রাজধানীর সরকারি কবি নজরুল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ওয়াসিম রানার (৩০) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।
শুক্রবার (২ জুন) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার বন্ধুরা দরজা ভেঙে ঝুলন্ত অবস্থায় পান। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, দাম্পত্য কলহের জেরে স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে চানখারপুলের একটি বাসায় আত্মহত্যা করেন রানা। তার স্ত্রী সানজিদা আক্তার (জান্নাতি) কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক।
রানার লাশ উদ্ধারকারী সহপাঠী বন্ধু ইমরান হোসেন বাবু জানান, রানা ইসলামের ইতিহাস বিভাগের মাস্টার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।তার গ্রামের বাড়ি বাগেরহাট জেলার চিতলমারী উপজেলায়।
বাবু আরও বলেন, ‘কয়েক দিন যাবৎ রানার খু্ব মন খারাপ ছিল। একাকী থাকতে চাইতো। চুপচাপ থাকতো। তবে কী চিন্তা করতো সে ব্যাপারে কিছু বলতো না। তাই আমি তাকে বলেছিলাম, “বন্ধু, তুমি কিছুদিনের জন্য কক্সবাজার ঘুরে আসো”।’
সানজিদা আক্তারের প্রতিবেশী মাইদুল ইসলাম বলেন, ‘সানজিদা আপুকে আমরা জান্নাতি আপু বলে ডাকি। রানা ভাইয়ের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে অনেকদিন হয়েছে। কিন্তু রাজনৈতিক কারণে সেটা জানাজানি হয়নি। জান্নাতি আপু ডেমরা রূপগঞ্জের তারাবো এলাকার একটি বাসায় থাকতেন।’
পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান, রানার মরদেহ ঢামেক হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করা হয়েছে।
শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩
রাজধানীর সরকারি কবি নজরুল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ওয়াসিম রানার (৩০) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।
শুক্রবার (২ জুন) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার বন্ধুরা দরজা ভেঙে ঝুলন্ত অবস্থায় পান। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, দাম্পত্য কলহের জেরে স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে চানখারপুলের একটি বাসায় আত্মহত্যা করেন রানা। তার স্ত্রী সানজিদা আক্তার (জান্নাতি) কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক।
রানার লাশ উদ্ধারকারী সহপাঠী বন্ধু ইমরান হোসেন বাবু জানান, রানা ইসলামের ইতিহাস বিভাগের মাস্টার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।তার গ্রামের বাড়ি বাগেরহাট জেলার চিতলমারী উপজেলায়।
বাবু আরও বলেন, ‘কয়েক দিন যাবৎ রানার খু্ব মন খারাপ ছিল। একাকী থাকতে চাইতো। চুপচাপ থাকতো। তবে কী চিন্তা করতো সে ব্যাপারে কিছু বলতো না। তাই আমি তাকে বলেছিলাম, “বন্ধু, তুমি কিছুদিনের জন্য কক্সবাজার ঘুরে আসো”।’
সানজিদা আক্তারের প্রতিবেশী মাইদুল ইসলাম বলেন, ‘সানজিদা আপুকে আমরা জান্নাতি আপু বলে ডাকি। রানা ভাইয়ের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে অনেকদিন হয়েছে। কিন্তু রাজনৈতিক কারণে সেটা জানাজানি হয়নি। জান্নাতি আপু ডেমরা রূপগঞ্জের তারাবো এলাকার একটি বাসায় থাকতেন।’
পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান, রানার মরদেহ ঢামেক হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করা হয়েছে।