নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে মাদক ব্যবসার টাকা আদায় করতে ব্যর্থ হয়ে রাব্বি (২৮) মিয়া নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে তারই সহযোগী মাদক ব্যবসায়ী সন্ত্রাসী বাহিনী। গত রোববার রাতে বাড়ি মজলিস এলাকায় সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
থানা ও স্থানীয় গোপন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার হাবিবপুর এলাকার সানাউল্লাহ মিয়ার ভাড়াটিয়া আক্কাস আলীর ছেলে রাব্বি মিয়াকে গত রোববার রাত ১০ টার দিকে বাড়ি থেকে ডেকে বাড়ি মজলিস এলাকায় আফিয়া সিএনজি পাম্পের পেছনে একটি গলিতে নিয়ে যায় তার বন্ধু পুলিশের সোর্স শাহ আলম। সেখানে তার সহযোগী মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী ও ডাকাত দলের সদস্য পিয়াল, শান্ত, অন্তু, হৃদয়, আরাফাত, আসাদসহ ৮/১০ জন অবস্থান করছিল। সেখানে রাব্বি মিয়ার কাছে মাদক ব্যবসার অনেক দিনের পাওনা টাকা চায় সন্ত্রাসী পিয়াল ও শান্ত। এই নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হলে এক পর্যায়ে রাব্বিকে এলোপাতারি পিটিয়ে ও কুপিয়ে চলে যায় তারা। এসময় আশপাশের অনেকে ঘটনা দেখলেও সন্ত্রাসীদের ভয়ে কেউ সামনে যায়নি। খবর পেয়ে রাব্বির আত্মিয় স্বজন তাকে উদ্ধার করে সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। পরে সোনারগাঁ থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে। এদিকে মাদক ব্যবসায়ী রাব্বিকে ডেকে নিয়ে যাওয়া পুলিশের সোর্স শাহ আলমও হত্যাকারীদের সাথে মাদক ব্যবসায় জড়িত বলে একাধিক সূত্র জানায়। ঘটনার সময় শাহ আলমকেও তারা মেরে আহত করেছে। তবে পুলিশের সোর্স শাহ আলম রাব্বিকে হত্যা করিয়েছে বলেও অভিযোগ উঠছে। হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে মাদক ছাড়াও মারামারি, মহাসড়কে ডাকাতি, ছিনতাইয়ের মামলা রয়েছে। সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মহসিন মিয়া জানান, রাব্বি মিয়া নামের একজনকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা।
সোমবার, ১০ জুন ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে মাদক ব্যবসার টাকা আদায় করতে ব্যর্থ হয়ে রাব্বি (২৮) মিয়া নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে তারই সহযোগী মাদক ব্যবসায়ী সন্ত্রাসী বাহিনী। গত রোববার রাতে বাড়ি মজলিস এলাকায় সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
থানা ও স্থানীয় গোপন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার হাবিবপুর এলাকার সানাউল্লাহ মিয়ার ভাড়াটিয়া আক্কাস আলীর ছেলে রাব্বি মিয়াকে গত রোববার রাত ১০ টার দিকে বাড়ি থেকে ডেকে বাড়ি মজলিস এলাকায় আফিয়া সিএনজি পাম্পের পেছনে একটি গলিতে নিয়ে যায় তার বন্ধু পুলিশের সোর্স শাহ আলম। সেখানে তার সহযোগী মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী ও ডাকাত দলের সদস্য পিয়াল, শান্ত, অন্তু, হৃদয়, আরাফাত, আসাদসহ ৮/১০ জন অবস্থান করছিল। সেখানে রাব্বি মিয়ার কাছে মাদক ব্যবসার অনেক দিনের পাওনা টাকা চায় সন্ত্রাসী পিয়াল ও শান্ত। এই নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হলে এক পর্যায়ে রাব্বিকে এলোপাতারি পিটিয়ে ও কুপিয়ে চলে যায় তারা। এসময় আশপাশের অনেকে ঘটনা দেখলেও সন্ত্রাসীদের ভয়ে কেউ সামনে যায়নি। খবর পেয়ে রাব্বির আত্মিয় স্বজন তাকে উদ্ধার করে সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। পরে সোনারগাঁ থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে। এদিকে মাদক ব্যবসায়ী রাব্বিকে ডেকে নিয়ে যাওয়া পুলিশের সোর্স শাহ আলমও হত্যাকারীদের সাথে মাদক ব্যবসায় জড়িত বলে একাধিক সূত্র জানায়। ঘটনার সময় শাহ আলমকেও তারা মেরে আহত করেছে। তবে পুলিশের সোর্স শাহ আলম রাব্বিকে হত্যা করিয়েছে বলেও অভিযোগ উঠছে। হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে মাদক ছাড়াও মারামারি, মহাসড়কে ডাকাতি, ছিনতাইয়ের মামলা রয়েছে। সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মহসিন মিয়া জানান, রাব্বি মিয়া নামের একজনকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা।