নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় সাত বছরের এক শিশুকে অপহরণের পর হত্যার দায়ে মো. সুজন নামে এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ মে) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল আসামির অনুপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন বলে জানান এ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর রকিবউদ্দিন আহমেদ।
দণ্ডপ্রাপ্ত ২৭ বছর বয়সী যুবক সুজন কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ থানার সাতারপুর এলাকার আব্দুল হকের ছেলে।
পিপি রকিব জানান, ২০১৭ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি উপজেলার ভুলতা এলাকা থেকে নিখোঁজ হয় শিশু তাইজুল ইসলাম। এ ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করেন শিশুটির পিতা আব্দুল আউয়াল। পরদিন শিশুটির বড়ভাইয়ের নম্বরে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি ফোন করে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। ওই নম্বরে ৫ হাজার বিকাশের মাধ্যমে পাঠায় ভুক্তভোগী পরিবার।
“শিশুটি এই টাকা পাঠানোর বিষয়টি পুলিশকে জানালে পুলিশ ওই নম্বরের সূত্র ধরে সুজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায়, শিশুটিকে অপহরণের পর মুক্তিপণের টাকা না পেয়ে তাকে হত্যা করে মরদেহ ডোবায় কচুরিপানার মধ্যে ফেলে দেয়।”
এই ঘটনায় নিহতের পিতা রূপগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. আব্দুর রশিদ বলেন, আসামি সুজন জামিনে বের হওয়ার পর থেকে পলাতক। রায়ের পর তাকে গ্রেপ্তারের জন্য পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।
বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় সাত বছরের এক শিশুকে অপহরণের পর হত্যার দায়ে মো. সুজন নামে এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ মে) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল আসামির অনুপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন বলে জানান এ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর রকিবউদ্দিন আহমেদ।
দণ্ডপ্রাপ্ত ২৭ বছর বয়সী যুবক সুজন কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ থানার সাতারপুর এলাকার আব্দুল হকের ছেলে।
পিপি রকিব জানান, ২০১৭ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি উপজেলার ভুলতা এলাকা থেকে নিখোঁজ হয় শিশু তাইজুল ইসলাম। এ ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করেন শিশুটির পিতা আব্দুল আউয়াল। পরদিন শিশুটির বড়ভাইয়ের নম্বরে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি ফোন করে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। ওই নম্বরে ৫ হাজার বিকাশের মাধ্যমে পাঠায় ভুক্তভোগী পরিবার।
“শিশুটি এই টাকা পাঠানোর বিষয়টি পুলিশকে জানালে পুলিশ ওই নম্বরের সূত্র ধরে সুজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায়, শিশুটিকে অপহরণের পর মুক্তিপণের টাকা না পেয়ে তাকে হত্যা করে মরদেহ ডোবায় কচুরিপানার মধ্যে ফেলে দেয়।”
এই ঘটনায় নিহতের পিতা রূপগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. আব্দুর রশিদ বলেন, আসামি সুজন জামিনে বের হওয়ার পর থেকে পলাতক। রায়ের পর তাকে গ্রেপ্তারের জন্য পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।