জামালপুরের সরিষাবাড়ীর তারাকান্দি অবস্থিত দেশের বৃহৎ ইউরিয়া সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান যমুনা সার কারখানায় চাঁদাবাজি নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। এতে কমপক্ষে সাতজন আহত হয়েছে।
শুক্রবার দুপুরে কারখানার গেইটপাড়ে এ মারামারির ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী জানায়, যমুনা সার কারখানায় বিদেশ থেকে আমদানী ও ঘোড়াশাল সার কারখানা থেকে আমদানী করা সার কারখানায় আনলোড ও লোডিং কাজে দখলদারিত্ব চাঁদাবাজি নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার শাসনামলে এ চাঁদাবাজি হয়ে আসছিল। গত ৫ আগস্ট আ.লীগ সরকার পতনের পর ৮ আগস্ট থেকে সরিষাবাড়ী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির ৩ নং সদস্য চান মিয়া চানুর নির্দেশে লিটন মিয়ার নেতৃত্বে অংকন ও উজ্জ্বলের মাধ্যমে গাড়িপ্রতি ৬৫০ টাকা হারে চাঁদাবাজি হয়ে আসছিল। এর প্রতিবাদে উপজেলা বিএনপির সদস্য বিশিষ্ট সার ব্যবসায়ী সাইদুর রহমান তোতার নেতৃত্বে একদল বিএনপিকর্মী প্রতিবাদ করলে চাঁদাবাজ চক্র তাঁদের উপর হামলা করে। এতে বজলু, খোকন, মুকুল, জুলহাস, মুসা, শাহিন ও ফারুক আহত হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক লেবারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, লেবার বকশিসের নামে গাড়িপ্রতি ৬৫০ টাকা চাঁদার ভাগ আমরা লেবাররা পাই না। এই টাকা অংকন ও উজ্জ্বল বিএনপির দাপট দেখিয়ে আত্মসাৎ করে।
তারা আরো বলেন, প্রতিদিন গড়ে ১শ গাড়ি আনলোড হচ্ছে। সে হিসেবে প্রতিদিন প্রায় ৬৫ হাজার টাকা চাঁদাবাজি হচ্ছে।
এ ব্যাপারে যমুনা সার কারখানার প্রশাসন জিএম দেলোয়ার হোসেনের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, চাঁদাবাজির বিষয়টি কারখানা কর্তৃপক্ষ অবগত নয়। বিষয়টি বাহিরের ব্যাপার। এ ব্যাপারে আমাদের কিছু করার নেই।
শুক্রবার, ৩০ আগস্ট ২০২৪
জামালপুরের সরিষাবাড়ীর তারাকান্দি অবস্থিত দেশের বৃহৎ ইউরিয়া সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান যমুনা সার কারখানায় চাঁদাবাজি নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। এতে কমপক্ষে সাতজন আহত হয়েছে।
শুক্রবার দুপুরে কারখানার গেইটপাড়ে এ মারামারির ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী জানায়, যমুনা সার কারখানায় বিদেশ থেকে আমদানী ও ঘোড়াশাল সার কারখানা থেকে আমদানী করা সার কারখানায় আনলোড ও লোডিং কাজে দখলদারিত্ব চাঁদাবাজি নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার শাসনামলে এ চাঁদাবাজি হয়ে আসছিল। গত ৫ আগস্ট আ.লীগ সরকার পতনের পর ৮ আগস্ট থেকে সরিষাবাড়ী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির ৩ নং সদস্য চান মিয়া চানুর নির্দেশে লিটন মিয়ার নেতৃত্বে অংকন ও উজ্জ্বলের মাধ্যমে গাড়িপ্রতি ৬৫০ টাকা হারে চাঁদাবাজি হয়ে আসছিল। এর প্রতিবাদে উপজেলা বিএনপির সদস্য বিশিষ্ট সার ব্যবসায়ী সাইদুর রহমান তোতার নেতৃত্বে একদল বিএনপিকর্মী প্রতিবাদ করলে চাঁদাবাজ চক্র তাঁদের উপর হামলা করে। এতে বজলু, খোকন, মুকুল, জুলহাস, মুসা, শাহিন ও ফারুক আহত হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক লেবারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, লেবার বকশিসের নামে গাড়িপ্রতি ৬৫০ টাকা চাঁদার ভাগ আমরা লেবাররা পাই না। এই টাকা অংকন ও উজ্জ্বল বিএনপির দাপট দেখিয়ে আত্মসাৎ করে।
তারা আরো বলেন, প্রতিদিন গড়ে ১শ গাড়ি আনলোড হচ্ছে। সে হিসেবে প্রতিদিন প্রায় ৬৫ হাজার টাকা চাঁদাবাজি হচ্ছে।
এ ব্যাপারে যমুনা সার কারখানার প্রশাসন জিএম দেলোয়ার হোসেনের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, চাঁদাবাজির বিষয়টি কারখানা কর্তৃপক্ষ অবগত নয়। বিষয়টি বাহিরের ব্যাপার। এ ব্যাপারে আমাদের কিছু করার নেই।