সাভারের ডাস্টবিনে ফেলে রেখে যাওয়া ফুটফুটে এক নবজাতক শিশুকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নবজাতকটি সুস্থ আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বুধবার (৩ আগস্ট) সকালে আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইউনুস আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে আশুলিয়ার ঘোষবাগ পূর্বপাড়া সোনিয়া গেট এলাকার একটি ডাস্টবিন থেকে নবজাতকটি উদ্ধার করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় দোকানী নূর মোহাম্মদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সোনিয়া গেট এলাকায় আমার চাচা রিপন সিকদারের বাসা। রাত ৮টার দিকে তার বাসার পাশে ডাস্টবিন থেকে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ শুনতে পায় অনেকে। কাছে গিয়ে ফুটফুটে ছেলে নবজাতক পড়ে থাকতে দেখা যায়।
‘কে বা কারা নবজাতককে ওখানে ফেলে রেখে গেছে। পরে আমরা তাকে উদ্ধার করে আশুলিয়ার নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্র হাসপাতালে ভর্তি করি। থানার ডিউটি অফিসারকে বিষয়টি ফোন করে জানালে তারা নবজাতককে হাসপাতালেই খেয়াল রাখতে বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিশুর বয়স সম্ভবত এক অথবা দুই দিন হবে। অনেক ফুটফুটে দেখতে শিশু এখন সুস্থ আছে। এলাকার অনেকেই নবজাতককে দত্তক নিতে চাচ্ছে।’
এসআই ইউনুস আলী বলেন, ‘হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেছি। নবজাতকটি সুস্থ আছে বলে তারা জানিয়েছেন। কে বা কারা সুযোগ বুঝে তাকে ডাস্টবিনে ফেলে রেখে গেছে, সে বিষয়ে তদন্ত চলছে।’
নবজাতকটি দত্তক নেয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এখন বাচ্চাটির চিকিৎসা চলছে। পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব না। সুস্থ হলে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা করা যাবে।’
বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২
সাভারের ডাস্টবিনে ফেলে রেখে যাওয়া ফুটফুটে এক নবজাতক শিশুকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নবজাতকটি সুস্থ আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বুধবার (৩ আগস্ট) সকালে আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইউনুস আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে আশুলিয়ার ঘোষবাগ পূর্বপাড়া সোনিয়া গেট এলাকার একটি ডাস্টবিন থেকে নবজাতকটি উদ্ধার করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় দোকানী নূর মোহাম্মদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সোনিয়া গেট এলাকায় আমার চাচা রিপন সিকদারের বাসা। রাত ৮টার দিকে তার বাসার পাশে ডাস্টবিন থেকে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ শুনতে পায় অনেকে। কাছে গিয়ে ফুটফুটে ছেলে নবজাতক পড়ে থাকতে দেখা যায়।
‘কে বা কারা নবজাতককে ওখানে ফেলে রেখে গেছে। পরে আমরা তাকে উদ্ধার করে আশুলিয়ার নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্র হাসপাতালে ভর্তি করি। থানার ডিউটি অফিসারকে বিষয়টি ফোন করে জানালে তারা নবজাতককে হাসপাতালেই খেয়াল রাখতে বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিশুর বয়স সম্ভবত এক অথবা দুই দিন হবে। অনেক ফুটফুটে দেখতে শিশু এখন সুস্থ আছে। এলাকার অনেকেই নবজাতককে দত্তক নিতে চাচ্ছে।’
এসআই ইউনুস আলী বলেন, ‘হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেছি। নবজাতকটি সুস্থ আছে বলে তারা জানিয়েছেন। কে বা কারা সুযোগ বুঝে তাকে ডাস্টবিনে ফেলে রেখে গেছে, সে বিষয়ে তদন্ত চলছে।’
নবজাতকটি দত্তক নেয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এখন বাচ্চাটির চিকিৎসা চলছে। পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব না। সুস্থ হলে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা করা যাবে।’