# মানবন্ধনে সভাপতি বাচ্চুর পদত্যাগ দাবি
ওষুধ দোকান মালিকদের শীর্ষ সংগঠন কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সভাপতি শাহজালাল বাচ্চুর পদত্যাগের দাবিতে ব্যবসায়ীরা মানববন্ধন করেছেন। গত শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সারাদেশ থেকে ঢাকায় আসা দেড় থেকে দুই হাজার ওষুধ ব্যবসায়ী বাংলামোটরে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে (রুপায়ন টাওয়ারের নিচে) শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মর্সূচি পালন করেন।
সেখানে সভাপতির নানা অনিয়ম ও দূনীতি তুলে ধরা হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক বৈঠকে দুই পক্ষের মধ্যে মারপিটের ঘটনা ঘচেছে। কেউ জুতা দিয়ে,কেউ মোবাইল দিয়ে ,আবার কেউ চেয়ার নিয়ে একে অপরকে তাঁড়িয়ে যায়। এই নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার মধ্যে শনিবার তারা মানবন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন।
গাজীপুৃরের টঙ্গী থেকে আসা ওষুধ ব্যবসায়ীদের নেতা আল-আমিন সংবাদকে জানান, সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শাহ্ জালাল বাচ্চু গত ৫ আগস্টের পর থেকে আতœগোপনে রয়েছে। তার বিরুদ্ধে সমিতির তিন কোটি টাকার দূনীতির অভিযোগ রয়েছে। তার পদত্যাগের দাবিতে মানবন্ধন ও সমাবেশ করা হয়েছে। এ নিয়ে সারাদেশের ওষুধ দোকান মালিকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তারা দূনীতিবাজ সভাপতির পদত্যাগেরন দাবিতে আন্দোলন করছেন।
এ দিকে মানববন্ধনের পর সংবাদে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মানববন্ধনে বিসিডিএসের সাবেক পরিচালক জাকির হোসেন রনি বক্তব্য রাখেন। তিনি তার বক্তব্যে সভাপতির নানা অপকর্ম তুলে ধরেন । একই সঙ্গে সভপতির পদত্যাগের দাবি জানান।
গত ২০ মে বিসিডিএস ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে সভাপতি বাচ্চু নিজের ইচ্ছামত এক তরফা জালভোট,কেন্দ্র দখল ও বিশৃংখলার মাধ্যমে ৯৯ দশমিক ৫ ভাগ ভোট গ্রহণ দেখিয়ে একটি নীল-নকশার নির্বাচন অনুষ্ঠিত করেছেন। এই ভাবে নানা অনিয়মের মাধ্য বিসিডিএস নির্বাচন হয়েছিল। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করতে সভাপতি শাহজালাল বাচ্চু নানা ভাবে নিজেদের লোকজনকে দিয়ে অপকর্ম চালিয়েছেন। মিটফোর্ডে সমিতির ৩টি ভবন থাকার পরও পরিচালকদের সম্মতি না নিয়ে ৫ কোটি ৫০ লাখ টাকায় একটি ফ্ল্যাটও কিনেছেন। এজিএম ছাড়াই তিনি কেন্দ্রীয় কার্যালয় স্থানান্তরিত করেছেন। তার বিরুদ্ধে দেশ জুড়ে নানা অভিযোগ রয়েছে।
কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৈঠক চলাকালে একজন নেতা আরেকজনকে ধাওয়া ও মারপিট করেন। অন্যরা পাল্টা ধাওয়া ও মারপিট করেন। মারপিটে কয়েকজন আহক হয়েছে। বাচ্চু পন্থীরা বিতাড়িত হয়েছে। এখন থম থমে অবস্থা বিরাজ করছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
# মানবন্ধনে সভাপতি বাচ্চুর পদত্যাগ দাবি
রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ওষুধ দোকান মালিকদের শীর্ষ সংগঠন কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সভাপতি শাহজালাল বাচ্চুর পদত্যাগের দাবিতে ব্যবসায়ীরা মানববন্ধন করেছেন। গত শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সারাদেশ থেকে ঢাকায় আসা দেড় থেকে দুই হাজার ওষুধ ব্যবসায়ী বাংলামোটরে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে (রুপায়ন টাওয়ারের নিচে) শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মর্সূচি পালন করেন।
সেখানে সভাপতির নানা অনিয়ম ও দূনীতি তুলে ধরা হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক বৈঠকে দুই পক্ষের মধ্যে মারপিটের ঘটনা ঘচেছে। কেউ জুতা দিয়ে,কেউ মোবাইল দিয়ে ,আবার কেউ চেয়ার নিয়ে একে অপরকে তাঁড়িয়ে যায়। এই নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার মধ্যে শনিবার তারা মানবন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন।
গাজীপুৃরের টঙ্গী থেকে আসা ওষুধ ব্যবসায়ীদের নেতা আল-আমিন সংবাদকে জানান, সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শাহ্ জালাল বাচ্চু গত ৫ আগস্টের পর থেকে আতœগোপনে রয়েছে। তার বিরুদ্ধে সমিতির তিন কোটি টাকার দূনীতির অভিযোগ রয়েছে। তার পদত্যাগের দাবিতে মানবন্ধন ও সমাবেশ করা হয়েছে। এ নিয়ে সারাদেশের ওষুধ দোকান মালিকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তারা দূনীতিবাজ সভাপতির পদত্যাগেরন দাবিতে আন্দোলন করছেন।
এ দিকে মানববন্ধনের পর সংবাদে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মানববন্ধনে বিসিডিএসের সাবেক পরিচালক জাকির হোসেন রনি বক্তব্য রাখেন। তিনি তার বক্তব্যে সভাপতির নানা অপকর্ম তুলে ধরেন । একই সঙ্গে সভপতির পদত্যাগের দাবি জানান।
গত ২০ মে বিসিডিএস ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে সভাপতি বাচ্চু নিজের ইচ্ছামত এক তরফা জালভোট,কেন্দ্র দখল ও বিশৃংখলার মাধ্যমে ৯৯ দশমিক ৫ ভাগ ভোট গ্রহণ দেখিয়ে একটি নীল-নকশার নির্বাচন অনুষ্ঠিত করেছেন। এই ভাবে নানা অনিয়মের মাধ্য বিসিডিএস নির্বাচন হয়েছিল। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করতে সভাপতি শাহজালাল বাচ্চু নানা ভাবে নিজেদের লোকজনকে দিয়ে অপকর্ম চালিয়েছেন। মিটফোর্ডে সমিতির ৩টি ভবন থাকার পরও পরিচালকদের সম্মতি না নিয়ে ৫ কোটি ৫০ লাখ টাকায় একটি ফ্ল্যাটও কিনেছেন। এজিএম ছাড়াই তিনি কেন্দ্রীয় কার্যালয় স্থানান্তরিত করেছেন। তার বিরুদ্ধে দেশ জুড়ে নানা অভিযোগ রয়েছে।
কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৈঠক চলাকালে একজন নেতা আরেকজনকে ধাওয়া ও মারপিট করেন। অন্যরা পাল্টা ধাওয়া ও মারপিট করেন। মারপিটে কয়েকজন আহক হয়েছে। বাচ্চু পন্থীরা বিতাড়িত হয়েছে। এখন থম থমে অবস্থা বিরাজ করছে।