বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক মন্ত্রীরা, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক এবং আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
বুধবার, নিহত আরিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা মো. বুলবুল কবিরের পক্ষ থেকে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম অভিযোগটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় দাখিল করেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে যে, ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সাধারণ নিরস্ত্র ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যার মাধ্যমে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।
তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক (প্রশাসন) আতাউর রহমান প্রথম আলোকে জানান, অভিযোগটি গ্রহণ করা হয়েছে এবং তদন্তের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
আবেদনে আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, ঢাকা মহানগর ডিবির সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদ, ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক মো. হারুন অর রশিদ, কিছু অসাধু পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা, এবং অজ্ঞাতনামা অস্ত্রধারী আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মী।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ১ থেকে ৯ নম্বর আসামির নির্দেশনায় এবং পরিকল্পনায় অন্যান্য আসামিরা দেশি ও আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে সাধারণ ছাত্র-জনতাকে হত্যা করেছে, যা গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সামিল।
আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম জানান, অভিযোগটি দাখিল করার পর তদন্ত সংস্থা তা ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কাছে জমা দেবেন। চিফ প্রসিকিউটর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আকারে তা ট্রাইব্যুনালে দাখিল করবেন। তদন্ত চলাকালে আসামিদের গ্রেপ্তারি পরোয়ানার জন্য ট্রাইব্যুনালে আবেদন করা হতে পারে।
বুধবার, ১৪ আগস্ট ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক মন্ত্রীরা, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক এবং আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
বুধবার, নিহত আরিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা মো. বুলবুল কবিরের পক্ষ থেকে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম অভিযোগটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় দাখিল করেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে যে, ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সাধারণ নিরস্ত্র ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যার মাধ্যমে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।
তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক (প্রশাসন) আতাউর রহমান প্রথম আলোকে জানান, অভিযোগটি গ্রহণ করা হয়েছে এবং তদন্তের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
আবেদনে আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, ঢাকা মহানগর ডিবির সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদ, ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক মো. হারুন অর রশিদ, কিছু অসাধু পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা, এবং অজ্ঞাতনামা অস্ত্রধারী আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মী।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ১ থেকে ৯ নম্বর আসামির নির্দেশনায় এবং পরিকল্পনায় অন্যান্য আসামিরা দেশি ও আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে সাধারণ ছাত্র-জনতাকে হত্যা করেছে, যা গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সামিল।
আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম জানান, অভিযোগটি দাখিল করার পর তদন্ত সংস্থা তা ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কাছে জমা দেবেন। চিফ প্রসিকিউটর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আকারে তা ট্রাইব্যুনালে দাখিল করবেন। তদন্ত চলাকালে আসামিদের গ্রেপ্তারি পরোয়ানার জন্য ট্রাইব্যুনালে আবেদন করা হতে পারে।