মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী ও রোগীর স্বজনরা মিয়াজী টি এইচ মেমোরিয়াল হাসপাতাল নামের প্রতিষ্ঠানটিতে অবস্থান নেন এবং হাসপাতালের স্টাফদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। এ সময় অভিযুক্ত চিকিৎসক ও হাসপাতালটির কর্মরত কোন কর্মীকে ঘটনাস্থলে পাওয়া যায়নি।
মারা যাওয়া প্রসূতির নাম নিপা আক্তার (২৬)। তিনি ভবেরচর এলাকার মো. শামীম মিয়ার স্ত্রী।বিষয়টিকে ধামাচাপা দিতে থানার সামনে লাশ রেখে ৪ লাখ টাকায় রফাদফার অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে।
বিষয়টি অস্বীকার করে মিয়াজী টি এইচ মেমোরিয়াল হাসপাতালের হিসাব রক্ষক কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান জানান, নিহত ব্যক্তির পরিবারের সাথে মিমাংসা হয়েছে। তবে টাকার বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই ।
এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নিহতের এক স্বজন জানান, তারা গরিব পরিবার বলে স্থানীয় লোকজনের উপস্থিতিতে বিষয়টি মিটিয়ে ফেলতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চাপাচাপি করে। পরে উপায়ান্তর না পেয়ে ৪ লাখ টাকায় তারা মেনে নেয়। তাছাড়া পরিবার থেকে মামলার ঝামেলায়ও কেউ যেতে আগ্রহী না।
গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোল্লা সোহেব আলী জানান, এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ করেনি, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
শনিবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৩
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী ও রোগীর স্বজনরা মিয়াজী টি এইচ মেমোরিয়াল হাসপাতাল নামের প্রতিষ্ঠানটিতে অবস্থান নেন এবং হাসপাতালের স্টাফদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। এ সময় অভিযুক্ত চিকিৎসক ও হাসপাতালটির কর্মরত কোন কর্মীকে ঘটনাস্থলে পাওয়া যায়নি।
মারা যাওয়া প্রসূতির নাম নিপা আক্তার (২৬)। তিনি ভবেরচর এলাকার মো. শামীম মিয়ার স্ত্রী।বিষয়টিকে ধামাচাপা দিতে থানার সামনে লাশ রেখে ৪ লাখ টাকায় রফাদফার অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে।
বিষয়টি অস্বীকার করে মিয়াজী টি এইচ মেমোরিয়াল হাসপাতালের হিসাব রক্ষক কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান জানান, নিহত ব্যক্তির পরিবারের সাথে মিমাংসা হয়েছে। তবে টাকার বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই ।
এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নিহতের এক স্বজন জানান, তারা গরিব পরিবার বলে স্থানীয় লোকজনের উপস্থিতিতে বিষয়টি মিটিয়ে ফেলতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চাপাচাপি করে। পরে উপায়ান্তর না পেয়ে ৪ লাখ টাকায় তারা মেনে নেয়। তাছাড়া পরিবার থেকে মামলার ঝামেলায়ও কেউ যেতে আগ্রহী না।
গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোল্লা সোহেব আলী জানান, এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ করেনি, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।