চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, মন্দির গীর্জার পুরোহিতগণ ধর্মীয় কার্যক্রমের পাশাপাশি সামাজিক ও রাষ্ট্রিয় দায়িত্ব পালন করে আসছেন। আপনারা নগরীর সড়ক বাতির সুইচ অন-অফ কাজের মাধ্যমে বিদ্যুতের অপচয় রোধ করে দেশের উন্নয়ন কর্মকান্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী জ্বালানী সংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এই সংকটময় সময়ে যাতে কোনভাবেই বিদ্যুতের অপচয় না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে যথাসময়ে সুইচ-অন-অফ কাজে আন্তরিক হয়ে এবং সময়মতো সুইচ অন-অফ করে বিদ্যুতের অপচয় রোধ করতে হবে।’
বৃহস্পতিবার সকালে থিয়েটার ইনস্টিটিউট হলে প্রকৌশল বিদ্যুৎ বিভাগের দুই নম্বর জোনের সড়ক বাতির সুইচ অন-অফকারী মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন ও মন্দির-গির্জার পুরোহিতগণের মাঝে সম্মানী বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পানি ও বিদ্যুৎ ষ্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মো. মোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন-চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, সংরক্ষিত কাউন্সিলর আঞ্জুমান আরা। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ। উপস্থিত ছিলেন-নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল বারী ভূঁইয়া, সহকারী প্রকৌশলী সালমা খাতুন, উপ-সহকারী প্রকৌশলী সালাউদ্দিন ইউসুফ মজুমদার, কামাল হোসেন সেলিম, চসিক সিবিএ’র সিনিয়র সহসভাপতি জাহিদুল আলম চৌধুরী প্রমুখ। পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী প্রকৌশলী এনামুল হক।
তিনি আরো বলেন, ‘ষাট লক্ষ নগরবাসীর কাছে নাগরিক সেবা পৌঁছানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। এই ক্ষেত্রে ধর্মীয় নেতাগণ সড়ক বাতির সুইচ অফ-অন করে একটি রাষ্ট্রিয় ও সামাজিক দায়িত্ব পালন করছেন। এই মহতি কাজ সম্পাদনের জন্য আপনাদের জানাই আন্তরিক অভিবাদন।’
অনুষ্ঠান শেষে মেয়র প্রকৌশল বিদ্যুৎ উপবিভাগের দুই নম্বর জোনের ৮শত ৬০জন ইমাম, মুয়াজ্জিন ও পুরোহিতগণের মাঝে প্রত্যেককে ২ হাজার ৫শত টাকা করে সম্মানী বিতরণ করেন।
বৃহস্পতিবার, ০৪ আগস্ট ২০২২
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, মন্দির গীর্জার পুরোহিতগণ ধর্মীয় কার্যক্রমের পাশাপাশি সামাজিক ও রাষ্ট্রিয় দায়িত্ব পালন করে আসছেন। আপনারা নগরীর সড়ক বাতির সুইচ অন-অফ কাজের মাধ্যমে বিদ্যুতের অপচয় রোধ করে দেশের উন্নয়ন কর্মকান্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী জ্বালানী সংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এই সংকটময় সময়ে যাতে কোনভাবেই বিদ্যুতের অপচয় না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে যথাসময়ে সুইচ-অন-অফ কাজে আন্তরিক হয়ে এবং সময়মতো সুইচ অন-অফ করে বিদ্যুতের অপচয় রোধ করতে হবে।’
বৃহস্পতিবার সকালে থিয়েটার ইনস্টিটিউট হলে প্রকৌশল বিদ্যুৎ বিভাগের দুই নম্বর জোনের সড়ক বাতির সুইচ অন-অফকারী মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন ও মন্দির-গির্জার পুরোহিতগণের মাঝে সম্মানী বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পানি ও বিদ্যুৎ ষ্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মো. মোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন-চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, সংরক্ষিত কাউন্সিলর আঞ্জুমান আরা। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ। উপস্থিত ছিলেন-নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল বারী ভূঁইয়া, সহকারী প্রকৌশলী সালমা খাতুন, উপ-সহকারী প্রকৌশলী সালাউদ্দিন ইউসুফ মজুমদার, কামাল হোসেন সেলিম, চসিক সিবিএ’র সিনিয়র সহসভাপতি জাহিদুল আলম চৌধুরী প্রমুখ। পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী প্রকৌশলী এনামুল হক।
তিনি আরো বলেন, ‘ষাট লক্ষ নগরবাসীর কাছে নাগরিক সেবা পৌঁছানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। এই ক্ষেত্রে ধর্মীয় নেতাগণ সড়ক বাতির সুইচ অফ-অন করে একটি রাষ্ট্রিয় ও সামাজিক দায়িত্ব পালন করছেন। এই মহতি কাজ সম্পাদনের জন্য আপনাদের জানাই আন্তরিক অভিবাদন।’
অনুষ্ঠান শেষে মেয়র প্রকৌশল বিদ্যুৎ উপবিভাগের দুই নম্বর জোনের ৮শত ৬০জন ইমাম, মুয়াজ্জিন ও পুরোহিতগণের মাঝে প্রত্যেককে ২ হাজার ৫শত টাকা করে সম্মানী বিতরণ করেন।