মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা সদরে বিএনপির দুই পক্ষের আধিপত্যকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে সাবেক ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক লাভলু আহম্মেদ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও চারজন।
আজ সোমবার দুপুরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। লাভলু আহম্মেদ ঘিওর উপজেলার কুস্তা গ্রামের মৃত আঃ হালিমের ছেলে। আহতরা হলেন আলতাফ হোসেন, হিমেল. সোহাগ, তামিম ও সেলিম।
ঘিওর হাট, ধলেশ্বরী নদীর বালু মহল, পরিবহন খাতে আধিপত বিস্তারের জের ধরে এই সংঘর্ষ ঘটেছে।
স্থানিয়দের সুত্রে জানা গেছে,অনেক দিন ধরে ঘিওর সদর ও কুস্তা গ্রামের বিএনপি নেতা কর্মীদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো। এই বিষয়টি জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দও কয়েক দফায় আলোচনা করে মিমাংসা করে দিয়েছেন। নেতাদের সামনে সমঝোতা হলেও আড়ালে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব রয়েই যায়। এরই প্রেক্ষিতে আজ সোমবার দুপুরে দুপুরে ঘিওর উপজেলা চত্তরের সামনে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়।
এসময় প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন লাভলু আহম্মেদ। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে প্রথমে ঘিওর উপজেলা হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে মানিকগঞ্জের মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
আহত অন্যান্যদের মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।এ ব্যাপারে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এস,এ জিন্না কবিরের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি লাভলু আহম্মদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। দলীয় ভাবে এ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধ ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঘিওর থানা পুলিশের নিস্কৃয়তার কারনেই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা সদরে বিএনপির দুই পক্ষের আধিপত্যকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে সাবেক ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক লাভলু আহম্মেদ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও চারজন।
আজ সোমবার দুপুরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। লাভলু আহম্মেদ ঘিওর উপজেলার কুস্তা গ্রামের মৃত আঃ হালিমের ছেলে। আহতরা হলেন আলতাফ হোসেন, হিমেল. সোহাগ, তামিম ও সেলিম।
ঘিওর হাট, ধলেশ্বরী নদীর বালু মহল, পরিবহন খাতে আধিপত বিস্তারের জের ধরে এই সংঘর্ষ ঘটেছে।
স্থানিয়দের সুত্রে জানা গেছে,অনেক দিন ধরে ঘিওর সদর ও কুস্তা গ্রামের বিএনপি নেতা কর্মীদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো। এই বিষয়টি জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দও কয়েক দফায় আলোচনা করে মিমাংসা করে দিয়েছেন। নেতাদের সামনে সমঝোতা হলেও আড়ালে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব রয়েই যায়। এরই প্রেক্ষিতে আজ সোমবার দুপুরে দুপুরে ঘিওর উপজেলা চত্তরের সামনে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়।
এসময় প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন লাভলু আহম্মেদ। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে প্রথমে ঘিওর উপজেলা হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে মানিকগঞ্জের মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
আহত অন্যান্যদের মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।এ ব্যাপারে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এস,এ জিন্না কবিরের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি লাভলু আহম্মদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। দলীয় ভাবে এ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধ ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঘিওর থানা পুলিশের নিস্কৃয়তার কারনেই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।