নরসিংদীর রায়পুরায় সাধারণ মানুষদের কাছ থেকে স্বল্প সুদে জামানতহীন ঋণের প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় ৫০ লাখ টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে মধুমতি ফাউন্ডেশন নামে এনজিওর বিরুদ্ধে।
গত মঙ্গলবার উপজেলার শ্রীরামপুর বাজার এলাকায় রমিজ উদ্দিনের ভবনে ভাড়া অফিসে গেলে এর সত্যতা মিলে। ফাঁকা অফিসে প্রতারণায় শিকার জোৎসনা বেগম, তাসলিমা, পারুল, সানিয়া শান্তি বেগম, স্বপন মিয়া, আকলিমা বেগমের মত আরও অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে টাকা ফেরত চেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
জানা যায়, মঙ্গলবার তাদেরকে ঋত দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকাল থেকেই ওই এনজিওর কার্যালয় ফাঁকা পড়ে আছে। শতাধিক গ্রাহককে কার্যালয়ের সামনে দেখা গেলেও দেখা মেলেনি এনজিওর কাউকে।
প্রতারক চক্রটি সপ্তাহখানেক আগে থেকে পৌর এলাকার শ্রীরামপুর রমিজ উদ্দিনের বাসায় প্রতিষ্ঠানের নাম করে অফিস সাজিয়ে বসে। উপজেলার পৌর এলাকা, শিবপুর, আলগী, উত্তর বাখর নগর, চরমরজালসহ বিভিন্ন গ্রামে মানুষের কাছ থেকে নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যদের টার্গেট করে মাঠে নেমে দুই তিন বছরের এককালীন এক থেকে চার লাখ টাকা ঋত দেয়ার কথা বলে ওই ঋত পেতে কিছু শর্ত জুড়ে দেয় এই প্রতারক চক্রটি। তারা জানায়, ঋত পেতে হলে লাখ প্রতি দশ হাজার টাকা সঞ্চয় দিতে হবে। আর কিস্তি হিসেবে বছর শেষে গ্রাহককে সুদ দিতে হবে ৮-১২ শতাংশ হারে। এভাবে যে যত টাকা ঋত নেবে সে অনুপাতে সঞ্চয় জমা দিতে হবে। আর এই ঋত নিতে কোনো জামানত লাগবে না। যা ‘ মধুমতি ফাউন্ডেশন’ রেজি নং ম ০২৪৮/১৯৯৯ প্রধান কার্যালয় ১০৯/২ সি মতিঝিল বা/এ ঢাকা ১০০০। প্রতারক চক্রটি সঞ্চয় ও ঋণের পাশ বইয়ে সাধারণ মানুষকে ঋত দেয়ার নাম করে শতাধিক মানুষের কাছ থেকে ৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা সঞ্চয়ের টাকা জমা করে। মঙ্গলবার সকাল থেকে সেটি বন্ধ রয়েছে। প্রতারক চক্রটির দুটো নাম্বারও বন্ধ পায়।
বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩
নরসিংদীর রায়পুরায় সাধারণ মানুষদের কাছ থেকে স্বল্প সুদে জামানতহীন ঋণের প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় ৫০ লাখ টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে মধুমতি ফাউন্ডেশন নামে এনজিওর বিরুদ্ধে।
গত মঙ্গলবার উপজেলার শ্রীরামপুর বাজার এলাকায় রমিজ উদ্দিনের ভবনে ভাড়া অফিসে গেলে এর সত্যতা মিলে। ফাঁকা অফিসে প্রতারণায় শিকার জোৎসনা বেগম, তাসলিমা, পারুল, সানিয়া শান্তি বেগম, স্বপন মিয়া, আকলিমা বেগমের মত আরও অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে টাকা ফেরত চেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
জানা যায়, মঙ্গলবার তাদেরকে ঋত দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকাল থেকেই ওই এনজিওর কার্যালয় ফাঁকা পড়ে আছে। শতাধিক গ্রাহককে কার্যালয়ের সামনে দেখা গেলেও দেখা মেলেনি এনজিওর কাউকে।
প্রতারক চক্রটি সপ্তাহখানেক আগে থেকে পৌর এলাকার শ্রীরামপুর রমিজ উদ্দিনের বাসায় প্রতিষ্ঠানের নাম করে অফিস সাজিয়ে বসে। উপজেলার পৌর এলাকা, শিবপুর, আলগী, উত্তর বাখর নগর, চরমরজালসহ বিভিন্ন গ্রামে মানুষের কাছ থেকে নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যদের টার্গেট করে মাঠে নেমে দুই তিন বছরের এককালীন এক থেকে চার লাখ টাকা ঋত দেয়ার কথা বলে ওই ঋত পেতে কিছু শর্ত জুড়ে দেয় এই প্রতারক চক্রটি। তারা জানায়, ঋত পেতে হলে লাখ প্রতি দশ হাজার টাকা সঞ্চয় দিতে হবে। আর কিস্তি হিসেবে বছর শেষে গ্রাহককে সুদ দিতে হবে ৮-১২ শতাংশ হারে। এভাবে যে যত টাকা ঋত নেবে সে অনুপাতে সঞ্চয় জমা দিতে হবে। আর এই ঋত নিতে কোনো জামানত লাগবে না। যা ‘ মধুমতি ফাউন্ডেশন’ রেজি নং ম ০২৪৮/১৯৯৯ প্রধান কার্যালয় ১০৯/২ সি মতিঝিল বা/এ ঢাকা ১০০০। প্রতারক চক্রটি সঞ্চয় ও ঋণের পাশ বইয়ে সাধারণ মানুষকে ঋত দেয়ার নাম করে শতাধিক মানুষের কাছ থেকে ৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা সঞ্চয়ের টাকা জমা করে। মঙ্গলবার সকাল থেকে সেটি বন্ধ রয়েছে। প্রতারক চক্রটির দুটো নাম্বারও বন্ধ পায়।