নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে স্ত্রী হত্যার ২২ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ঘাতক স্বামী শামছুউদ্দীনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃত সামছুদ্দিন (৫৫) নোয়াখালী জেলার সদর উপজেলার মাইজচরা গ্রামের মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে।
বৃহস্পতিবার রাতে বেগমগঞ্জের চৌরাস্তা পৌর বাস টার্মিনাল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী কোম্পানী কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী পুলিশ সুপার মো. গোলাম মোর্শেদ।
তিনি জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিকে সুধারাম মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়। এরপর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
র্যাব জানায়, আসামি সামছুদ্দিন, জয়নাল আবেদীন, মনোয়ারা বেগম ও বিলকিস বেগম ২০০২ সালে ১২ জুন ভিকটিম আয়েশা খাতুনকে শারীরিক নির্যাতন করে ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
পরে এ ঘটনায় ১৩ জুন ২০০২ সুধারাম থানার এএসআই মো. মোখলেছুর রহমান নিজে বাদী হয়ে সুধারাম থানায় এজাহার দায়ের করেন।
ওই হত্যা মামলায় বিচারিক কার্যক্রম শেষে ২০০৯ সালের ৩০ জুলাই আসামি সামছুদ্দিনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ দেয় জেলা ও দায়রা জজ আদালত। হত্যাকান্ডের পর থেকেই গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে ছিল এ আসামি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে স্ত্রী হত্যার ২২ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ঘাতক স্বামী শামছুউদ্দীনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃত সামছুদ্দিন (৫৫) নোয়াখালী জেলার সদর উপজেলার মাইজচরা গ্রামের মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে।
বৃহস্পতিবার রাতে বেগমগঞ্জের চৌরাস্তা পৌর বাস টার্মিনাল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী কোম্পানী কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী পুলিশ সুপার মো. গোলাম মোর্শেদ।
তিনি জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিকে সুধারাম মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়। এরপর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
র্যাব জানায়, আসামি সামছুদ্দিন, জয়নাল আবেদীন, মনোয়ারা বেগম ও বিলকিস বেগম ২০০২ সালে ১২ জুন ভিকটিম আয়েশা খাতুনকে শারীরিক নির্যাতন করে ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
পরে এ ঘটনায় ১৩ জুন ২০০২ সুধারাম থানার এএসআই মো. মোখলেছুর রহমান নিজে বাদী হয়ে সুধারাম থানায় এজাহার দায়ের করেন।
ওই হত্যা মামলায় বিচারিক কার্যক্রম শেষে ২০০৯ সালের ৩০ জুলাই আসামি সামছুদ্দিনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ দেয় জেলা ও দায়রা জজ আদালত। হত্যাকান্ডের পর থেকেই গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে ছিল এ আসামি।