আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বৈঠক করেছে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি (জাপা)। তবে ওই বৈঠকে ‘আসন বণ্টন’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে দাবি উভয়পক্ষের।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, মূল আলোচনার বিষয় ছিল নির্বাচনকে ‘অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু করার জন্য’। তবে ‘আসন ভাগাভাগির’ বিষয় জানেন না তিনি।
এদিকে ‘আসন বণ্টন’ নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি বলে দাবি করেছেন জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুও। তার ভাষ্য, দুই দলের মধ্যে ‘শান্তিপূর্ণ’ নির্বাচনের বিষয়ে কথা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি সূত্র জানায়, নির্বাচনকে সামনে রেখে গত বুধবার রাতে রাজধানী গুলশানের একটি হোটেলে দুই দলের নেতারা বৈঠক করেন।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নেতৃত্বে কয়েকজন নেতা অংশ নেন। আর জাপার পক্ষে অংশ নেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
ওই বৈঠকের পর জাপার একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, নির্বাচনের পরিবেশের পাশাপাশি প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল ‘আসন বণ্টন’।
বৈঠকে জাপার নেতারা ৫০টি আসনে ‘সমঝোতার’ কথা তোলে ধরেছেন। এ বিষয়ে ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে নেতারা আশ্বাস দিয়েছেন। তবে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
এছাড়া নির্বাচনে দলীয় সমর্থকসহ আওয়ামী লীগবিরোধী ভোটারদের ভোট পাওয়ার প্রত্যাশা রাখছে জাতীয় পার্টি। এক্ষেত্রে ক্ষমতাসীনদের কোনও প্রার্থী যেন ‘ভয়ভীতি দেখিয়ে’ ভোটারদের কেন্দ্র আসতে বাধা না দেয়, আওয়ামী লীগের কাছে সেই নিশ্চয়তা চাওয়া হয়েছে বৈঠকে।
তবে ওই বৈঠকের বিষয়ে বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জাপা মহাসচিব চুন্নু বলেন, তারা নির্বাচনে ‘আলাদাভাবে’ অংশ নিতে চান। তাই আসন বণ্টন প্রয়োজন মনে করছে না। ‘রাতে আমাদের বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আসন বণ্টন নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। জাতীয় পার্টি লাঙ্গল প্রতীকে এককভাবে নির্বাচন করবে।’
এদিকে বৈঠকের বিষয়ে বৃহস্পতিবার ধানমন্ডিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনের ‘আসন বণ্টন’ নিয়ে জাপার সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি।
‘জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা করেছি, সেটার মূল বিষয় ছিল নির্বাচনকে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু করার জন্য। সিট ভাগাভাগির বিষয়টা আমি জানি না। এমন কোনো আলোচনা হয়নি। আমরা রাজনৈতিক আলোচনা করেছি।’
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বৈঠক করেছে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি (জাপা)। তবে ওই বৈঠকে ‘আসন বণ্টন’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে দাবি উভয়পক্ষের।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, মূল আলোচনার বিষয় ছিল নির্বাচনকে ‘অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু করার জন্য’। তবে ‘আসন ভাগাভাগির’ বিষয় জানেন না তিনি।
এদিকে ‘আসন বণ্টন’ নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি বলে দাবি করেছেন জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুও। তার ভাষ্য, দুই দলের মধ্যে ‘শান্তিপূর্ণ’ নির্বাচনের বিষয়ে কথা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি সূত্র জানায়, নির্বাচনকে সামনে রেখে গত বুধবার রাতে রাজধানী গুলশানের একটি হোটেলে দুই দলের নেতারা বৈঠক করেন।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নেতৃত্বে কয়েকজন নেতা অংশ নেন। আর জাপার পক্ষে অংশ নেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
ওই বৈঠকের পর জাপার একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, নির্বাচনের পরিবেশের পাশাপাশি প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল ‘আসন বণ্টন’।
বৈঠকে জাপার নেতারা ৫০টি আসনে ‘সমঝোতার’ কথা তোলে ধরেছেন। এ বিষয়ে ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে নেতারা আশ্বাস দিয়েছেন। তবে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
এছাড়া নির্বাচনে দলীয় সমর্থকসহ আওয়ামী লীগবিরোধী ভোটারদের ভোট পাওয়ার প্রত্যাশা রাখছে জাতীয় পার্টি। এক্ষেত্রে ক্ষমতাসীনদের কোনও প্রার্থী যেন ‘ভয়ভীতি দেখিয়ে’ ভোটারদের কেন্দ্র আসতে বাধা না দেয়, আওয়ামী লীগের কাছে সেই নিশ্চয়তা চাওয়া হয়েছে বৈঠকে।
তবে ওই বৈঠকের বিষয়ে বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জাপা মহাসচিব চুন্নু বলেন, তারা নির্বাচনে ‘আলাদাভাবে’ অংশ নিতে চান। তাই আসন বণ্টন প্রয়োজন মনে করছে না। ‘রাতে আমাদের বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আসন বণ্টন নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। জাতীয় পার্টি লাঙ্গল প্রতীকে এককভাবে নির্বাচন করবে।’
এদিকে বৈঠকের বিষয়ে বৃহস্পতিবার ধানমন্ডিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনের ‘আসন বণ্টন’ নিয়ে জাপার সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি।
‘জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা করেছি, সেটার মূল বিষয় ছিল নির্বাচনকে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু করার জন্য। সিট ভাগাভাগির বিষয়টা আমি জানি না। এমন কোনো আলোচনা হয়নি। আমরা রাজনৈতিক আলোচনা করেছি।’