ঈদের ছুটিতে ফাঁকা রাজধানীতে আবারও ঘটল দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা। রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার একটি খালি বাসায় চুরির ঘটনায় ৩৭ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও দুটি ল্যাপটপ লুট হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। শনিবার (৩০ এপ্রিল) রাতে এ ঘটনায় বাসার গৃহকর্তা মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। এ ঘটনায় সন্দেহজনক আসামিদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তাররা হলেন- বাসার গৃহকর্মী পারভীন আক্তার এবং ভবনের দুই নিরাপত্তারক্ষী শহীদুল ও দেলওয়ার।
রোববার (১ মে) মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল লতিফ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আব্দুল লফিত বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭-৮টার দিকে বাসায় কেউ ছিল না। এ সময় চোররা বাসার গ্রিল কেটে এ ঘটনা ঘটায়। এ ঘটনায় গতকাল একটি মামলা হয়েছে। আমরা তিন জনকে সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করেছি। প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি তারা এই চুরির ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি।
এ বিষয়ে বাসার গৃহকর্তা ইমামুল আরাফাত জানান, ঈদের ছুটিতে আমার স্ত্রী যশোর যাচ্ছিল। আমি তাকে বিমানবন্দরে দিয়ে একটি ইফতারের দাওয়াতে যাই। দাওয়াত শেষে বাসায় এসে দেখি দরজা বন্ধ। পরে বাড়ির মালিক ও দারোয়ানকে নিয়ে দেখি বাসার গ্রিল কেটে ঘরে চুরি হয়েছে। বাসার আলমারি ভেঙে সর্বমোট ৩৭ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও দুটি ল্যাপটপ লুট হয়েছে। স্বর্ণালঙ্কারের আনুমানিক বাজারমূল্য ২৬ লাখ টাকা। এছাড়া নগদ ২ লাখ টাকা নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
রোববার, ০১ মে ২০২২
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা রাজধানীতে আবারও ঘটল দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা। রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার একটি খালি বাসায় চুরির ঘটনায় ৩৭ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও দুটি ল্যাপটপ লুট হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। শনিবার (৩০ এপ্রিল) রাতে এ ঘটনায় বাসার গৃহকর্তা মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। এ ঘটনায় সন্দেহজনক আসামিদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তাররা হলেন- বাসার গৃহকর্মী পারভীন আক্তার এবং ভবনের দুই নিরাপত্তারক্ষী শহীদুল ও দেলওয়ার।
রোববার (১ মে) মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল লতিফ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আব্দুল লফিত বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭-৮টার দিকে বাসায় কেউ ছিল না। এ সময় চোররা বাসার গ্রিল কেটে এ ঘটনা ঘটায়। এ ঘটনায় গতকাল একটি মামলা হয়েছে। আমরা তিন জনকে সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করেছি। প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি তারা এই চুরির ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি।
এ বিষয়ে বাসার গৃহকর্তা ইমামুল আরাফাত জানান, ঈদের ছুটিতে আমার স্ত্রী যশোর যাচ্ছিল। আমি তাকে বিমানবন্দরে দিয়ে একটি ইফতারের দাওয়াতে যাই। দাওয়াত শেষে বাসায় এসে দেখি দরজা বন্ধ। পরে বাড়ির মালিক ও দারোয়ানকে নিয়ে দেখি বাসার গ্রিল কেটে ঘরে চুরি হয়েছে। বাসার আলমারি ভেঙে সর্বমোট ৩৭ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও দুটি ল্যাপটপ লুট হয়েছে। স্বর্ণালঙ্কারের আনুমানিক বাজারমূল্য ২৬ লাখ টাকা। এছাড়া নগদ ২ লাখ টাকা নিয়ে যাওয়া হয়েছে।