নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে স্বামীর পরকীয়া প্রেমের জের ধরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৪ মে) সকালে সোনারগাঁও পৌরসভা এলাকায় এমন ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম সালমা। তিনি দুই সন্তানের জননী ছিলেন। অভিযুক্তের নাম মো. রুপচাঁন।
জানা গেছে, সোনারগাঁও পৌরসভা এলাকার ভট্টপুর গ্রামের সোনা মিয়ার ছেলে রুপচাঁনের সাথে সংসার করছিলেন সোনারগাঁও পৌরসভা এলাকার তাজপুর গ্রামের সালাউদ্দিনের মেয়ে
সালমা বেগম (৩০)। স্বামী রুপচাঁন একটি কোম্পানিতে চাকরি করার সুবাদে পরকিয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন এক নারীর সঙ্গে। বিষয়টি নিয়ে প্রায় দুই বছর যাবত স্ত্রীর সাথে পারিবারিক কলহ লেগে থাকতো। এই নিয়ে কয়েকবার ঘরোয়া সমাধান করা হলেও পরকিয়া করেই যাচ্ছিলো স্বামী রুপচাঁন।
নিহতের ছেলে আব্দুল্লাহ আরবান কাইফি (১৮) জানান, তার বাবা পরকীয়ার সঙ্গে জড়িত ছিল। এই নিয়ে তার মায়ের সাথে প্রায়ই ঝগড়া হতো। কিছুদিন আগেও তার মাকে অনেক মারধর করেছে। পরে নানির বাড়ির আত্মীয়দের জানালে ঈদের পর তারা বসবে বলেছিল। কিন্তু তার আগেই মাকে মেরে ফেলেছে পাষণ্ড পিতা।
ছেলের দাবি তার মাকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পুকুরে ফেলে দেয়া হয়। পরে আবার তার পিতাই তার মায়ের মরদেহ উদ্ধার করে সোনারগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মহসিন মিয়া জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নিহতের স্বামীকে আটক করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর কারন বলা যাবে।
শুক্রবার, ২৪ মে ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে স্বামীর পরকীয়া প্রেমের জের ধরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৪ মে) সকালে সোনারগাঁও পৌরসভা এলাকায় এমন ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম সালমা। তিনি দুই সন্তানের জননী ছিলেন। অভিযুক্তের নাম মো. রুপচাঁন।
জানা গেছে, সোনারগাঁও পৌরসভা এলাকার ভট্টপুর গ্রামের সোনা মিয়ার ছেলে রুপচাঁনের সাথে সংসার করছিলেন সোনারগাঁও পৌরসভা এলাকার তাজপুর গ্রামের সালাউদ্দিনের মেয়ে
সালমা বেগম (৩০)। স্বামী রুপচাঁন একটি কোম্পানিতে চাকরি করার সুবাদে পরকিয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন এক নারীর সঙ্গে। বিষয়টি নিয়ে প্রায় দুই বছর যাবত স্ত্রীর সাথে পারিবারিক কলহ লেগে থাকতো। এই নিয়ে কয়েকবার ঘরোয়া সমাধান করা হলেও পরকিয়া করেই যাচ্ছিলো স্বামী রুপচাঁন।
নিহতের ছেলে আব্দুল্লাহ আরবান কাইফি (১৮) জানান, তার বাবা পরকীয়ার সঙ্গে জড়িত ছিল। এই নিয়ে তার মায়ের সাথে প্রায়ই ঝগড়া হতো। কিছুদিন আগেও তার মাকে অনেক মারধর করেছে। পরে নানির বাড়ির আত্মীয়দের জানালে ঈদের পর তারা বসবে বলেছিল। কিন্তু তার আগেই মাকে মেরে ফেলেছে পাষণ্ড পিতা।
ছেলের দাবি তার মাকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পুকুরে ফেলে দেয়া হয়। পরে আবার তার পিতাই তার মায়ের মরদেহ উদ্ধার করে সোনারগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মহসিন মিয়া জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নিহতের স্বামীকে আটক করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর কারন বলা যাবে।