ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডু উপজেলার আদর্শ আন্দুলিয়া গ্রামের মশিয়ার রহমানকে হত্যার দায়ে দুই জনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। সোমবার দুপুরে জেলা দায়রা জজ মোঃ নাজিমুদৌলা এ রায় দেন। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্তরা হলো, আদর্শ আন্দুলিয়া গ্রামের লিটন বিশ^াস ও মোঃ মনিরুল বিশ^াস রেন্টু।
মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৬ মে ভিকটিম মশিয়ার রহমান বাড়ি বৈঠকখানাতে বসে ছিলেন। এ সময় আসামীরা তাকে টেনে হিচড়ে বাড়ির টিউবয়েলের পাশে নিয়ে রামদা ও লাঠেসোটা দিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে হরিণাকুন্ডু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে আনা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধিন অবস্থায় মারা যায়। পরের দিন তার ছোট ভাই মতিয়ার রহমান বাদি হয়ে ৮ জনকে আসামী করে হরিণাকুন্ডু থানায় মামলা করে। পুলিশ তদন্ত শেষে আসামীদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে। সাক্ষী প্রমানে দোষি প্রমানিত হওয়ায় লিটন বিশ^াস ও মনিরুল বিশ^াস রিন্টুকে ফাঁসির আদেশ দেন বিচারক। একই সাথে প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। বাকি আসামীদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় তাদের খালাস দেওয়া হয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ০৪ মার্চ ২০২৪
ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডু উপজেলার আদর্শ আন্দুলিয়া গ্রামের মশিয়ার রহমানকে হত্যার দায়ে দুই জনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। সোমবার দুপুরে জেলা দায়রা জজ মোঃ নাজিমুদৌলা এ রায় দেন। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্তরা হলো, আদর্শ আন্দুলিয়া গ্রামের লিটন বিশ^াস ও মোঃ মনিরুল বিশ^াস রেন্টু।
মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৬ মে ভিকটিম মশিয়ার রহমান বাড়ি বৈঠকখানাতে বসে ছিলেন। এ সময় আসামীরা তাকে টেনে হিচড়ে বাড়ির টিউবয়েলের পাশে নিয়ে রামদা ও লাঠেসোটা দিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে হরিণাকুন্ডু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে আনা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধিন অবস্থায় মারা যায়। পরের দিন তার ছোট ভাই মতিয়ার রহমান বাদি হয়ে ৮ জনকে আসামী করে হরিণাকুন্ডু থানায় মামলা করে। পুলিশ তদন্ত শেষে আসামীদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে। সাক্ষী প্রমানে দোষি প্রমানিত হওয়ায় লিটন বিশ^াস ও মনিরুল বিশ^াস রিন্টুকে ফাঁসির আদেশ দেন বিচারক। একই সাথে প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। বাকি আসামীদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় তাদের খালাস দেওয়া হয়।