জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার দুরমুট এলাকায় চাঞ্চল্যকর সেনা সদস্যের স্ত্রী শাহিনা আক্তার (৩৮)কে ধর্ষণসহ হত্যা মামলার সন্দেহভাজন পলাতক সামী মোঃ রাসেল খানকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১৪, সিপিসি-১ জামালপুর।
র্যাব-১৪ জানায়, নিহত শাহিনা আক্তারের স্বামী মোঃ আব্দুল সালাম (৪১) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চাকুরী করার কারণে এবং তার দুই সন্তান এলাকার বাহিরে লেখাপড়া করার সুবাদে মেলান্দহ উপজেলার দুরমুঠ গ্রামের বাড়ীতে বসবাস করে আসছিলেন নিহত শাহিনা আক্তার।
মামলা সুত্রে জানাযায়,গত ১০ সেপ্টেম্বর নিহত শাহিনা আক্তার (৩৮) রাত ১০টায় তার পরিবারের লোকজনের সাথে মোবাইল ফোনে কথাবার্তা বলে ঘুমিয়ে পড়েন। পরের দিন সকালে প্রতিবেশী শেফালী গৌর এবং তার স্বামী রুপু গৌর শাহিনা
আক্তার এর ঘরের দরজা খোলা দেখে ডাকাডাকি শুরু করে কোন জবাব না পেয়ে অবশেষে ঘরে গিয়ে দেখতে পায় নিহত শাহিনা আক্তারের চোখ মুখ হাত পা বাঁধা মৃতবস্থায় মেঝে পড়ে রয়েছে। এসময় তারা ডাক-চিৎকার শুরু করে। প্রতিবেশীরা ছুটে এসে থানা পুলিশে খবরদেয়। মেলান্দহ থানা পুলিশ,সিআইডি, একটি
ক্রাইমসিন ইউনিট ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিদর্শন করে আলামত সংগ্রহ করে লাশ ময়না তদন্তের জন্য জামালপুর মর্গে প্রেরণ করেন। পুলিশের প্রাথমিক ধারনা নিহত শাহিনা আক্তার এর বসত ঘরে দস্যুরা প্রবেশ করে ৮ লক্ষ আঁশি
হাজার টাকা লুণ্ঠন করে ধর্ষণের পর তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিহতের ভাই মোঃ মনজুরুল ইসলাম (৩২) বাদী হয়ে মেলান্দহ্ থানায় একটি হত্যা একটি মামলা দায়ের করেন।
ঐ মামলার বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ক্যাম্পের একটি বিশেষ আভিযানিক দল শুক্রবার ( ৮ নভেম্বর) দুপুরে তারিখে জেলার পলিশা এলাকা অভিযান চালিয়ে দুরমুঠ সুলতানখালী এলাকার বাসিন্দা বাবুল খানের ছেলে রাসেল খান(২৭) পলাতক আসামী
গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। র্যাব-জানায় ধৃত আসামী মেলান্দহ থানার তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে র্যাবের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার দুরমুট এলাকায় চাঞ্চল্যকর সেনা সদস্যের স্ত্রী শাহিনা আক্তার (৩৮)কে ধর্ষণসহ হত্যা মামলার সন্দেহভাজন পলাতক সামী মোঃ রাসেল খানকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১৪, সিপিসি-১ জামালপুর।
র্যাব-১৪ জানায়, নিহত শাহিনা আক্তারের স্বামী মোঃ আব্দুল সালাম (৪১) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চাকুরী করার কারণে এবং তার দুই সন্তান এলাকার বাহিরে লেখাপড়া করার সুবাদে মেলান্দহ উপজেলার দুরমুঠ গ্রামের বাড়ীতে বসবাস করে আসছিলেন নিহত শাহিনা আক্তার।
মামলা সুত্রে জানাযায়,গত ১০ সেপ্টেম্বর নিহত শাহিনা আক্তার (৩৮) রাত ১০টায় তার পরিবারের লোকজনের সাথে মোবাইল ফোনে কথাবার্তা বলে ঘুমিয়ে পড়েন। পরের দিন সকালে প্রতিবেশী শেফালী গৌর এবং তার স্বামী রুপু গৌর শাহিনা
আক্তার এর ঘরের দরজা খোলা দেখে ডাকাডাকি শুরু করে কোন জবাব না পেয়ে অবশেষে ঘরে গিয়ে দেখতে পায় নিহত শাহিনা আক্তারের চোখ মুখ হাত পা বাঁধা মৃতবস্থায় মেঝে পড়ে রয়েছে। এসময় তারা ডাক-চিৎকার শুরু করে। প্রতিবেশীরা ছুটে এসে থানা পুলিশে খবরদেয়। মেলান্দহ থানা পুলিশ,সিআইডি, একটি
ক্রাইমসিন ইউনিট ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিদর্শন করে আলামত সংগ্রহ করে লাশ ময়না তদন্তের জন্য জামালপুর মর্গে প্রেরণ করেন। পুলিশের প্রাথমিক ধারনা নিহত শাহিনা আক্তার এর বসত ঘরে দস্যুরা প্রবেশ করে ৮ লক্ষ আঁশি
হাজার টাকা লুণ্ঠন করে ধর্ষণের পর তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিহতের ভাই মোঃ মনজুরুল ইসলাম (৩২) বাদী হয়ে মেলান্দহ্ থানায় একটি হত্যা একটি মামলা দায়ের করেন।
ঐ মামলার বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ক্যাম্পের একটি বিশেষ আভিযানিক দল শুক্রবার ( ৮ নভেম্বর) দুপুরে তারিখে জেলার পলিশা এলাকা অভিযান চালিয়ে দুরমুঠ সুলতানখালী এলাকার বাসিন্দা বাবুল খানের ছেলে রাসেল খান(২৭) পলাতক আসামী
গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। র্যাব-জানায় ধৃত আসামী মেলান্দহ থানার তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে র্যাবের অভিযান অব্যাহত থাকবে।