান বাড়াতে ছাউনিগুলোকে যাত্রীবান্ধব করতে হবে। যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, যাত্রী ছাউনিগুলো যাত্রীরা ব্যবহার করতে পারছে না। এগুলো মার্কেটে পরিণত হয়েছে। সিটি করপোরেশনের তদারকির অভাবে দিন দিন এগুলো নষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, যেভাবে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের পর ফেলে রাখা হয়, মনে হয় এগুলো দেখার কোন লোক নেই। যাত্রী ছাউনির অনেকগুলোতে লাইট থাকলেও সেগুলো জ্বলে না, কোনটিতে আবার লাইট নেই। এসব খেয়াল রাখতে হবে।

এ বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসির) প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ এবং নির্মল বায়ু ও টেকসই পরিবেশ (কেস) প্রকল্পের পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, পুলিশের চাহিদা অনুযায়ী আমরা অনেক দৃষ্টিনন্দন যাত্রী ছাউনি করে দিয়েছি। এগুলো দেখাশোনা করার দায়িত্বও তাদের। কারণ সড়কের শৃঙ্খলাসহ অন্য সব বিষয় তারাই দেখে। এগুলো দেখার মতো আমাদের জনবল নেই। তিনি আরও বলেন, মানুষের মধ্যে এখনও সচেতনতা আসেনি। মাদকাসক্তরা যাত্রী ছাউনির মালামাল খুলে নিয়ে যায়। এতে মানুষকেও সচেতন হতে হবে। মাদকাসক্তদের কারণেই আমরা যাত্রী ছাউনিগুলো সুন্দর ও ব্যবহার উপযোগী রাখতে পারছি না।

back to top