দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান ও তার স্ত্রী আফরোজা হকের বিরুদ্ধে আলাদা দুটি মামলা দায়ের করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ৪ কোটি টাকার বেশি মূল্যের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে, যার বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি বলে দাবি করেছে দুদক।
রোববার সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন। তিনি জানান, সাবেক ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানের বিরুদ্ধে ‘অপব্যবহারের’ মাধ্যমে ৩ কোটি ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭১৫ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এসেছে, যা তার জানা আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ।
এছাড়া, ফরিদুল হক খান স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে ১১টি ব্যাংক হিসাবে ৫২ কোটি ৪৬ লাখ ৫০ হাজার ৩৬৩ টাকার লেনদেন করেছেন, যা সন্দেহজনক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। দুদক এসব লেনদেনকে অর্থ পাচার হিসেবে তুলে ধরে।
অন্যদিকে, ফরিদুল হকের স্ত্রী আফরোজা হকের বিরুদ্ধে ১ কোটি ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৩৮ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। তার ক্ষেত্রেও অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে।
ফরিদুল হক খান ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। তিনি আগের সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।
এই মামলার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ তদন্ত চলছে এবং দুদক সাবেক মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার ও দুর্নীতির অনুসন্ধান অব্যাহত রেখেছে।
রোববার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান ও তার স্ত্রী আফরোজা হকের বিরুদ্ধে আলাদা দুটি মামলা দায়ের করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ৪ কোটি টাকার বেশি মূল্যের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে, যার বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি বলে দাবি করেছে দুদক।
রোববার সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন। তিনি জানান, সাবেক ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানের বিরুদ্ধে ‘অপব্যবহারের’ মাধ্যমে ৩ কোটি ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭১৫ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এসেছে, যা তার জানা আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ।
এছাড়া, ফরিদুল হক খান স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে ১১টি ব্যাংক হিসাবে ৫২ কোটি ৪৬ লাখ ৫০ হাজার ৩৬৩ টাকার লেনদেন করেছেন, যা সন্দেহজনক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। দুদক এসব লেনদেনকে অর্থ পাচার হিসেবে তুলে ধরে।
অন্যদিকে, ফরিদুল হকের স্ত্রী আফরোজা হকের বিরুদ্ধে ১ কোটি ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৩৮ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। তার ক্ষেত্রেও অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে।
ফরিদুল হক খান ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। তিনি আগের সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।
এই মামলার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ তদন্ত চলছে এবং দুদক সাবেক মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার ও দুর্নীতির অনুসন্ধান অব্যাহত রেখেছে।