সাভারে এক গৃহবধুকে ধর্ষণের অভিযোগে মানিকগঞ্জের সিংগাইর পৌরসভার সাত নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাহফুজ সরকারকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই কাউন্সিলরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।এরআগে বুধবার রাতে উপজেলার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের পানপাড়ার ভাওয়ালিয়াপাড়া এলাকায় ভুক্তভোগীর বাড়ি থেকে ওই কাউন্সিলরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে স্থানীয়রা।
আটককৃত মাহফুজ সরকার মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর থানার গোবিন্দল ৭ নং ওয়ার্ডের মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে।সে সিংগাইর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর।
এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়,ভাওয়ালিয়াপাড়া এলাকার ওই গৃহবধুর সাথে সম্প্রতি পরিচয় হয় সিংগাইর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাহফুজের। পরে গতকাল রাতে ওই গৃহবধুর ডাকে কাউন্সিলর মাহফুজ তার ভাড়া বাসায় আসেন। এসময় কয়েকজন ঘরের দরজা আটকিয়ে লোকজনকে খবর দিলে তারা এসে ওই কাউন্সিলরকে দেখতে পায়।পরে ওই গৃহবধূর স্বামী এসে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
এবিষয়ে সাভার মডেল থানার পরিদর্শক (ওসি অপারেশন) নয়ন কারকুন জানান,খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। সেখান থেকে ওই কাউন্সিলরকে আটক করা হয়েছে। ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ একটি মামলা দায়ের করেছে।এর ভিত্তিতে আটককৃত কাউন্সিলরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সাভারে এক গৃহবধুকে ধর্ষণের অভিযোগে মানিকগঞ্জের সিংগাইর পৌরসভার সাত নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাহফুজ সরকারকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই কাউন্সিলরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।এরআগে বুধবার রাতে উপজেলার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের পানপাড়ার ভাওয়ালিয়াপাড়া এলাকায় ভুক্তভোগীর বাড়ি থেকে ওই কাউন্সিলরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে স্থানীয়রা।
আটককৃত মাহফুজ সরকার মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর থানার গোবিন্দল ৭ নং ওয়ার্ডের মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে।সে সিংগাইর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর।
এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়,ভাওয়ালিয়াপাড়া এলাকার ওই গৃহবধুর সাথে সম্প্রতি পরিচয় হয় সিংগাইর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাহফুজের। পরে গতকাল রাতে ওই গৃহবধুর ডাকে কাউন্সিলর মাহফুজ তার ভাড়া বাসায় আসেন। এসময় কয়েকজন ঘরের দরজা আটকিয়ে লোকজনকে খবর দিলে তারা এসে ওই কাউন্সিলরকে দেখতে পায়।পরে ওই গৃহবধূর স্বামী এসে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
এবিষয়ে সাভার মডেল থানার পরিদর্শক (ওসি অপারেশন) নয়ন কারকুন জানান,খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। সেখান থেকে ওই কাউন্সিলরকে আটক করা হয়েছে। ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ একটি মামলা দায়ের করেছে।এর ভিত্তিতে আটককৃত কাউন্সিলরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।