রংপুরের পীরগাছায় পূর্ব শত্রুতার জেরে ওমান প্রবাসীর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে এলোপাতাড়ি মারধর ও পেটে লাথি মারার অভিযোগ উঠেছে চাচি শ্বাশুড়ি এবং দেবরদের বিরুদ্ধে। ওই গৃহবধূ বর্তমানে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসক পেটের সন্তান জীবিত থাকা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
ঘটনাটি উপজেলার পূর্ব পাঠক শিকড় এলাকায় ঘটেছে।
জানা যায়, পাঠক শিকড় এলাকার রফিকুল ইসলাম মাস্টার তার ভাই আব্দুল জলিলকে বসত বাড়ী হতে বের হতে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। আব্দুল জলিল ওয়াইফাই এর একটি সংযোগ লাইন নেন। ওই লাইনটি রফিকুল মাস্টারের জমির উপর দিয়ে নেওয়ায় তিনি কেটে দেন। লাইন কেটে দেওয়ায় কথা কাটাকাটি হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আব্দুল জলিল-এর ওমান প্রবাসী ছেলে রিপনের ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রিক্তাকে গত ০৮ ফেব্রুয়ারি বেধরক মারপিট ও পেটে লাথি মারেন চাচি শ্বাশুড়ি আনিচা, দেবর আকাশ, আপন ও সাগর।
রিক্তাকে পীরগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন কর্তব্য রত চিকিৎসক।
ওই ওয়াইফাই লাইনকে কেন্দ্র করে কয়েক দিন পূর্বেও মারা-মারি হয়েছিল। থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ সরেজমিন পরিদর্শনে গেলে তাদের উপস্থিতিতে রফিকুল মাস্টার, ছেলেদের ও স্ত্রীকে নিয়ে মারধর করেন রিক্তা বেগমকে।
অপরদিকে রিক্তা বেগমের শ্বাশুড়ি সংবাদ প্রতিনিধির নিকট অভিযোগ করেন, রফিকুল মাস্টারের অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রস্তাবে আমি রাজি নাহলে তিনি আমার ও আমার পরিবারের প্রতি ক্ষিপ্ত হন। এক পর্যায়ে রফিকুল মাস্টার আমার হাত ধরে টেনে হেচড়ে ঘরে ঢুকালে আমার আত্মচিৎকারে আমাকে ছেড়ে দেন। এরপর হতে রফিকুল মাস্টার তার এই অনৈতিক কর্মকান্ডকে ভিন্ন খাতে প্রবাহের জন্য পায়তারা করছেন।
অভিযুক্ত রফিকুল মাস্টার তার অনৈতিক কর্মকান্ডের বিষয়টি অস্বীকার করেন।
পীরগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ নুরে আলম সিদ্দিকী মোবাইলে বলেন, এজাহার পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
রংপুরের পীরগাছায় পূর্ব শত্রুতার জেরে ওমান প্রবাসীর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে এলোপাতাড়ি মারধর ও পেটে লাথি মারার অভিযোগ উঠেছে চাচি শ্বাশুড়ি এবং দেবরদের বিরুদ্ধে। ওই গৃহবধূ বর্তমানে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসক পেটের সন্তান জীবিত থাকা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
ঘটনাটি উপজেলার পূর্ব পাঠক শিকড় এলাকায় ঘটেছে।
জানা যায়, পাঠক শিকড় এলাকার রফিকুল ইসলাম মাস্টার তার ভাই আব্দুল জলিলকে বসত বাড়ী হতে বের হতে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। আব্দুল জলিল ওয়াইফাই এর একটি সংযোগ লাইন নেন। ওই লাইনটি রফিকুল মাস্টারের জমির উপর দিয়ে নেওয়ায় তিনি কেটে দেন। লাইন কেটে দেওয়ায় কথা কাটাকাটি হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আব্দুল জলিল-এর ওমান প্রবাসী ছেলে রিপনের ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রিক্তাকে গত ০৮ ফেব্রুয়ারি বেধরক মারপিট ও পেটে লাথি মারেন চাচি শ্বাশুড়ি আনিচা, দেবর আকাশ, আপন ও সাগর।
রিক্তাকে পীরগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন কর্তব্য রত চিকিৎসক।
ওই ওয়াইফাই লাইনকে কেন্দ্র করে কয়েক দিন পূর্বেও মারা-মারি হয়েছিল। থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ সরেজমিন পরিদর্শনে গেলে তাদের উপস্থিতিতে রফিকুল মাস্টার, ছেলেদের ও স্ত্রীকে নিয়ে মারধর করেন রিক্তা বেগমকে।
অপরদিকে রিক্তা বেগমের শ্বাশুড়ি সংবাদ প্রতিনিধির নিকট অভিযোগ করেন, রফিকুল মাস্টারের অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রস্তাবে আমি রাজি নাহলে তিনি আমার ও আমার পরিবারের প্রতি ক্ষিপ্ত হন। এক পর্যায়ে রফিকুল মাস্টার আমার হাত ধরে টেনে হেচড়ে ঘরে ঢুকালে আমার আত্মচিৎকারে আমাকে ছেড়ে দেন। এরপর হতে রফিকুল মাস্টার তার এই অনৈতিক কর্মকান্ডকে ভিন্ন খাতে প্রবাহের জন্য পায়তারা করছেন।
অভিযুক্ত রফিকুল মাস্টার তার অনৈতিক কর্মকান্ডের বিষয়টি অস্বীকার করেন।
পীরগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ নুরে আলম সিদ্দিকী মোবাইলে বলেন, এজাহার পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।