২৪ ঘন্টায় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার ঘটনায় আরও ৫১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এনিয়ে গত ২৮ অক্টোবর থেকে ২৬ দিনে ৬৫৯ জনকে গ্রেপ্তার করলো র্যাব। বুধবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান। তিনি বলেন, বুধবার রাজধানীর ফকিরাপুলে একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে উচ্চমাত্রার বিস্ফোরক ও মাদকসহ মুগদা থানার ৭২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল নেতা মো. বাবুল মিয়াসহ দুইজন এবং চট্টগ্রামে ককটেল বিস্ফোরণ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতাকারী রাউজান পৌরসভা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান শাকিলসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিকে বিস্ফোরক আইনের মামলায় বিএনপি ও ছাত্রদলের ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১০। বাহিনীটি জানিয়েছে, তাদের নামে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলা রয়েছে। তারা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তারা নাশকতাকারী। গ্রেপ্তারকৃর্তরা হলো- লালবাগ থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরাফাত হোসেন ইমন (২২), মিলন (২৩), শাহ আলম (৪৬), ৪৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম (৪৮), ৪৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির আহ্বায়ক শামসুর রহমান ওরফে মিন্টু (৪৮), রাব্বি মোল্লা (২৮), ফরিদপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক নাছির উদ্দিন মিলার (৪৮)। গত মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর মতিঝিল, চকবাজার, লালবাগ, কদমতলী ও ফরিদপুরের কোতয়ালী এলাকায় একাধিক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বুধবার র্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (অপস) আমিনুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময় নাশকতার পরিকল্পনার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার সত্যতা স্বীকার করেছেন। এছাড়া তারা ইতোপূর্বে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, সায়েদাবাদ, লালবাগ, কামরাঙ্গীচর এবং মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ভাঙচুর, বাসে অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন ধরনের নাশকতামূলক কার্যক্রমের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন। তাদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সহিংসতা ও নাশকতা প্রতিরোধ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীতে র্যাবের ১৪৮টি ও সারাদেশে ৪৩২টি টহল দল মোতায়েনের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে র্যাবের রোবাস্ট টহল পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া দূরপাল্লার গণপরিবহন ও পণ্যবাহী পরিবহনকে নিরাপত্তা দিয়ে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। যেকোনো ধরনের নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশনসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।
বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩
২৪ ঘন্টায় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার ঘটনায় আরও ৫১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এনিয়ে গত ২৮ অক্টোবর থেকে ২৬ দিনে ৬৫৯ জনকে গ্রেপ্তার করলো র্যাব। বুধবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান। তিনি বলেন, বুধবার রাজধানীর ফকিরাপুলে একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে উচ্চমাত্রার বিস্ফোরক ও মাদকসহ মুগদা থানার ৭২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল নেতা মো. বাবুল মিয়াসহ দুইজন এবং চট্টগ্রামে ককটেল বিস্ফোরণ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতাকারী রাউজান পৌরসভা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান শাকিলসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিকে বিস্ফোরক আইনের মামলায় বিএনপি ও ছাত্রদলের ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১০। বাহিনীটি জানিয়েছে, তাদের নামে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলা রয়েছে। তারা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তারা নাশকতাকারী। গ্রেপ্তারকৃর্তরা হলো- লালবাগ থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরাফাত হোসেন ইমন (২২), মিলন (২৩), শাহ আলম (৪৬), ৪৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম (৪৮), ৪৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির আহ্বায়ক শামসুর রহমান ওরফে মিন্টু (৪৮), রাব্বি মোল্লা (২৮), ফরিদপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক নাছির উদ্দিন মিলার (৪৮)। গত মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর মতিঝিল, চকবাজার, লালবাগ, কদমতলী ও ফরিদপুরের কোতয়ালী এলাকায় একাধিক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বুধবার র্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (অপস) আমিনুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময় নাশকতার পরিকল্পনার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার সত্যতা স্বীকার করেছেন। এছাড়া তারা ইতোপূর্বে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, সায়েদাবাদ, লালবাগ, কামরাঙ্গীচর এবং মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ভাঙচুর, বাসে অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন ধরনের নাশকতামূলক কার্যক্রমের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন। তাদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সহিংসতা ও নাশকতা প্রতিরোধ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীতে র্যাবের ১৪৮টি ও সারাদেশে ৪৩২টি টহল দল মোতায়েনের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে র্যাবের রোবাস্ট টহল পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া দূরপাল্লার গণপরিবহন ও পণ্যবাহী পরিবহনকে নিরাপত্তা দিয়ে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। যেকোনো ধরনের নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশনসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।