দিনাজপুর সদর উপজেলায় মাছ মারার জাল চুরির অভিযোগে তহিদুর রহমান বাংরু (৩৫) নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার শমরা ইউনিয়নের সাহেবগঞ্জ হাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত তহিদুল ইসলাম সাহেবগঞ্জ মহল্লার মেহেরাব আলীর ছেলে।
কোতয়ালী থানার ওসি ফরিদ হোসেন বলেন, বিকালে স্থানীয় ৫-৬ জন লোক মাছ ধরার রিং জাল ও কারেন্ট জাল চুরির অভিযোগ তুলে তহিদুর রহমানকে আটক করে। পরে তাকে স্থানীয় রেললাইনের পাশে নিয়ে রশি দিয়ে বেঁধে বেদম মারপিট করে।
তিনি আরও বলেন, এক পর্যায়ে তহিদুর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা দিয়ে তাকে বাড়িতে রেখে আসে। কিন্তু তহিদুরের মা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হওয়ায় তিনি কিছু বুঝতে পারেননি।
ওসি বলেন, সন্ধ্যার দিকে ছেলের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে তিনি চিৎকার করেন। তখন প্রতিবেশীরা ছুটে এসে দেখে তহিদুর মারা গেছেন।
তহিদুরের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে ওসি ফরিদ বলেন, এই বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মামলার সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরিকারী দিনাজপুর কোতয়ালী থানার এসআই নুর আলম জানান, তহিদুলকে হত্যার সঙ্গে ৫-৬ জনের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। সুরতহালে তহিদুলের শরীরে বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। আসামি গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দিনাজপুর সদর উপজেলায় মাছ মারার জাল চুরির অভিযোগে তহিদুর রহমান বাংরু (৩৫) নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার শমরা ইউনিয়নের সাহেবগঞ্জ হাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত তহিদুল ইসলাম সাহেবগঞ্জ মহল্লার মেহেরাব আলীর ছেলে।
কোতয়ালী থানার ওসি ফরিদ হোসেন বলেন, বিকালে স্থানীয় ৫-৬ জন লোক মাছ ধরার রিং জাল ও কারেন্ট জাল চুরির অভিযোগ তুলে তহিদুর রহমানকে আটক করে। পরে তাকে স্থানীয় রেললাইনের পাশে নিয়ে রশি দিয়ে বেঁধে বেদম মারপিট করে।
তিনি আরও বলেন, এক পর্যায়ে তহিদুর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা দিয়ে তাকে বাড়িতে রেখে আসে। কিন্তু তহিদুরের মা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হওয়ায় তিনি কিছু বুঝতে পারেননি।
ওসি বলেন, সন্ধ্যার দিকে ছেলের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে তিনি চিৎকার করেন। তখন প্রতিবেশীরা ছুটে এসে দেখে তহিদুর মারা গেছেন।
তহিদুরের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে ওসি ফরিদ বলেন, এই বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মামলার সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরিকারী দিনাজপুর কোতয়ালী থানার এসআই নুর আলম জানান, তহিদুলকে হত্যার সঙ্গে ৫-৬ জনের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। সুরতহালে তহিদুলের শরীরে বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। আসামি গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলছে।