alt

অপরাধ ও দুর্নীতি

অভিযানে গ্রেপ্তার ৭----

ডিজিটাল ডিভাইসে জানানো হতো উত্তর,১০মিনিটে পরীক্ষা শেষ

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : রোববার, ১২ মে ২০২৪

চাকরির নিয়োগ পরীক্ষা শুরুর আগে কোনও না কোনও কেন্দ্রকে ম্যানেজ করতো একটি চক্র। ওই কেন্দ্র থেকে প্রশ্নের ফটোকপি হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হতো চক্রের সদস্যদের কাছে। পাঁচ মিনিটের মধ্যে সেই প্রশ্নের সমধান করে ফেলতো প্রশ্ন সমাধান টিম।

এরপর তারা উত্তরগুলো পরীক্ষার্থীদের বলতে থাকতো। নারী পরীক্ষার্থীদের অন্তর্বাস এবং ছেলেদের গেঞ্জির মধ্যে লুকানো থাকতো ডিজিটাল ডিভাইস। একইসঙ্গে পরীক্ষার্থীর কানে রাখা হতো ক্ষুদ্রাকৃতির বল। পকেটের মধ্যে থাকতো একটা রাউটার। বাইরে থেকে যখনই টেলিফোন করতো সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষার্থী শুনতে পারতো এবং ১০ মিনিটের মধ্যে প্রশ্নের সমাধান করে পরীক্ষা শেষ করতো।

গতকাল রোববার রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকের এ সব কথা বলেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হারুন অর রশীদ। এর আগে,ওই চক্রের ৭সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলো মো. জুয়েল খান (৪০), মো. রাসেল (৩০), মো. মাহমুদুল হাসান শাকিল (৩৯), মো. আব্দুর রহমান (৩৮), মো. আরিফুল ইসলাম (৩৫), মো. আজহারুল ইসলাম (২৯) এবং মো. মাসুম হাওলাদার (২৫)। তাদের কাছ থেকে বিশেষভাবে প্রস্তুত করা ১০টি ডিজিটাল ইলেকট্রনিক স্পাই ডিভাইস, সাতটি মোবাইল ফোন, ১০টি সিম কার্ড এবং একটি পকেট রাউটার উদ্ধার করা হয়।

হারুন অর রশীদ জানান, বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস করে অত্যাধুনিক ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে প্রশ্নে উত্তর জানিয়ে দিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতো চক্রটি।

ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আসামিদের হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জারের বার্তা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, চক্রের সদস্যরা প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ (তৃতীয় ধাপ), বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিট কালেক্টর (গ্রেড ২) ও বুকিং অ্যাসিসটেন্ট (গ্রেড ২), পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের অফিস সহায়ক, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, টাঙ্গাইলের অফিস সহায়ক, মৎস বিভাগের অফিস সহায়ক,গণপূর্তের হিসাব সহকারী ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক,দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের অফিস সহায়ক, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সাট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি রিমিডেডের সহকারী ব্যবস্থাপকসহ আরও বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় উল্লিখিত উপায়ে অপরাধ সংঘঠিত করেছে।’

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘদিন ধরে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার জন্য প্রার্থীদের সঙ্গে চুক্তি করতো। চাকরি ভেদে এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষায় টিকিয়ে দিতে ৩ থেকে ৫ লাখ এবং লিখিত ও ভাইভা পরীক্ষার জন্য ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে নিতো।’

ডিএমপির গোয়েন্দা প্রধান বলেন, ‘চক্রের মূল হোতা জুয়েল খান। সে ডিভাইস সংগ্রহ ও সরবরাহ, প্রশ্নপত্র সংগ্রহ, সমাধান টিমের সদস্য সংগ্রহ ও চক্রের অন্যদের সঙ্গে সমন্বয় করতো। রাসেল, মাহমুদুল হাসান শাকিল ও আব্দুর রহমান পরীক্ষার্থী সংগ্রহ এবং পরীক্ষার্থীদের কাছে ডিজিটাল ইলেকট্রনিক স্পাই ডিভাইস পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি ডিভাইসটি কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তার বিস্তারিত ব্যবহার শিখিয়ে দিতো।

আরিফুল ইসলাম কেন্দ্রে পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর সুবিধামতো সময়ে প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে হোয়াট্সঅ্যাপে চক্রের অন্য সদস্যদের কাছে পৌঁছে দিতো। সমাধান টিম অতি দ্রুত সেই প্রশ্নের সমাধান করে নির্ধারিত পরীক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছে দিতো।’ তিনি বলেন, ‘১০ দিনের রিমান্ড আবেদনসহ আসামিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে। চক্রের পলাতক সদস্যদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত।’

ছবি

আবু সাঈদ হত্যা মামলা: বেরোবির সাবেক উপাচার্যসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

তিনটি হত্যা মামলায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ, আছেন সাবেক এসপিও

ধর্ষণের পর বিবস্ত্র অবস্থায় মারধর, ভিডিও ভাইরালের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫

ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হাইকোর্টের নির্দেশ

রূপগঞ্জে মদ্যপ অবস্থায় অশোভন আচরণ, প্রতিবাদ করায় দুই যুবককে গুলি

নাইক্ষ্যংছড়িতে ইমাম হত্যা,৫ জনকে আসামী করে মামলা

ছবি

হত্যা মামলায় ইনু, কামাল, পলকসহ চারজনকে গ্রেপ্তার দেখালো আদালত

ছবি

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলায় প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

ছবি

ব্রিটিশ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগ অস্বীকার করে দুদক চেয়ারম্যান, টিউলিপকে বাংলাদেশি নাগরিক বলেও মন্তব্য

ছবি

১৬ হাজার কোটি টাকার সম্পদ অবরুদ্ধ, এস আলম গ্রুপ ও ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আদালতের কঠোর পদক্ষেপ

ছবি

‘ভোটের প্রতারণা’ অভিযোগে রিমান্ড শুনানিতে নিজেকে নির্দোষ দাবি নূরুল হুদার

ছবি

নগদের ১ কোটি টাকার ডাকাতি: রহস্য উদঘাটনের দাবি পুলিশের, উদ্ধার সাড়ে ৩২ লাখ

ছবি

স্বপ্না হত্যা: থানা থেকে সিআইডি, তবু রহস্য অজানা

ছবি

সাক্ষ্যগ্রহণের দিনে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালাল অপহরণ ও হত্যার আসামি

ছবি

আদালত অবমাননার মামলায় আইনজীবী এ ওয়াই মশিউজ্জামানকে ট্রাইব্যুনালের সহায়তাকারী নিযুক্ত

ছবি

সবজি ব্যবসায়ী শাওন হত্যা মামলায় সালমান এফ রহমান ৪ দিনের রিমান্ডে, আনিসুল হক গ্রেপ্তার

মিরপুরে প্রকাশ্যে গুলি করে টাকা ছিনতাই, গ্রেপ্তার ৫ আসামির রিমান্ড মঞ্জুর

ছবি

কেরাণীগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে সৎ বাবার মৃত্যুদণ্ড

ছবি

রংপুরের কাউনিয়ায় টিসিবির কার্ড বিতরণে টাকা আদায়ের অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

ছবি

মানিলন্ডারিং তদন্ত: তিন সহযোগীর বিদেশ যাত্রায় আদালতের নিষেধাজ্ঞা

ছবি

হাজিরা না দিলে অনুপস্থিতিতেই শেখ হাসিনার বিচার শুরু হবে: ট্রাইব্যুনাল

ছবি

যুক্তরাজ্যে বসুন্ধরা মালিকপক্ষসহ কয়েকজনের সম্পদ জব্দে উদ্যোগ: দুদক

ছবি

টিউলিপের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা, তাকে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে দেখছে দুদক

ছবি

লাশ টুকরো করে বালু চাপা: ব্যবসায়ী জাকির হত্যা মামলায় চার আসামি আদালতে, একজনের স্বীকারোক্তি

ছবি

বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া সম্পদ ফেরত পাঠাতে যুক্তরাজ্যকে কার্যকর পদক্ষেপের আহ্বান

অবশেষে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে বিএনপির ১৩ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা

পীরগাছায় ইসলামিক রিলিফের গরুর মাংস বিতরণের তালিকা তৈরিতে অনিয়মের অভিযোগ

খাগড়াছড়ির গুইমারায় এক পাহাড়ি গৃহবধুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে আটক-১

ছবি

রিমান্ড শেষে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন কারাগারে

ছবি

ই-মানি জালিয়াতিতে ‘নগদ’-এর শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা

ছবি

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অবমাননার মামলায় দুইজনের অনুপস্থিতি

পাঁচটি মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর

ছবি

ভাড়ার মোটরসাইকেলচালকের ধর্ষণের শিকার বিউটি পার্লারের কর্মী, কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার

ছবি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে অভিযোগপত্র দাখিল

কেরাণীগঞ্জে হত্যা করে মরদেহ ১০ টুকরো, দেবর-ভাবির মৃত্যুদণ্ড

ছবি

মানবতাবিরোধী অপরাধ: যেসব অভিযোগ ছিলো জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে

tab

অপরাধ ও দুর্নীতি

অভিযানে গ্রেপ্তার ৭----

ডিজিটাল ডিভাইসে জানানো হতো উত্তর,১০মিনিটে পরীক্ষা শেষ

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

রোববার, ১২ মে ২০২৪

চাকরির নিয়োগ পরীক্ষা শুরুর আগে কোনও না কোনও কেন্দ্রকে ম্যানেজ করতো একটি চক্র। ওই কেন্দ্র থেকে প্রশ্নের ফটোকপি হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হতো চক্রের সদস্যদের কাছে। পাঁচ মিনিটের মধ্যে সেই প্রশ্নের সমধান করে ফেলতো প্রশ্ন সমাধান টিম।

এরপর তারা উত্তরগুলো পরীক্ষার্থীদের বলতে থাকতো। নারী পরীক্ষার্থীদের অন্তর্বাস এবং ছেলেদের গেঞ্জির মধ্যে লুকানো থাকতো ডিজিটাল ডিভাইস। একইসঙ্গে পরীক্ষার্থীর কানে রাখা হতো ক্ষুদ্রাকৃতির বল। পকেটের মধ্যে থাকতো একটা রাউটার। বাইরে থেকে যখনই টেলিফোন করতো সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষার্থী শুনতে পারতো এবং ১০ মিনিটের মধ্যে প্রশ্নের সমাধান করে পরীক্ষা শেষ করতো।

গতকাল রোববার রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকের এ সব কথা বলেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হারুন অর রশীদ। এর আগে,ওই চক্রের ৭সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলো মো. জুয়েল খান (৪০), মো. রাসেল (৩০), মো. মাহমুদুল হাসান শাকিল (৩৯), মো. আব্দুর রহমান (৩৮), মো. আরিফুল ইসলাম (৩৫), মো. আজহারুল ইসলাম (২৯) এবং মো. মাসুম হাওলাদার (২৫)। তাদের কাছ থেকে বিশেষভাবে প্রস্তুত করা ১০টি ডিজিটাল ইলেকট্রনিক স্পাই ডিভাইস, সাতটি মোবাইল ফোন, ১০টি সিম কার্ড এবং একটি পকেট রাউটার উদ্ধার করা হয়।

হারুন অর রশীদ জানান, বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস করে অত্যাধুনিক ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে প্রশ্নে উত্তর জানিয়ে দিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতো চক্রটি।

ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আসামিদের হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জারের বার্তা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, চক্রের সদস্যরা প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ (তৃতীয় ধাপ), বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিট কালেক্টর (গ্রেড ২) ও বুকিং অ্যাসিসটেন্ট (গ্রেড ২), পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের অফিস সহায়ক, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, টাঙ্গাইলের অফিস সহায়ক, মৎস বিভাগের অফিস সহায়ক,গণপূর্তের হিসাব সহকারী ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক,দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের অফিস সহায়ক, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সাট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি রিমিডেডের সহকারী ব্যবস্থাপকসহ আরও বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় উল্লিখিত উপায়ে অপরাধ সংঘঠিত করেছে।’

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘদিন ধরে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার জন্য প্রার্থীদের সঙ্গে চুক্তি করতো। চাকরি ভেদে এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষায় টিকিয়ে দিতে ৩ থেকে ৫ লাখ এবং লিখিত ও ভাইভা পরীক্ষার জন্য ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে নিতো।’

ডিএমপির গোয়েন্দা প্রধান বলেন, ‘চক্রের মূল হোতা জুয়েল খান। সে ডিভাইস সংগ্রহ ও সরবরাহ, প্রশ্নপত্র সংগ্রহ, সমাধান টিমের সদস্য সংগ্রহ ও চক্রের অন্যদের সঙ্গে সমন্বয় করতো। রাসেল, মাহমুদুল হাসান শাকিল ও আব্দুর রহমান পরীক্ষার্থী সংগ্রহ এবং পরীক্ষার্থীদের কাছে ডিজিটাল ইলেকট্রনিক স্পাই ডিভাইস পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি ডিভাইসটি কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তার বিস্তারিত ব্যবহার শিখিয়ে দিতো।

আরিফুল ইসলাম কেন্দ্রে পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর সুবিধামতো সময়ে প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে হোয়াট্সঅ্যাপে চক্রের অন্য সদস্যদের কাছে পৌঁছে দিতো। সমাধান টিম অতি দ্রুত সেই প্রশ্নের সমাধান করে নির্ধারিত পরীক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছে দিতো।’ তিনি বলেন, ‘১০ দিনের রিমান্ড আবেদনসহ আসামিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে। চক্রের পলাতক সদস্যদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত।’

back to top